ইসলামে আত্মহত্যা মারাত্মক অপরাধ, বড় গুনাহ। কোরআনে আল্লাহ আত্মহত্যা করতে নিষেধ করে বলেছেন,
لَا تَقۡتُلُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِکُمۡ رَحِیۡمًا
.তোমরা নিজেরা নিজদেরকে হত্যা করো না। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে পরম দয়ালু। (সুরা নিসা: ২৯)
আত্মহত্যা অন্যান্য
বৃষ্টি মহান আল্লাহর অনন্য দান। অসংখ্য নিয়ামতের অন্যতম একটি। বৃষ্টিহীন মানুষেরাই বৃষ্টির কদর বুঝে। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বৃষ্টির পানি গায়ে লাগাতেন। আনন্দচিত্তে বৃষ্টির দিকে অপলক তাকিয়ে থাকতেন। আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া জ্ঞাপন করতেন। তিনি তার
হজরত হোসাইন (রা.) ছিলেন নবিজির (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নাতি; নবিজির (সা.) চাচাতো ভাই ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর (রা.) ঔরসে এবং মেয়ে হজরত ফাতেমার (রা.) গর্ভে চতুর্থ হিজরির ৩ শাবান মদিনায় হোসাইন (রা.) জন্মগ্রহণ করেন।
আশুরার রোজাসহ অন্যান্য সুন্নত ও নফল রোজার নিয়ত রাতে করা উত্তম। যদি কেউ রাতে নিয়ত না করে তাহলে দিনের বেলা মধ্য আকাশ থেকে সূর্য পশ্চিমে ঢলার দেড় ঘণ্টা পূর্ব পর্যন্ত নিয়ত করা যাবে। শর্ত হলো,
মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরা উপলক্ষে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রোজা রেখেছেন এবং সাহাবিদেরও রোজা রাখতে বলেছেন। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হিজরতের পর মদিনার ইহুদিদের আশুরার দিন রোজা রাখতে
দুনিয়ার জীবনে নিরবচ্ছিন্ন সুখ-সাচ্ছন্দ্য কম মানুষই পায়। জীবনে নানা রকম সমস্যা, সংকট থাকেই। মাঝে মাঝেই দুর্ঘটনা ঘটে, বিপদ-আপদ আসে। বিভিন্ন রকম দুশ্চিন্তা, হতাশা, আশংকা আমাদের অন্তরকে অস্থির করে রাখে। এ রকম অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ, আল্লাহর
কবর জিয়ারত করা, কবরস্থানে গিয়ে মৃত মুসলমানদের জন্য দোয়া করা ও মৃত্যুর কথা স্মরণ করা সুন্নাত ও সওয়াবের কাজ। রাসুল (সা.) মাঝে মাঝেই সাহাবিদের কবরস্থান জান্নাতুল বাকিতে যেতেন এবং বেশ কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থান করতেন, কবরবাসীদের
ফরজ নামাজের পাশাপাশি নবিজি (সা.) ও তার সাহাবিরা নিয়মিত ১২ রাকাত নফল নামাজ পড়তেন। যে নামাজকে আমরা সুন্নাতে মুআক্কাদা বলে থাকি। প্রতিদিন ১২ রাকাত নফল নামাজের ফজিলত বর্ণনা করে রাসুল সা. বলেছেন,
مَنْ صَلَّى اثْنَتَيْ عَشْرَةَ