কোরবানি ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সামর্থ্যবান প্রত্যেক মুসলমানের ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব। কোরআনে আল্লাহ তাআলা নামাজের সাথে যুক্ত করে কোরবানি করার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন,
اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰکَ الۡکَوۡثَرَ فَصَلِّ لِرَبِّکَ وَ انۡحَرۡ اِنَّ شَانِئَکَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ
সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হলো শুক্রবার। আর শুক্রবারের শ্রেষ্ঠ নামাজ হলো জুময়া। জুময়ার নামাজের বিভিন্ন ফজিলত বর্ণিত হয়েছে হাদিসে। রাসুলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, জুময়া হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস।তিনি আরও বলেছেন যে ব্যক্তি সুন্দর রূপে ওযু করা করে
যারা জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখে নিজেদের নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ ছাড়া অতিরিক্ত সাড়ে সাত তোলা সোনা বা এর সমমূল্যের মালিক হয়, হানাফি মাজহাব অনুযায়ী তাদের ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব।কোরবানিদাতা যে দেশে বা এলাকায়
কোরবানি ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। কোরআনে আল্লাহ তাআলা নামাজের সাথে যুক্ত করে কোরবানি করার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন,
اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰکَ الۡکَوۡثَرَ فَصَلِّ لِرَبِّکَ وَ انۡحَرۡ اِنَّ شَانِئَکَ هُوَ الۡاَبۡتَرُ নিশ্চয় আমি তোমাকে কাওসার দান করেছি। সুতরাং
কোনো আমলের মধ্যে রিয়া ঢুকলে ওই আমল নষ্ট হয়ে যায়। আল্লাহ যে কোনো আমল দুটি শর্তে কবুল করেন। এক. পূর্ণ ইখলাস বা একনিষ্টতা দুই. নবিজির (সা.) শরিয়ত ও সুন্নাত অনুযায়ী হওয়া। প্রত্যেক মুসলমানের উচিত রিয়া
সুরা নাজিআত কোরআনের ৭৯তম সুরা, এর আয়াত সংখ্যা ৪৬ এবং রুকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সুরা নাজিআত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় আল্লাহ তাআলা সুনিশ্চিতভাবে মানুষকে অবহিত করেছেন কেয়ামত সংঘটিত হবেই। মৃত্যুর পর মানুষকে আবার
মানুষ মাত্রই উত্তম জীবনের প্রত্যাশা করে। প্রতিদিনের জীবনে আগের তুলনায় একটু বেশি সুখ, সমৃদ্ধি ও স্বস্তির আশা করে সবাই। পার্থিব জীবনের এই প্রত্যাশাকে ইসলাম নিরুৎসাহ করেনি; বরং মানুষের ভেতর সুন্দর জীবনের প্রত্যাশা জাগিয়ে তুলেছে।
কোরআনের বর্ণনায়
রমজান কোরআন নাজিলের মাস। পবিত্র এই মাসে কোরআন চর্চার বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। তবে কোরআনচর্চা রমজানে সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়, বরং বছরজুড়েই কোরআনের চর্চা অব্যাহত রাখা আবশ্যক। কেননা কোরআন আল্লাহর সঙ্গে কথোপকথনের মাধ্যম এবং ইসলামী জীবনব্যবস্থার মূল ভিত্তি। আর