পর্দা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান, যা শালীনতা, নৈতিকতা ও সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহায়ক। কোরআন ও হাদিসে পর্দার গুরুত্ব বারবার তুলে ধরা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা এবং মুমিন নারীদের বলে
রাস্তার পাশের যেসব গাছ কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তির মালিকানাধীন নয়, সরকারি জমিতে হলেও প্রশাসন বা সরকারের পক্ষ থেকে সেগুলোর ফল হেফাজত করার কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি, ফল-ফুল ছিড়তে নিষেধও করা হয়নি বরং সবার জন্য উন্মুক্ত
রমজান ও ইদুল ফিতরের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত হলো সদকাতুল ফিতর। সম্পদশালী মুসলমানদের পাশাপাশি দরিদ্র মুসলামানরাও যেন ঈদের আনন্দে শামিল হতে পারে, সে জন্য আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা ফিতরা বা সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করে দিয়েছেন,
দুঃখের দিনে হতাশ না হয়ে আল্লাহর ওপর ভরসা করা এবং সুখের দিনেও অতিরিক্ত উল্লাসে আল্লাহকে ভুলে না গিয়ে তাঁকে স্মরণ করা মুমিনের ভূষণ। কোনো অবস্থায়ই নৈরাশ কিংবা অহংকারী হয়ে ওঠা উচিত নয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ
রাসুল (সা.) বলেছেন, প্রত্যেক কাজ নিয়তের সাথে সম্পর্কিত। মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। যার হিজরত হবে দুনিয়া লাভ অথবা কোনো নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে, সেই উদ্দেশ্যই হবে তার হিজরতের প্রাপ্য। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
অর্থাৎ
ইসলাম একটি শান্তি ও পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। ইসলাম ধর্মে প্রতিটি মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু, তার আগে ও পরের সমস্ত বিধান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্মের সব বিধান মেনে চলবে, তাকে খাঁটি মুসলমান বলা
ইসলামে সাজসজ্জার অংশ হিসেবে টিউব মেহেদি ব্যবহার করা জায়েজ। এগুলো ব্যবহার করে প্রলেপ উঠিয়ে ফেলার পর অজু-গোসল সবই শুদ্ধ হবে। এ মেহেদি লাগানোর পর শরীরে যে রঙ অবশিষ্ট থাকে যার কোনো কোনোটিতে পরবর্তীতে আবরণের মতো
আমাদের জীবনে দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের অন্যতম হাতিয়ার হলো দোয়া। দোয়ার মাধ্যমেই মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়। কখনো কখনো আল্লাহর কাছে সবিনয় নিবেদনের মধ্য দিয়ে আমাদের অনেক দুর্লভ বস্তুও সহজলভ্য হয়ে যায়; আবার কখনো কখনো শত দোয়ার ফলেও