সব ধরনের সম্পদে জাকাত ফরজ হয় না। শুধু সোনা-রুপা, টাকা-পয়সা, পালিত পশু (নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী) এবং ব্যবসার পণ্যে জাকাত ফরজ হয়।সোনা-রুপা নিসাব পরিমাণ (সোনা ৭.৫ তোলা = ৯৫.৭৪৮ গ্রাম প্রায়। খ. রুপা ৫২.৫ তোলা =
রমযানে যাকাত হিসাব করুন এবং রমযানেই তা পরিশোধ করুন। আরবী সালের গত রমযানের এক তারিখ থেকে এবারের শাবানের তিরিশ তারিখকে আর্থিক বৎসর ধরে যাকাত গণনা করুন এবং রমযানের এক তারিখে তা পরিশোধের ব্যবস্থা করুন। তাহলে
জাকাত ইসলামের মৌলিক পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম। জাকাত না দিলে দুনিয়ায় বড় ক্ষতি ও আখেরাতে মহাশাস্তির কথা ইসলামে রয়েছে। বর্তমান সময়ে ব্যাংকের বিভিন্ন খাত রয়েছে, তার ওপর জাকাত আসবে কিনা, তা নিয়ে অনেকে সন্দীহান থাকেন। সেসবের
প্রশ্ন : আমাদের ঘরে এমন কিছু প্লেট-গ্লাস ও কাপড়-চোপড় আছে, যা সচরাচর ব্যবহার করা হয় না। কখনও মেহমান এলে তা ব্যবহারের প্রয়োজন দেখা দেয়। এভাবে বছরে ৩-৪ বার ব্যবহৃত হয়। এই প্লেট-গ্লাস ও কাপড়-চোপড়ের ওপর
প্রশ্ন : আমি আমার জাকাতের পুরো টাকা একজন গরিব আত্মীয়কে দিতে চাই। আমি কি তাকে এ পরিমাণ জাকাত দিতে পারব, যা দ্বারা সে নেসাব পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি মালের মালিক হয়ে যায়?
উত্তর :জাকাত গ্রহীতার
সব ধরনের সম্পদে জাকাত ফরজ হয় না। শুধু সোনা-রুপা, টাকা-পয়সা, পালিত পশু (নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী) এবং ব্যবসার পণ্যে জাকাত ফরজ হয়। সেগুলো কোন নিয়মে ফরজ, তা জানাচ্ছেন মুফতি মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ সোনা-রুপা সোনা-রুপার অলংকার সব
নিসাব পরিমান সম্পদের মালিক হওয়া সত্ত্বেও অনেকেই জাকাত দিতে চায় না। অথচ নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের উপর জাকাত আদায় করা ফরজ। জাকাত আদায় না করলে দুনিয়ায় যেমন রয়েছে ক্ষতি তেমনি জাকাত আদায় না করার পরিনাম
জাকাত ইসলামের পাঁচটি ভিত্তির মধ্যে একটি। জাকাত ছাড়া দ্বীন পরিপূর্ণতা লাভ করে না। যারা জাকাত অস্বীকার করে তাদের হত্যা করা হবে। এবং যারা জাকাতের ফরয অস্বীকার করে তাদের কাফের বলে গণ্য করা হবে। এই জাকাত