রোজার জন্য সাহরি খাওয়া অপরিহার্য নয়। সাহরি না খেলেও রোজা হয়ে যায়। কেউ যদি ইচ্ছাকৃত সাহরি না খায়, তবুও তার গুনাহ হবে না এবং তার রোজারও কোনো ক্ষতি হবে না। তবে সাহরি খাওয়া নবিজির (সা.)
রমজান মাসে যে কোনো ইবাদতের সওয়াবই বহুগুণ বেড়ে যায়। রমজানের প্রত্যেকটি নফল ইবাদতের সওয়াব ফরজ ইবাদতের সমান। প্রতিটি ফরজ ইবাদতের সওয়াব হয় সত্তরটি ফরজ ইবাদতের সমান। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, পবিত্র রমজনের একটি
রোজা অবস্থায় টুথপেস্ট বা অন্য কোনো মাজন ব্যবহার করে দাঁত মাজলে রোজা ভেঙে যায় না, তবে রোজা অবস্থায় এগুলো ব্যবহার করা মাকরুহ বা অপছন্দনীয়। তাই রোজার দিন টুথপেস্ট বা মাজন দিয়ে দাঁত মাজতে চাইলে সাহরির
শরিয়তের একটি বিধান হলো, ঋতুস্রাবকালীন সময়ে নারীদের ওপর রমজানের রোজা রাখা ফরজ থাকে না এবং এ অবস্থায় রোজা রাখলে তা শুদ্ধও হয় না। যেহেতু ঋতুস্রাবকালীন শারীরিক দুর্বলতা ও অসুস্থতার কারণে রোজা রাখা কষ্টকর হতে পারে,
দুনিয়ার জীবনে আল্লাহর দেওয়া সব ধরনের জীবন-উপকরণ ও নেয়ামতকে রিজিক বলা হয়। রিজিক শুধু খাবার-পানীয় নয়, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষাসহ জীবনে টিকে থাকার অন্যান্য সহায়ক মাধ্যম ও সুবিধাগুলোও রিজিক।কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, জমিনে বিচরণকারী যত প্রাণী
যে কোনো কোনো বৈধ উদ্দেশ্য পূরণের জন্য মানত করা জায়েজ। তাই চাকরি পাওয়ার জন্য মানত করা যাবে।
শরিয়ত আবশ্যক করেনি এমন নফল কোনো আমল নিজের ওপর আবশ্যক করে নেওয়াকে নজর বা মানত বলে। মানত শর্তযুক্ত ও
দুঃখ ও দুশ্চিন্তা মানুষের জীবনে নিত্যসঙ্গী। সব সময় এসব থেকে মহান আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া মুমিনের কর্তব্য। মহানবী (সা.) এসব পরিস্থিতি থেকে মুক্তির জন্য বিভিন্ন দোয়া করতেন। রাসুল (সা.)-কে দোয়াটি বেশি পড়তে শুনতাম-
«اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ
অজুর সময় কোনো অঙ্গ বা কোনো অঙ্গের একাংশ শুকনো থেকে যায়, তাহলে পরবর্তীতে সেটা বুঝতে পারার পর শুধু ওই অঙ্গ বা ওই অংশটুকু ধুয়ে নিলে ওজু সম্পন্ন হয়ে যাবে। শুধু ওই অংশ শুকনো থাকার কারণে