১. আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহ বলেন: আমার বান্দা যখন কোন পাপ করার ইচ্ছা করে, তখন তোমরা তা লিখ না যতক্ষণ না সে তা করে। যদি সে তা
কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর আলোকে আলেমগণ তাওবাহ কবুলের জন্য নিম্নের শর্তাবলি আরোপ করেছেন-
১. গুনাহ পরিত্যাগ করতে হবে।
২. গুনাহের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে।
৩. ঐ পাপ পুনরায় না করার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হব।
৪. আর মানুষের হক নষ্ট করলে বা কাউকে কষ্ট দিলে অবশ্যই সেই ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কোনো জিনিস চুরি করলে তা ফেরত দিতে হবে। নতুবা তাওবাহ শুদ্ধ হবে না।
যদি উল্লিখিত কোনো একটি শর্ত পূরণ না করেই তাওবাহ করা হয় তাহলে সেই তাওবাহ কবুল হবে না ।
রজব মাসের আগমন ঘটেছে। রজব মাস বিশেষ গুরুত্ব ও সম্মানের মাস। ইসলামে যে মাসগুলোকে বিশেষ সম্মান ও মর্যাদার বলে ঘোষণা করা হয়েছে, রজব তার অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তায়ালা ১২ মাসের মধ্যে চারটি মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’
কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর সান্নিধ্যের সৌরভ লাভ করতে পারে। ইসলামের দৃষ্টিতে কোরআন তিলাওয়াত একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। আল্লাহ বলেন, ‘যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে চায়, এর (কোরআন) দ্বারা তিনি তাদের শান্তির
প্রকৃত ঈমানদারের বৈশিষ্ট্য হলো নিজে থেকে কারো সম্মানে আঘাত না করা, আর কেউ যদি তার সামনে অন্যের সম্মানহানি করে তাহলে যথাসাধ্য তা রুখে দেওয়া। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির রক্ত (জীবন), ধন-সম্পদ ও
ফাতেমা বিনতে হামাদ আল-ফুদাইলিয়া (রহ.) ছিলেন হিজরি ত্রয়োদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মুসলিম নারী পণ্ডিত। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই নারী ছিলেন একই সঙ্গে হাদিসবিশারদ, আইনবিদ ও সুফিসাধক। তিনি ইরাকের ‘আল জুবাইর’ জেলায় জন্মগ্রহণ করায় তাঁকে ‘জুবাইরিয়া’ও বলা
জীবনে সময়ের গণনা মাত্র। সময়ের অপচয় করার অর্থ হলো জীবন অপচয় করা। ইসলাম অন্য সব কিছুর মতো সময় অপচয় করতে নিষেধ করে। যারা সময়ের মূল্য বুঝতে না পেরে তা অপচয় করে তাদের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর
আয়েশা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, বিদায় হজের বছর আমরা নবী সা:-এর সাথে বের হই। আমাদের মধ্যে কেউ কেবল ওমরাহর ইহরাম বাঁধলেন, আর কেউ হজ ও ওমরাহ উভয়টির ইহরাম বাঁধলেন। আর কেউ শুধু হজের ইহরাম