ইসলামে দান-সদকার গুরুত্ব অনেক। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ দান করতে উৎসাহিত করা হয়েছে ইসলামে। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, আর তারা তোমাকে জিজ্ঞাসা করে, তারা কী ব্যয় করবে। বল, ‘যা প্রয়োজনের অতিরিক্ত’। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য
কোনো মুসলমানকে কাফির বলে সম্বোধন করা জায়েজ নয়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘একজন যেন অন্যজনকে ফাসিক বলে গালি না দেয় এবং একজন যেন অন্যজনকে কাফির বলে অপবাদ না দেয়। কেননা, অপরজন যদি তা না হয়, তবে
মানুষ নিজ গৃহে বিশ্রাম নেয়। রাতে ঘুমাতে যায়। এ ছাড়া ঘরের ভেতরে থাকে নারীরা। যাদের সামনে যাওয়া পরপুরুষের জন্য ইসলামসম্মত নয়। তাই অন্য কারো ঘরে প্রবেশের আগে সেই ঘরের মালিকের অনুমতি অবশ্যই কাম্য। এ বিষয়ে ইসলামের
মুসলমানদের জন্য জুমার দিনটি বরকতময় ও ফজিলতপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয় আল্লাহ এ দিনটিকে মুসলমানদের জন্য ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ করেছেন। তাই যে ব্যক্তি জুমার নামাজ আদায় করতে আসবে সে যেন গোসল করে এবং সুগন্ধি থাকলে
পবিত্র কাবাঘরের বাইরে যেমন গিলাফ আছে, তেমনি এর ভেতরেও গিলাফ আছে। কাবাঘরের ভেতরের ওপরের দিকের চারপাশে তা লাগানো হয়। বাইরের গিলাফ কালো রঙের হলেও ভেতরের গিলাফের রং সবুজ। প্রতিবছর বাইরের গিলাফ বদলানোর দৃশ্য সবার দৃষ্টিগোচর
নারী ও পুরুষ অধিকার নিশ্চিত করতে ইসলামের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ইসলাম নারীকে দিয়েছে যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান। নারীরা মা, স্ত্রী, বোন ও কন্যার পরিচয় বহন করে। ইসলামই নারীকে দেয় সর্বোচ্চ মর্যাদা ও অধিকার।
মানব সেবা মহান আল্লাহকে খুশি করার অন্যতম মাধ্যম। নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত ইত্যাদি ইবাদতের মাধ্যমে যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়া যায়, পাপমুক্ত হওয়া যায়। তেমনি মানব সেবার মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি পাওয়া যায়। এ জন্যই মহান আল্লাহ
মুমিনের আত্মমর্যাদাবোধ তাকে গুনাহের কাজ থেকে বিরত রাখে। আত্মমর্যাদা বজায় রেখে চলা প্রতিটি মুমিনের দায়িত্ব। মুমিনের জন্য এমন কোনো কাজে আত্মনিয়োগ করা উচিত নয়, যা তার সম্মানহানি করতে পারে, তাকে লাঞ্ছনার সম্মুখীন করতে পারে। নবীজি