কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত গ্রন্থ। সৃষ্টির উপর স্রষ্টার মর্যাদা যেমন, পৃথিবীর সব কথা, বক্তব্য ও গ্রন্থের ওপর কোরআনের মর্যাদাও তেমন। আল্লাহ তাআলা কোরআন সম্পর্কে বলেছেন,
اِنَّهٗ لَقُرۡاٰنٌ كَرِیۡمٌ فِیۡ كِتٰبٍ مَّكۡنُوۡنٍ لَّا یَمَسُّهٗۤ اِلَّا الۡمُطَهَّرُوۡنَ
পবিত্র কোরআন মাজিদে মোট ১১৪ টি সূরা রয়েছে। এদের মধ্যে সূরা কাহাফ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি সূরা, যা মক্কায় অবতীর্ণ হয়। এ সুরার আয়াত সংখ্যা ১১০। নিয়মিত সুরাটি তিলাওয়াতে অসংখ্য সওয়াবের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে অনেক হালাল ও পবিত্র খাবার দান করেছেন, আবার অনেক অপবিত্র ও হারাম খাবারও সৃষ্টি করেছেন, মানুষের কর্তব্য শুধু হালাল ও পবিত্র খাবারই গ্রহণ করা। কোরআনে আল্লাহ বলেন,
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ كُلُوۡا مِمَّا فِی الۡاَرۡضِ
পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য খাবার গ্রহণ অপরিহার্য। নিয়মিত যথাযথ পরিমাণ খাবার গ্রহণ ছাড়া সুস্থভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে অনেক হালাল ও পবিত্র খাবার দান করেছেন, আবার অনেক অপবিত্র ও হারাম খাবারও সৃষ্টি
৯ জিলহজ থেকে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পর তাকবিরে তাশরিক পড়া ওয়াজিব। জিলহজের ৯-১৩ তারিখ পর্যন্ত ৫ দিন মোট ১৩ ওয়াক্তের ফরজ নামাজের পর এ তাকবির পড়তে হয়। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
وَاذْكُرُوا
‘আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোনো বিপদই আসে না। আর যে আল্লাহকে বিশ্বাস করে তিনি তার অন্তরকে সুপথে পরিচালিত করেন ...।’ -(সূরা তাগাবুন, আয়াত-১১)
যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর ওপর ঈমান আনবে, নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মোতাবেক জীবন গঠন করবে, সে পরকালে জান্নাতের আশা রাখতে পারে—চাই সে পুরুষ হোক কিংবা নারী। কেননা মহান আল্লাহ বলেছেন, অতঃপর তাদের রব তাদের ডাকে সাড়া
ইসলামে অজু কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের পন্থা ও ইবাদত। কোরআনে আল্লাহ তাআলা নামাজের জন্য অজু করার নির্দেশ দিয়েছেন। নামাজ, তাওয়াফ, কোরআন স্পর্শ করার জন্য অজু অবস্থায় থাকা বাধ্যতামূলক। জিকির, তিলাওয়াতসহ অনেক আমল