নেতৃত্ব হলো এমন একটি গুণ, যা মানুষকে তার আচরণের মাধ্যমে প্রভাবিত করে সুসংগঠিতভাবে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সহযোগিতা ও আত্মবিশ্বাস আর প্রত্যয়ের সঙ্গে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে। কিথ ডেভিসের মতে, ‘নেতৃত্ব হলো মানুষের এমন এক ধরনের
আল্লাহ দুনিয়াতে মানুষকে বিভিন্ন অবস্থায় রাখেন। কাউকে সুখে রাখেন, কাউকে দুঃখ-দুর্দশায় রাখেন, কাউকে দারিদ্র্য দেন, আবার কাউকে সমৃদ্ধি দান করেন, কাউকে নিরাপদে রাখেন, কাউকে বিপদ-আপদে রাখেন। এভাবে আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন। যারা বিপদে থাকে তারা
আল-কোরআন মহামহিম স্রষ্টার মহিমান্বিত গ্রন্থ, যাতে বিধৃত হয়েছে মানুষের সফলতার পথ-কাহিনি। যার অনুসরণ ব্যক্তিকে পৌঁছাতে পারে কামিয়াবির শীর্ষ চূড়ায়। আর অনুকরণহীনতায় নিক্ষিপ্ত হতে পারে ব্যর্থতার আস্তাকুঁড়ে। সেই মহাগ্রন্থের মহান সুরার নাম সুরাতুল ফাতিহা, যা কোরআনের
কারো নামে কসম করার অর্থ তাকে সম্মান দেওয়া ও তার সত্তাকে পবিত্র জ্ঞান করা। এ জাতীয় সম্মানের হকদার একমাত্র আল্লাহ ‘তাআলা। যে আল্লাহ ‘তাআলা ব্যতীত কোনো সত্তার নামে কসম বা শপথ করল সে মূলত আল্লাহর
ইসলামে ইমানের পর নামাজ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ৮২ বার সরাসরি নামাজের কথা বলেছেন। নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে বহু হাদিস বর্ণিত রয়েছে।
ইসলাম নিজে আমল করার পাশাপাশি অন্যদের আমল করতে উৎসাহ দেওয়া বা দাওয়াত
বাবা মায়ের প্রতি সদাচার, তাদের সেবা করা, তাদের কষ্ট না দেওয়া প্রতিটি সন্তানের কর্তব্য। এ ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বাবা-মায়ের প্রতি ইহসান করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন,
وَ قَضٰی رَبُّكَ اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا
শরিয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হলো নবিজির (সা.) সুন্নত বা আদর্শ। নবুয়তপ্রাপ্তির পর থেকে নবিজির (সা.) প্রতিটি কথা, কাজ ও সম্মতি আমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। কোরআনে আল্লাহ তাআলাকে ভালোবাসলে নবিজির অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ
বিশ্বজুড়ে ধর্ষণ নামক অশ্লীলতার নিকৃষ্ট জঘন্যতম অপরাধের বিস্তার লাভ করছে। সর্বত্র মানুষ আজ আতঙ্কিত। পত্র-পত্রিকায় দেখাযায় কোথাও না কোথাও ধর্ষণের সংবাদ প্রকাশিত হয় । উদ্বেগজনকহারে তা বেড়ে চলেছে। কিছু ঘটনা আছে, যা রীতিমতো রোমহর্ষক।