সুফিবাদ হলো এক প্রকার ইসলামী আধ্যাত্মিক দর্শন। আত্মার পরিশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে মহান আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপনই হলো এই তত্ত্বের মর্ম কথা। সর্বক্ষণ সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করার মাধ্যমে কলবকে কলুষমুক্ত করে তাঁর সানিধ্য অর্জনই সুফিবাদের প্রকৃত
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতে যে সব নারী ও পুরুষদের জান্নাতি বা জাহান্নামী বলে ঘোষণা করেছেন বা যারা দুনিয়াতে জীবিত থাকতেই জান্নাতলাভের সু-সংবাদ অথবা জাহান্নামের দুঃসংবাদ পেয়েছেন এ নিবন্ধে আমরা তাদের নাম দলিল-প্রমাণ সহকারে
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামদশজন সাহাবীকে নাম উল্লেখপূর্বক দুনিয়াতেই জান্নাতি হওয়ার সুসংবাদ দিয়েছেন। তাদেরকে আশারা মুবাশ্শারা বলা হয়। প্রমাণ-
عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍرضي الله عنهقَالَ قَالَ رَسُولَ اللهُ صلى الله عليه وسلم«أَبُو بَكْرٍ فِي الْجَنَّةِ وَعُمَرُ فِي الْجَنَّةِ وَعُثْمَانُ فِي الْجَنَّةِ وَعَلِيٌّহাসান ও হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুমাজান্নাতে ঐ সমস্ত লোকদের সরদার হবে যারা যৌবনকালে মৃত্যুবরণ করেছে। প্রমাণ-
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّرضي الله عنه قَالَ قَالَ رَسُولَ اللهُ صلى الله عليه وسلم«الْحَسَنُ وَالْحُسَيْنُ سَيِّدَا شَبَابِ أَهْلِ الْجَنَّةِ» “আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহুথেকেহাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন বলবেন, তোমরা মাথা ওঠাও। অতঃপর তারা মাথা ওঠালে তাদের আমল অনুপাতে নূর প্রদান করা হবে। তাদের কেউ এমনও থাকবে, যাদের বড় পাহাড়সম নূর প্রদান করা
ইনসাফ ও ইহসান এমন দুটি গুণ, যেগুলো অর্জন করলে ইহকালীন ও পরকালীন জীবন সুখময় হয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, (ইহসান) সদাচার ও নিকট আত্মীয়দের দান করার আদেশ দেন এবং তিনি অশ্লীলতা,
প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে, আর তোমরা কিয়ামতের দিন তোমাদের প্রতিদান পাবে! (সূরা: আল-ইমরান-১৮৫) যে জন্মেছে সে মরবেই! যার সূচনা হয়েছে তার পরিসমাপ্তি ঘটবেই। এটা আল্লাহ তায়ালার শাশ্বত চিরন্তন বিধান। এ অমোক
পোশাকে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়। পোশাকে প্রকাশ পায় মানুষের আর্থিক ও মানসিক দীনতা। অহংকার মানুষের মানসিক দীনতা ও মনোবৈকল্যের একটি লক্ষণ। ইসলাম পোশাক নিয়ে অহংকার করতে নিষেধ করেছে। আবদুল্লাহ বিন ওমর (রা.) থেকে