মৃত্যুর পর মানুষের পারলৌকিক জীবন শুরু হয়। এ সময় থেকেই তারা ভালো ও মন্দ কাজের ফল ভোগ করে। তাই আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত অনুসারে কবর জীবনের ওপর বিশ্বাস করাও ঈমানের অংশ। আল্লাহ তাআলা ফেরাউনের সম্প্রদায়
অহমিকা ও ঔদ্ধত্য শয়তানের স্বভাব। অহংকারের কারণে শয়তানকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। শয়তান চিরজাহান্নামি। যারা অহংকারী ও উদ্ধত তাদের ঠিকানাও জাহান্নাম। কারণ আল্লাহ অংকারীকে অপছন্দ করেন। অহংকারীকে তার দীন থেকে, হেদায়েত থেকে দূরে
জুমার দিন মুসলিম উম্মাহর সাপ্তাহিক ঈদ। ইবাদতের বসন্ত। বরকত ও ফজিলতপূর্ণ একটি দিন। এ দিন বাবা-ছেলে, যুবক-বৃদ্ধা, শিশু-তরুণ সবাই উপস্থিত হয় মসজিদে। এক চমৎকার দৃশ্যের অবতারণা হয়। ফেরেশতাদের পাক জবান দোয়া করে মসজিদে ছুটে আসা
শরিয়ত আবশ্যক করেনি এমন নফল কোনো আমল নিজের ওপর আবশ্যক করে নেওয়াকে নজর বা মানত বলে। মানত শর্তযুক্ত ও শর্তমুক্ত হতে পারে। কেউ যদি বিশেষ উদ্দেশ্য পূরণের শর্তে কোনো আমল করার প্রতিজ্ঞা করে, তাহলে তা
সুরা ফাজর কোরআনের ৮৯তম সূরা। ফাজর শব্দের অর্থ ভোর। মক্কায় অবতীর্ণ এ সুরাটির আয়াত ৩০টি। সুরা ফাজরের শুরুতে আল্লাহ প্রাচীনকালের কয়েকটি অবিশ্বাসী জাতির ধ্বংস হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। সুরার ১৫-২০ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, মানুষ সম্পদশালী
ধূমপানের অভ্যাসে আর্থিক অপচয় ও সাস্থ্যগত গুরুতর ক্ষতি থাকায় ধূমপানের অভ্যাস করা নাজায়েজ। সম্পদ অপচয় করা ও নিজের শরীরের ক্ষতি করা গুনাহের কাজ। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, وَلا تُلْقُوا بِأَيْدِيكُمْ إِلَى التَّهْلُكَةِ তোমরা নিজের হাতে নিজেদের ধ্বংসে
এ দুনিয়ায় যা আছে, এগুলোর কোনোটিই নিজে নিজে পয়দা হয়নি। সবকিছুরই একজন স্রষ্টা আছেন। সেই স্রষ্টা হলেন মহান রব্বুল আলামিন। তিনিই সমগ্র বিশ্ব জাহানের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা।
সৃষ্টির সেরা : সব সৃষ্টির মাঝে মানুষ হচ্ছে সবচেয়ে সুন্দর, সর্বাপেক্ষা
কিছু পাপ এত ভয়াবহ যে তার শাস্তি এ জীবন থেকেই শুরু হয়ে যায়। আখেরাতের শাস্তি তো রয়েছেই। সুনানে আবু দাউদে সংকলিত একটি হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন,
مَا مِنْ ذَنْبٍ أَجْدَرُ أَنْ يُعَجِّلَ اللَّهُ تَعَالَى لِصَاحِبِهِ الْعُقُوبَةَ