ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা কেবল আত্মিক ও নৈতিক উন্নতির দিশা দেয় না, বরং রাষ্ট্র, সমাজ, রাজনীতি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা প্রদান করে। আত্মরক্ষা ও উম্মাহর স্বাধীনতা রক্ষার্থে সামরিক শক্তির গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলাম কখনো
জুলুম এক মহা অপরাধ। জুলুমকারীদের জন্য আখেরাতে কঠিন শাস্তি অপেক্ষা করছে। তারা তাদের অপকর্মের জন্য ক্ষমা পাবে না। যারা নিজেদের জুলুমকারী হিসেবে গর্ববোধ করে, তারা প্রকৃত পক্ষে হতভাগ্য। হজরত আবু মুসা (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
ইসলামে বিয়ের সময় মোহর নির্ধারণ করা ওয়াজিব। মোহর নির্ধারণ না করলেও মোহরে মিসিল বা স্ত্রীর সমান সামাজিক মর্যাদার অন্য নারীদের বিয়ের স্বাভাবিক মোহর তাকে দেওয়া ওয়াজিব হয়ে যায়। বিয়ের মোহর পরিশোধ করা স্বামীর ওপর ফরজ।
ইসলামের দৃষ্টিতে অহেতুক কোনো মানুষকে কষ্ট দেওয়া, তার বিরুদ্ধাচরণ করা, ষড়যন্ত্র করা নিষেধ। এটা ঈমান পরিপন্থী কাজ। মুমিন যেমনই হোক, অন্যায়ভাবে তার ক্ষতি করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই। যারা মুমিনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়,
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ ও ভারসাম্যপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। যেখানে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানবজাতির সর্বস্তরের মানুষের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। সেই নির্ধারণে নারীকে অবহেলিত, অধিকারহীন করে রাখা হয়নি; বরং তাদের সম্মান, মর্যাদা ও ন্যায্য
ইসলামি আইনে স্বামীর মৃত্যুর পর স্ত্রী তার সম্পদ থেকে মোহর (যদি অনাদায়ী থাকে) ও মিরাস বা পরিত্যাক্ত সম্পদের নির্ধারিত অংশ পাওয়ার হকদার হয়। বিয়ের সময় ধার্যকৃত মোহর পরিশোধ করা না হয়ে থাকলে স্বামীর মৃত্যুর পর
নারীদের মাথায় ওড়না রাখা বা সতর ঢাকা অজুর সাথে সম্পৃক্ত কোনো বিধান নয়। অজুর শুদ্ধ হওয়ার জন্য অজুর সময় মাথায় ওড়না রাখা জরুরি নয়। অজুর সময় মাথায় ওড়না রাখা উত্তম বা মুস্তাহাবও নয়। নারীরা তাদের
কোরবানি ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সামর্থ্যবান প্রত্যেক মুসলমানের ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব। কোরআনে আল্লাহ তাআলা নামাজের সাথে যুক্ত করে কোরবানি করার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন,
اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰکَ الۡکَوۡثَرَ فَصَلِّ لِرَبِّکَ وَ انۡحَرۡ اِنَّ شَانِئَکَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ