আরাফাহ দিবস হল এক মর্যাদাসম্পন্ন দিন। যিলহজ মাসের নবম তারিখকে আরাফাহ দিবস বলা হয়। এর ফজিলত ও বিশেষত্বের আলোচনা ইতিপূর্বে 'যিলহজ মাসের প্রথম দশকের ফজিলত' অধ্যায়-এ করা হয়েছে।এ দিনটি অন্যান্য অনেক ফজিলত সম্পন্ন দিনের চেয়ে
হজ হল ইসলাম ধর্মের পাঁচটি মূল স্তম্ভের একটি। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :
'মানুষের মাঝে যাদের সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে ঐ গৃহের হজ করা তার অবশ্য কর্তব্য। এবং কেউ প্রত্যাখ্যান করলে সে জেনে রাখুক
শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
আরবী মাসসমূহের মধ্যে রমযান মাসের গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম। এ মাসটি তিনটি মহান বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ায় এর সম্মান সর্বোচ্চ। প্রথমত, এ মাসে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে রোযা রাখা: দ্বিতীয়ত, এ পবিত্র মাসে কুরআন
১. আল-কোরআন : পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘শপথ ঊষার, শপথ দশ রজনীর, শপথ জোড় ও বিজোড়ের।’ (সুরা : ফাজর, আয়াত : ১-৩)
জাহহাক (রহ.) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-এর সূত্রে বর্ণনা করেন, আয়াতে বর্ণিত ‘দশ রজনী’ দ্বারা রমজানের শেষ দশক
পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকে শুরু হয়েছে ইতিকাফ। এ সময় সারা বিশ্বের সব মসজিদে অবস্থান করেন রোজাদার মুসলিমরা, বিশেষত সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনার পবিত্র দুই মসজিদে ভিড় করে অনেকে। এ সময় পবিত্র মসজিদুল হারামে অবস্থান