নিজের সন্তানকে জাকাত দেওয়া যায় না। সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হলেও তাকে জাকাত দেওয়া যাবে না। তাই সন্তানের পড়াশোনাসহ তাদের যে কোনো প্রয়োজনে নিজের জাকাতের অর্থ ব্যয় করলে জাকাত আদায় হবে না। নিজের বাবা-মা, নানা-নানি, দাদা-দাদি ও
ইসলামে জাকাত দেওয়ার কিছু নির্দিষ্ট খাত আছে। যে কোনো নেক কাজে খরচ করলে জাকাত আদায় হয় না। ঋণ পরিশোধ জাকাতের অর্থ ব্যয়ের অন্যতম খাত। কোরআনে আল্লাহ তাআলা জাকাতের অর্থ ব্যয়ের খাতসমূহের মধ্যে ঋণগ্রস্তদের কথা স্পষ্টভাবে
জাকাত ইসলামের ফরজ বিধান, ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি। প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক ও সম্পদশালী মুসলমান পুরুষ ও নারীর প্রতি বছর নিজের সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দরিদ্র-দুস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে জাকাত বলা হয়। শরিয়ত নির্ধারিত সীমার বেশি সম্পদ
জাকাত ইসলামের ফরজ বিধান, ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি। প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক ও সম্পদশালী মুসলমান পুরুষ ও নারীর প্রতি বছর নিজের সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দরিদ্র-দুস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে জাকাত বলা হয়। শরিয়ত নির্ধারিত সীমার বেশি সম্পদ
জাকাত ইসলামের ফরজ বিধান, ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি। প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক ও সম্পদশালী মুসলমান পুরুষ ও নারীর প্রতি বছর নিজের সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দরিদ্র-দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে জাকাত বলা হয়। শরিয়ত নির্ধারিত সীমার বেশি সম্পদ
দাদি-নানিকে জাকাত দেওয়া যাবে না। একইভাবে নানা, দাদা, বাবা-মা, সন্তান ও নাতিপুতিদের জাকাত দেওয়া যাবে না। তারা অভাবে পড়লে সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের সাহায্য করা কর্তব্য।তবে খালা, ফুফু, মামা, চাচাসহ অন্যান্য আত্মীয়স্বজন যদি জাকাত গ্রহণের উপযুক্ত
জাকাত ইসলামের ফরজ বিধান, ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি। প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক ও সম্পদশালী মুসলমান পুরুষ ও নারীর প্রতি বছর নিজের সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দরিদ্র-দুস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে জাকাত বলা হয়। শরিয়ত নির্ধারিত সীমার বেশি সম্পদ
সব ধরনের সম্পদে জাকাত ফরজ হয় না। শুধু সোনা-রুপা, টাকা-পয়সা, পালিত পশু (নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী) এবং ব্যবসার পণ্যে জাকাত ফরজ হয়।সোনা-রুপা নিসাব পরিমাণ (সোনা ৭.৫ তোলা = ৯৫.৭৪৮ গ্রাম প্রায়। খ. রুপা ৫২.৫ তোলা =