জুমা অর্থ সম্মিলন বা জমায়েত। জুমা শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো কিছু সংখ্যাক মানুষের জমায়েত। কিছু সংখ্যাক মানুষ একসাথে জামাতবদ্ধ হয়েই জুমার নামাজ আদায় করতে হয়। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ একা আদায় করা গেলেও জুমার
রাস্তা-ঘাটে কুড়িয়ে পাওয়া টাকা-পয়সার ক্ষেত্রে শরিয়তের বিধান হলো, যদি টাকার পরিমাণ এত কম হয় যে, মালিক তা অনুসন্ধান করবে না বলে মনে হয় তাহলে কোনো ফকিরকে তা সদকা করে দিবে। আর যদি অনেক টাকা বা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আগে ও পরের সব ত্রুটি ক্ষমার ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও তিনি তাহাজ্জুদে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে ইবাদত করতেন। এতে তাঁর দুই পা ফুলে যেত। কিন্তু এ নিয়ে তিনি কখনো অহংকার করতেন না। এ প্রসঙ্গে আয়েশা (রা.)-এর
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিকে যদি বলা হয়, তোমার যেকোনো চাহিদা পূরণ করা হবে। তবে আসামি মাত্রই সবার আগে বলবে যে, আমার ফাঁসি মওকুফ করা হোক। মহান আল্লাহর আমাদের ক্ষমা করাটাও সেরকম। আমাদের যাপিত জীবনে হেন
কারো ব্যক্তিগত সুনাম নষ্ট করা বান্দার হক নষ্ট করার অন্তর্ভুক্ত। এটি মানবাধিকার পরিপন্থী। ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুসলমান কর্তৃক অন্যের সুনাম, মর্যাদাকে নষ্ট করা তো দূরের কথা, বরং সর্বদা সে আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকে যে কখনো
সম্প্রতি দেশের স্বরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে। এ মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই। তা ছাড়া আল্লাহর সাহায্য লাভের এটাই সুবর্ণ সুযোগ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা সত্কর্ম ও তাকওয়ার
মুমিন ব্যক্তি পানিতে ডুবে মারা গেলে এর বিনিময়ে আল্লাহ তাকে শহীদের মর্যাদা দান করে। তাই বন্যায় পানিতে ডুবে মারা যাওয়া ব্যক্তিরাও শহীদের মর্যাদা লাভ করবে। পানিতে ডুবে মারা যাওয়া সহ আরও কিছু রোগে বা দুর্ঘটনায়
শুরু থেকে পৃথিবীতে ভালো-মন্দ দুটোর অবস্থান রয়েছে। তার কারণ হলো- জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা এগুলো সৃষ্টির সময় থেকে আরো দু’টি স্থান তৈরি করে রেখেছেন। যাদের নাম হলো জান্নাত-জাহান্নাম। দুনিয়ার জীবনে ভালো কর্মের অধিকারী যারা হবে