১৫ মে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস ঘোষিত হয়। জাতিসংঘ ১৯৯৪ সালকে আন্তর্জাতিক পরিবারবর্ষ ঘোষণা করেছিল। যৌথ পরিবারের ঐতিহ্য ধরে রাখার মানসিকতা সৃষ্টির লক্ষে জাতিসংঘের মতে, দিনটি পরিবার সম্পর্কিত সমস্যাগুলো সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর এবং পরিবারগুলোকে প্রভাবিত সামাজিক,
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী। তাঁর মাধ্যমেই সমাপ্তি ঘটেছে আসমানী ওহীর আগমনধারা এবং পূর্ণতা পেয়েছে ওহীর তালীম ও শিক্ষা। তিনি ওহীর শিক্ষাকে জীবনে বাস্তবায়ন করে জগদ্বাসীর জন্য রেখে গেছেন নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ
পর্দা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান, যা শালীনতা, নৈতিকতা ও সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহায়ক। কোরআন ও হাদিসে পর্দার গুরুত্ব বারবার তুলে ধরা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা এবং মুমিন নারীদের বলে
রাস্তার পাশের যেসব গাছ কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তির মালিকানাধীন নয়, সরকারি জমিতে হলেও প্রশাসন বা সরকারের পক্ষ থেকে সেগুলোর ফল হেফাজত করার কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি, ফল-ফুল ছিড়তে নিষেধও করা হয়নি বরং সবার জন্য উন্মুক্ত
রমজান ও ইদুল ফিতরের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত হলো সদকাতুল ফিতর। সম্পদশালী মুসলমানদের পাশাপাশি দরিদ্র মুসলামানরাও যেন ঈদের আনন্দে শামিল হতে পারে, সে জন্য আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা ফিতরা বা সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করে দিয়েছেন,
দুঃখের দিনে হতাশ না হয়ে আল্লাহর ওপর ভরসা করা এবং সুখের দিনেও অতিরিক্ত উল্লাসে আল্লাহকে ভুলে না গিয়ে তাঁকে স্মরণ করা মুমিনের ভূষণ। কোনো অবস্থায়ই নৈরাশ কিংবা অহংকারী হয়ে ওঠা উচিত নয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ
রাসুল (সা.) বলেছেন, প্রত্যেক কাজ নিয়তের সাথে সম্পর্কিত। মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। যার হিজরত হবে দুনিয়া লাভ অথবা কোনো নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে, সেই উদ্দেশ্যই হবে তার হিজরতের প্রাপ্য। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
অর্থাৎ
ইসলাম একটি শান্তি ও পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। ইসলাম ধর্মে প্রতিটি মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু, তার আগে ও পরের সমস্ত বিধান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্মের সব বিধান মেনে চলবে, তাকে খাঁটি মুসলমান বলা