আল্লাহ তায়ালা বলেন, এই দুইজন (মুমিন ও অবিশ্বাসী) দুই প্রতিপক্ষ যারা তাদের পালনকর্তার ব্যাপারে বিতর্ক করে। কিন্তু যারা কাফের, তাদের জন্য আগুনের পোশাক তৈরি করা হবে; তাদের মাথার উপর ঢেলে দেওয়া হবে উত্তপ্ত পানি। (সুরা
ইবাদতে অবহেলার কারণে মানুষের জীবনে বহু ধরনের অসংগতি নেমে আসে। মুমিন যখন ইবাদতে অবহেলা করে, তখন আল্লাহ তাকে সতর্ক করার জন্য বিভিন্ন রকম বৈরী পরিবেশের সম্মুখীন করেন। যাতে তারা সচেতন হয়ে আল্লাহর জিকিরে মনোনিবেশ করে।
মানুষের উপর বিভিন্ন কারণে বদনজর হয়ে থাকে। বদনজর শুধু মানুষের পক্ষ থেকে হয় এমনটি নয়, বরং বদজিন থেকেও বদনজর হয়ে থাকে। মানুষের কুদৃষ্টিই মূলত বদনজর। এতে বেশি আক্রান্ত হয় শিশুরা। তবে বড়রাও এ থেকে মুক্ত
পবিত্র কোরআন ও হাদিস থেকে জানা যায়, বেশ কিছু কাজে মানুষের রিজিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থাৎ রিজিকে বারাকাহ কমে যায়। কাজগুলো হলো:
১. পাপকাজে লিপ্ত হওয়া
যেসব কাজে মানুষের রিজিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়; তার মধ্যে অন্যতম হলো গুনাহ বা
সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য এবং দরূদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল, তার পরিবারবর্গ, তার সাথী ও তার সকল অনুসারীদের ওপর। অতঃপর, সহিহ হাদিসে কুদসি” গ্রন্থটি আমার নিকট বিশুদ্ধ প্রমাণিত হাদিসে কুদসির বিশেষ সংকলন। এখানে আমি সনদ
কোরবানির নিয়মাবলি
১-কোরবানির পশু কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট করা
২-কোরবানির ওয়াক্ত বা সময়
৩-মৃত ব্যক্তির পক্ষে কোরবানি
৪-অংশীদারির ভিত্তিতে কোরবানি করা
৫-কোরবানি দাতা যে সকল কাজ থেকে দূরে থাকবেন
৬-কোরবানির পশু জবেহ করার নিয়মাবলি
৭-জবেহ করার সময় যে সকল বিষয় লক্ষণীয়
৮-কোরবানির গোশত কারা
১. আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহ বলেন: আমার বান্দা যখন কোন পাপ করার ইচ্ছা করে, তখন তোমরা তা লিখ না যতক্ষণ না সে তা করে। যদি সে তা
কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর আলোকে আলেমগণ তাওবাহ কবুলের জন্য নিম্নের শর্তাবলি আরোপ করেছেন-
১. গুনাহ পরিত্যাগ করতে হবে।
২. গুনাহের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে।
৩. ঐ পাপ পুনরায় না করার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হব।
৪. আর মানুষের হক নষ্ট করলে বা কাউকে কষ্ট দিলে অবশ্যই সেই ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কোনো জিনিস চুরি করলে তা ফেরত দিতে হবে। নতুবা তাওবাহ শুদ্ধ হবে না।
যদি উল্লিখিত কোনো একটি শর্ত পূরণ না করেই তাওবাহ করা হয় তাহলে সেই তাওবাহ কবুল হবে না ।