"আল্লা’হ ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন।" (সূরা বাকারা: ২৭৫) বর্তমানে সুদ আমাদের দেশ ও জাতিকে অক্টোপাসের মত বেঁধে ফেলেছে। সুদ ছাড়া আমাদের অর্থনীতির চাকা যেন বন্ধ। যার কারণে পত্রিকা ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে
"আল্লা’হ ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন।" (সূরা বাকারা: ২৭৫) বর্তমানে সুদ আমাদের দেশ ও জাতিকে অক্টোপাসের মত বেঁধে ফেলেছে। সুদ ছাড়া আমাদের অর্থনীতির চাকা যেন বন্ধ। যার কারণে পত্রিকা ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে মানুষকে
আল্লাহ তা‘আলা সূদখোর ব্যতীত আর কারো বিরুদ্ধে স্বয়ং যুদ্ধের ঘোষণা দেননি। তিনি বলেন,
“হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহর তাকাওয়া অবলম্বন কর এবং সুদের যা অবশিষ্ট আছে, তা পরিত্যাগ কর যদি তোমরা ঈমানদার হও। আর যদি তোমরা তা নাকোন কোন আলেম রজব মাসে পশু জবাই মোস্তাহাব বর্ণনা করেছেন-প্রমাণ হিসেবে তারা উপস্থাপন করেন মাখনাফ বিন সালিম রা:-এর হাদিস। মাখনাফ বিন সালিম রা: বলেন, আমরা রাসূলের সাথে আরাফার মাঠে অবস্থান করছিলাম, আমি শুনলাম তিনি
আবু হুমাইদ আস-সায়েদী (রা.) বলেন, নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একবার বনু আজদ গোত্রের ইবনুল-লুতবিয়া নামের এক ব্যক্তিকে জাকাত উশুল করার দায়িত্বে নিয়োগ করলেন। তিনি জাকাত উশুল করে ফিরে এসে বললেন, এগুলো (জাকাত) আপনাদের জন্য
ইসলামের দৃষ্টিতে সুদ হলো হারাম। সুদ হলো শোষণের হাতিয়ার। যে কারণে ইসলামে সুদ হারাম বা পরিপূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। আল কোরআনে আল্লাহতায়ালা একমাত্র সুদখোর ছাড়া আর কারও বিরুদ্ধে স্বয়ং যুদ্ধের ঘোষণা দেননি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, হে
আরবি রিবা শব্দের অর্থ সুদ। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় মূলধনের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাই সুদ। ইসলামে এ সুদ খাওয়া হারাম তথা কবিরা গুনাহসমূহের মধ্যে অন্যতম। সুদ এত মারাত্মক ঘৃণিত অপরাধ যে, যার সর্বনিম্নটি হচ্ছে নিজ মায়ের
"আল্লা’হ ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন।" (সূরা বাকারা: ২৭৫) বর্তমানে সুদ আমাদের দেশ ও জাতিকে অক্টোপাসের মত বেঁধে ফেলেছে। সুদ ছাড়া আমাদের অর্থনীতির চাকা যেন বন্ধ। যার কারণে পত্রিকা ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে মানুষকে