মাদায়েন ছিল ব্যবসা-বাণিজ্যের উর্বর জায়গা। মাদায়েন শহরের অবস্থান ছিল আরবের উপদ্বীপে। পরে মাদায়েনবাসী কওমে শোয়াইব বা শোয়াইবের জাতি নামে পরিচিতি পায়। ইতিহাসে তারা কওমে শোয়াইব নামেই পরিচিত। বর্তমান সিরিয়ার মুয়ান বা মায়ান নামক স্থানে কওমে
এক হাদিসে নবীজি সা. বলেছেন, আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি অনুগ্রহ ও অনুকম্পা প্রদর্শনকারীদের প্রতি আল্লাহ রহমানুর রহীম অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষণ করেন। সুতরাং তোমরা জমিনের অধিবাসীদের প্রতি দয়া করো, তাহলে আকাশের মালিক তোমাদের প্রতি রহমত
শিশুরা আল্লাহর দেওয়া খুশবু। ওরা ফুলের মতো। জাতিসংঘ শিশুদের রক্ষায় বিশ্বজনমত সৃষ্টির চেষ্টা করছে। অথচ তা বাস্তবায়ন করতে পারছে না। অহরহ শিশুরা প্রাণ হারাচ্ছে দেশে দেশে।
আফগানিস্তান, ইরাক, ফিলিস্তিন, কাশ্মীরসহ সারা বিশ্বে কত শিশু প্রাণ হারাচ্ছে।
পৃথিবীর ভূপৃষ্ট যত বড় বড় নায়ক মহানায়ক, সমাজ সংস্কারক, দোর্দ- প্রতাপশালী বিপ্লবী, মহাবিপ্লবীদের ভার ধারণ করেছে তাদের মধ্যে পৃথিবী তার সর্বাঙ্গে একমাত্র যে মহামানবের স্পর্শকে অনুভব করে, যার অবদান ও কীর্তিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে, তিনি
হিজরি বর্ষের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়াল। আরবি মাসগুলোর মধ্যে এ মাসের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এ মাসেই সাইয়্যেদুল মুরসালিন, খাতামুন নাবিয়্যিন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পৃথিবীতে আগমন করেন, আবার এ মাসেই রিসালাতের দায়িত্ব পালন
ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর নবি এবং তার অত্যন্ত নেক ও প্রিয় একজন বান্দা। তার ইমানের দৃঢ়তা, আল্লাহমুখিতা, একনিষ্ঠতা ছিল অতুলনীয়। কোরআনে আল্লাহ তাআলা নবি ইবরাহিমের (আ.) আনুগত্য ও একনিষ্ঠতার প্রশংসা করেছেন এবং নবিজিকে নির্দেশ দিয়েছেন তার
মুর্তি পূজাই ছিল আরব দেশে প্রচলিত ধর্ম। সত্য ধর্মের পরিপন্থী এ ধরনের মূর্তিপূজাবাদ অবলম্বন করার কারণে তাদরে এ যুগকে আইয়্যামে জাহেলিয়াত তথা মুর্খতার যুগ বলা হয়। লাত, উযযা, মানাত ও হুবল ছিল তাদের প্রসিদ্ধ
রাসুলুল্লাহ (সা)-এর পবিত্র দেহ সৌন্দর্যের আকর ছিল। তা ছিল নরম, কমনীয়, সবল, সুঠাম ও মধ্যম আকৃতির। তিনি অতি দীর্ঘ বা খর্ব আকৃতির ছিলেন না, বরং মানানসই লম্বা ছিলেন। তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন। তাঁর শরীরের কোনো