ইসলামে সাজসজ্জার অংশ হিসেবে টিউব মেহেদি ব্যবহার করা জায়েজ। এগুলো ব্যবহার করে প্রলেপ উঠিয়ে ফেলার পর অজু-গোসল সবই শুদ্ধ হবে। এ মেহেদি লাগানোর পর শরীরে যে রঙ অবশিষ্ট থাকে যার কোনো কোনোটিতে পরবর্তীতে আবরণের মতো
আমাদের জীবনে দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের অন্যতম হাতিয়ার হলো দোয়া। দোয়ার মাধ্যমেই মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়। কখনো কখনো আল্লাহর কাছে সবিনয় নিবেদনের মধ্য দিয়ে আমাদের অনেক দুর্লভ বস্তুও সহজলভ্য হয়ে যায়; আবার কখনো কখনো শত দোয়ার ফলেও
গোসল ফরজ অবস্থায় কোরআন তিলাওয়াত করা নিষিদ্ধ। তবে দোয়া-দরুদ, জিকির, তাসবিহ পড়া জায়েজ। কোরআনে উল্লিখিত দোয়াগুলোও পড়া জায়েজ যদি কোরআন তিলাওয়াত নয়, বরং দোয়া হিসেবে পড়া হয়।আয়াতুল কুরসির মতো যেসব আয়াত সকাল-সন্ধ্যা বা ঘুমানোর আগের
ইসলাম নারীর অন্যসব অধিকারের মতো আত্মরক্ষার অধিকারও নিশ্চিত করেছে। ইসলাম শর্তসাপেক্ষে নারীকে আত্মরক্ষামূলক শরীরচর্চা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে। আত্মরক্ষার প্রশ্নে ইসলাম নারী-পুরুষে পার্থক্য করেনি; বরং ক্ষেত্রবিশেষ নারীকে প্রাধান্য দিয়েছে।
আত্মরক্ষামূলক শরীরচর্চা কাকে বলে
আত্মরক্ষামূলক শরীরচর্চা বলতে
পারস্পরিক সম্মানবোধের চেয়ে বড় কোনো আন্তরিকতা নাই। কাউকে কোনো উপহার দিলেন কি না, একবেলা নিমন্ত্রণ করে খাওয়ালেন কি না, এ সবে কিছুই আসে যায় না। পাশে না বসেও, গল্প না করেও মানুষের আপন হওয়া যায়,
জাদু নষ্ট করার ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। এর পদ্ধতি হচ্ছে- জাদুতে আক্রান্ত রোগীর উপর অথবা কোন একটি পাত্রে আয়াতুল কুরসি অথবা সূরা আরাফ, সূরা ইউনুস, সূরা ত্বহা’র জাদু বিষয়ক আয়াতগুলো পড়বে।
এগুলোর সঙ্গে সূরা
সূরা তাওবার ৫১ নম্বর আয়াত কুরআনের অন্যতম শক্তিশালী আয়াতগুলোর একটি। কুরআনের সব আয়াতই প্রিয় এবং আশীর্বাদপুষ্ট। কিন্তু কিছু কিছু আয়াতের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। এই আয়াতটি সবার মুখস্থ করা ভালো। কারণ, আয়াতটি সত্যিই বিপদের সময় আমাদের অন্তরে
জুমা অর্থ সম্মিলন বা জমায়েত। জুমা শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো কিছু সংখ্যাক মানুষের জমায়েত। কিছু সংখ্যাক মানুষ একসাথে জামাতবদ্ধ হয়েই জুমার নামাজ আদায় করতে হয়। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ একা আদায় করা গেলেও জুমার