মানবসেবা নবী-রাসুলদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। নবী-রাসুলরা ছিলেন সর্বাধিক মানবদরদি। আল্লাহ তাআলার নির্দেশে তাঁরা স্রষ্টা ও সৃষ্টির মেলবন্ধন তৈরি করতেন। অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসতেন। তাঁরা শুধু মানবজাতির পরকালীন কল্যাণের কথাই ভাবেননি, বরং তাদের জাগতিক
উবাই বিন কাব (রা.) বলেছেন, ‘আদম (আ.)-এর মৃত্যু ঘনিয়ে এলে তিনি সন্তানদের বললেন, হে আমার সন্তানরা, আমার জান্নাতের ফল খেতে ইচ্ছা করছে। তারা ফলের সন্ধানে বের হয়। এমন সময় তাদের সঙ্গে ফেরেশতাদের দেখা হয়।
দুনিয়ার সব ভালো গুণে গুণান্বিত ছিলেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। স্বয়ং আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে নবিজির গুণ বর্ণনা করে ঘোষণা করেন-
وَ اِنَّکَ لَعَلٰی خُلُقٍ عَظِیۡمٍ
আর নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের উপর রয়েছেন। (সুরা কলম: আয়াত
আল্লামা ইকবাল ভালোবাসাকে ভুবনজয়ী বলেছেন। ‘ভুবনজয়ী’ শব্দ উচ্চারণ করলে আমাদের মন ও চিন্তা সেসব বিশ্ববিজেতার দিকে চলে যায় নিজেদের শক্তি, প্রভাব-প্রতিপত্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ভূখণ্ড জয় করেছে এবং লাখ লাখ মানুষকে (দেহ) দাসে পরিণত করে রেখেছে।
মিরাজ রাসূল সা:-এর অন্যতম শ্রেষ্ঠ একটি মুজিজা। মিরাজের এ মুজিজা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ এবং মহিমান্বিত। মুহাম্মাদ সা:-এর দু টি বৈশিষ্ট্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যা অন্য কোনো নবীর ভাগ্যে হয়নি। দুনিয়াতে এ মিরাজের ঘটনা এবং আখিরাতে মাকামে
মসজিদুল খাইফ ইসলামের ইতিহাসের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মসজিদ। যা সৌদি আরবের দক্ষিণ মিনার আল-দিবাআ পর্বতের পাদদেশ অবস্থিত। ঐতিহাসিক এই স্থানে মহানবী (সা.), মুসা (আ.)-সহ ৭০ জন নবী নামাজ আদায় করেছেন। এ জন্য একে নবীদের মসজিদও
দুনিয়া ও পরকালের সুন্দর জীবন গঠনের সুন্দর উপদেশ। হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুকে দেওয়া হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর উপদেশ। চমৎকার এ উপদেশে যে কারো দুনিয়া ও পরকাল হবে সুন্দর ও অতি উত্তম। কী সেই উপদেশ?
নবিজী
আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে অগণিত নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। তাদের সঠিক সংখ্যা একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানেন। তাঁরা হলেন পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি। পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালা মিশন বাস্তবায়ন করার জন্যই নবী-রাসূলদের পাঠিয়েছেন। তাদের পাঠানোর উদ্দেশ্য হলো ১. আল্লাহর বাণী পৌঁছানো