শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
রাসুল সা. বলেছেন, প্রত্যেক কাজ নিয়তের সাথে সম্পর্কিত। মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। যার হিজরত হবে দুনিয়া লাভ অথবা কোনো নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে, সেই উদ্দেশ্যই হবে তার হিজরতের প্রাপ্য। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
মানুষের
ইসলামে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের ওপর শরিয়তের বিধিবিধান ফরজ বা ওয়াজিব হয় না। তাদের ভালো ও মন্দ কাজের হিসাব-নিকাশ শুরু হয় না। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, তিন শ্রেণীর মানুষ হিসাবের বাইরে। ঘুমন্ত ব্যক্তি জেগে ওঠা পর্যন্ত, শিশু
জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল জুমার নামাজ। জুমার নামাজের গুরুত্ব বোঝাতে রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি অলসতা করে ধারাবাহিকভাবে তিনটি জুমার জামাতে অনুপস্থিত থাকে, আল্লাহ তা আলা তার অন্তরে মোহর মেরে দেন। (সুনানে নাসাঈ: ১৩৭২)
রমজান কোরআন নাজিলের মাস। পবিত্র এই মাসে কোরআন চর্চার বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। তবে কোরআনচর্চা রমজানে সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়, বরং বছরজুড়েই কোরআনের চর্চা অব্যাহত রাখা আবশ্যক। কেননা কোরআন আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনের মাধ্যম এবং ইসলামী জীবনব্যবস্থার মূল ভিত্তি। আর
ঈদ উৎসবে সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করার সুযোগ হয়। অবকাশকালে অনেকে আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। উপহার বিনিময়ে করে। এতে সম্পর্ক মজবুত হয়। ইসলাম মজবুত সমাজকাঠামো দেখতে চায়। ইসলামের নির্দেশ হলো মুমিন ঈমানের ভিত্তিতে ব্যক্তি ও
রমজান ট্রেনিং ও প্রশিক্ষণের মাস। সে প্রশিক্ষণ কাজে লাগাতে হয় সারা বছর। ইসলাম ধর্মের ইবাদতগুলো শুধু অনুষ্ঠানসর্বস্ব নয়। ইবাদত পালনের পাশাপাশি ইবাদতের মধ্যকার দর্শন ও অন্তর্নিহিত শিক্ষানুযায়ী জীবনযাপনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে ইবাদত পালনের সার্থকতা।
তায়সাল ইবনে মায়াস রহ: বলেন, আমি যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত ছিলাম। আমি কিছু পাপকাজ করে বসি যা আমার মতে কবিরা গুনাহের শামিল। আমি তা ইবনে উমার রা:-এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি জিজ্ঞেস করেন, তা কী? আমি বললাম,