কুরআনুল কারিম আল্লাহ তা‘আলার কালাম, যা তিনি জিবরিল ‘আলাইহিস সালামের মাধ্যমে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর নাযিল করেছেন। অতএব যে আল্লাহ ও কিয়ামত দিবসের উপর ইমান রাখে, তার উপর কুরআনুল কারিমের প্রতি সম্মান প্রদর্শন
দ্বীনের ব্যাপারে কোনো জোরজবরদস্তি নেই। ভ্রান্ত মত ও পথ থেকে সঠিক পথকে ছাঁটাই করে আলাদা করে দেয়া হয়েছে। এখন যে কেউ তাগুতকে অস্বীকার করে আল্লাহর ওপর ঈমান আনবে সে এমন একটি মজবুত অবলম্বন আঁকড়ে ধরে,
তাওয়াক্কুল বা আল্লাহর ওপর ভরসা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন মুমিনের জন্য আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল রাখা জরুরি। আল্লাহ তায়ালা বান্দাকে যখন যেভাবে রাখেন তাতেই খুশি থাকার চেষ্টা করতে হবে। প্রকৃত মুমিন হওয়ার জন্য আল্লাহর ওপর ভরসা রাখার
তোমরা কি মনে করেছ, এমনিতেই তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে? অথচ তোমাদের আগে যারা ঈমানের পথে চলেছিল তাদের ওপর দিয়ে যে অবস্থা অতিবাহিত হয়েছিল, সে অবস্থা এখনো তোমাদের ওপর আসেনি। তাদের ওপর নেমে এসেছিল ক্ষুধা-দারিদ্র্য
নেতৃত্ব হলো এমন একটি গুণ, যা মানুষকে তার আচরণের মাধ্যমে প্রভাবিত করে সুসংগঠিতভাবে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সহযোগিতা ও আত্মবিশ্বাস আর প্রত্যয়ের সঙ্গে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে। কিথ ডেভিসের মতে, ‘নেতৃত্ব হলো মানুষের এমন এক ধরনের
আল্লাহ দুনিয়াতে মানুষকে বিভিন্ন অবস্থায় রাখেন। কাউকে সুখে রাখেন, কাউকে দুঃখ-দুর্দশায় রাখেন, কাউকে দারিদ্র্য দেন, আবার কাউকে সমৃদ্ধি দান করেন, কাউকে নিরাপদে রাখেন, কাউকে বিপদ-আপদে রাখেন। এভাবে আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন। যারা বিপদে থাকে তারা
আল-কোরআন মহামহিম স্রষ্টার মহিমান্বিত গ্রন্থ, যাতে বিধৃত হয়েছে মানুষের সফলতার পথ-কাহিনি। যার অনুসরণ ব্যক্তিকে পৌঁছাতে পারে কামিয়াবির শীর্ষ চূড়ায়। আর অনুকরণহীনতায় নিক্ষিপ্ত হতে পারে ব্যর্থতার আস্তাকুঁড়ে। সেই মহাগ্রন্থের মহান সুরার নাম সুরাতুল ফাতিহা, যা কোরআনের
কারো নামে কসম করার অর্থ তাকে সম্মান দেওয়া ও তার সত্তাকে পবিত্র জ্ঞান করা। এ জাতীয় সম্মানের হকদার একমাত্র আল্লাহ ‘তাআলা। যে আল্লাহ ‘তাআলা ব্যতীত কোনো সত্তার নামে কসম বা শপথ করল সে মূলত আল্লাহর