আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত নবিজি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলা, মিথ্যা বা বাতিল কাজ করা এবং অজ্ঞতা ত্যাগ করে না, তার খাদ্য ও পানীয় ত্যাগ করার কোনো প্রয়োজন
ইবাদত পালনকারীদের স্বাগত জানাতে মসজিদ, নামাজের স্থান এবং অন্যান্য জায়গাগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রশান্তির সঙ্গে ইবাদত নিশ্চিতের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের মদিনা অঞ্চলের ব্যুরো প্রধান শায়খ ওসামা বিন জায়েদ আল-মাদখালি বলেছেন, মসজিদে আগতদের ইবাদতে
আরাফাহ দিবস হল এক মর্যাদাসম্পন্ন দিন। যিলহজ মাসের নবম তারিখকে আরাফাহ দিবস বলা হয়। এর ফজিলত ও বিশেষত্বের আলোচনা ইতিপূর্বে 'যিলহজ মাসের প্রথম দশকের ফজিলত' অধ্যায়-এ করা হয়েছে।এ দিনটি অন্যান্য অনেক ফজিলত সম্পন্ন দিনের চেয়ে
হজ হল ইসলাম ধর্মের পাঁচটি মূল স্তম্ভের একটি। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :
'মানুষের মাঝে যাদের সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে ঐ গৃহের হজ করা তার অবশ্য কর্তব্য। এবং কেউ প্রত্যাখ্যান করলে সে জেনে রাখুক
শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে এ আমল করেছেন এবং আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন। শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত বর্ণনা করে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যারা রমজানে
আরবী মাসসমূহের মধ্যে রমযান মাসের গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম। এ মাসটি তিনটি মহান বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ায় এর সম্মান সর্বোচ্চ। প্রথমত, এ মাসে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে রোযা রাখা: দ্বিতীয়ত, এ পবিত্র মাসে কুরআন