মানুষকে সত্য, সুন্দর ও সঠিক পথ দেখানোর জন্য মহান আল্লাহ যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। এসব নবী-রসুলের গাইডবুক হিসেবে কিতাব দিয়েছেন। এসব কিতাবের মধ্যে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব হচ্ছে আল-কোরআন। কোরআনের শিক্ষা ও নির্দেশনা অনুযায়ী
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন গাফুরুর রাহিম অর্থাৎ ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। মানুষ শয়তানের ধোঁকায় পড়ে অনেক গুনাহ করে ফেলার পরও যদি যথাযথভাবে লজ্জিত হয়, গুনাহ ছেড়ে দেয় এবং তওবা করে, তাহলে তিনি তাকে ক্ষমা করে দেন।
কেয়ামত মানে উঠে দাঁড়ানো বা দণ্ডায়মান হওয়া। এটা আরবি শব্দ কিয়াম থেকে আগত যার অর্থ ওঠা, দাঁড়ানো ইত্যাদি। এই জগতের আয়ু যখন ফুরাবে, সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যখন বিদ্যমান বিশ্বজগতকে ধ্বংস করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন,
তুরস্কে অনুষ্ঠিত নবম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের হাত থেকে মুয়াজ মাহমুদ সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার গ্রহণ করেন।
সুরা কাহফ কোরআনের ১৮তম সুরা। সুরাটি মক্কি তথা হিজরতের আগে অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় ১১০টি আয়াত ও ১২টি রুকু আছে। কাহফ শব্দের অর্থ গুহা, গর্ত ইত্যাদি।এই সুরার নাম সুরাতুল কাহফ রাখার কারণ হলো এই সুরায়
সূরা তাওবার ৫১ নম্বর আয়াত কুরআনের অন্যতম শক্তিশালী আয়াতগুলোর একটি। কুরআনের সব আয়াতই প্রিয় এবং আশীর্বাদপুষ্ট। কিন্তু কিছু কিছু আয়াতের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। এই আয়াতটি সবার মুখস্থ করা ভালো। কারণ, আয়াতটি সত্যিই বিপদের সময় আমাদের
যারা আল্লাহর সাক্ষাতকে মিথ্যা বলেছে তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে : ১. এমনকি হঠাৎ তাদের কাছে যখন কিয়ামত উপস্থিত হবে; ২. তখন তারা বলবে, হায়! এটাকে আমরা যে অবহেলা করেছি তার জন্য আক্ষেপ। আর তারা তাদের
ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। জুমার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার