হাদিসের বর্ণনায় এসেছে, আল্লাহ তাআলা নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করার নির্দেশ দিয়েছেন। এখন প্রশ্ন হলো- আত্মীয় স্বজনের জন্য দোয়া করতে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে দোয়া করা যাবে কি?
হ্যাঁ, আত্মীয়-স্বজনের জন্য কবরস্থানে গিয়ে
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, যে ইলম বা জ্ঞান দিয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়, কেউ সে জ্ঞান পার্থিব স্বার্থোদ্ধারের অভিপ্রায়ে অর্জন করলে কিয়ামতের দিন জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না। - আহমাদ-৮২৫২,
অভিশাপ অনেক সময় হিতে বিপরীত হয়। যে কাউকে অভিশাপ দেওয়া ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ কাজ। কোনো মুসলমানকে যেমন অভিশাপ দেওয়া হারাম তেমনি অমুসলিমকেও অভিশাপ দেওয়া যাবে না। কেননা মুমিন মুসলমান অভিশাপ দিলে অনেক সুযোগ থেকে
ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে বসন্ত পেরিয়ে শুরু হয় গ্রীষ্মকাল। বসন্ত পেরুতেই শুরু হয় গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমের দিন। এ সময় তাপমাত্রা থাকে অসহ্যকর। বিশেষ করে এ বছর বৈশাখের শুরু থেকেই প্রচণ্ড গরম পড়ছে। তাপমাত্রা
সপ্তাহের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ও মর্যাদাপূর্ণ দিন শুক্রবার। জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে বহু হাদিস বর্ণিত হয়েছে। ফজিলতের কারণে শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে।
আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, জুমার দিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং তা আল্লাহর নিকট
বৃহত্তর স্বার্থে আল্লাহ তাআলা দেরিতে দোয়া কবুল করেন। যেহেতু মহান আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, তিনি জানেন যে তার বান্দা যে বিষয়ে দোয়া করেছেন সেটি নিতান্তই ছোট। তিনি তাকে বৃহত্তর আরেকটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য পিছিয়ে দেন। হতে পারে,
শাওয়াল আরবি চান্দ্রবর্ষের দশম মাস, এটি হজের তিন মাসের প্রথম মাস, যার প্রথম তারিখে ঈদুল ফিতরের নামাজ ও সদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এ মাসে সংশ্লিষ্ট রয়েছে হজের মাস এবং তার আগে রয়েছে পবিত্র রমজানুল
হিজরি বছরের দশম মাস শাওয়াল। হজের মাসগুলোর একটিও এ মাস। শাওয়াল মাস থেকেই হজের উদ্দেশ্যে মুসলিম উম্মাহ পবিত্র নগরী মক্কায় যাওয়া শুরু করেন। এ মাসের প্রথম দিন পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করে রোজাদার মুমিন মুসলমান।