ঈদ উৎসবে সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করার সুযোগ হয়। অবকাশকালে অনেকে আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। উপহার বিনিময়ে করে। এতে সম্পর্ক মজবুত হয়। ইসলাম মজবুত সমাজকাঠামো দেখতে চায়। ইসলামের নির্দেশ হলো মুমিন ঈমানের ভিত্তিতে ব্যক্তি ও
রমজান ট্রেনিং ও প্রশিক্ষণের মাস। সে প্রশিক্ষণ কাজে লাগাতে হয় সারা বছর। ইসলাম ধর্মের ইবাদতগুলো শুধু অনুষ্ঠানসর্বস্ব নয়। ইবাদত পালনের পাশাপাশি ইবাদতের মধ্যকার দর্শন ও অন্তর্নিহিত শিক্ষানুযায়ী জীবনযাপনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে ইবাদত পালনের সার্থকতা।
তায়সাল ইবনে মায়াস রহ: বলেন, আমি যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত ছিলাম। আমি কিছু পাপকাজ করে বসি যা আমার মতে কবিরা গুনাহের শামিল। আমি তা ইবনে উমার রা:-এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি জিজ্ঞেস করেন, তা কী? আমি বললাম,
রোজা অবস্থায় চোখে মলমজাতীয় কোনো ওষুধ বা ড্রপ ব্যবহার করলে রোজা ভাঙবে না। চোখের কোনো প্রসাধনী ব্যবহার প্রসাধনী ব্যবহার করলেও রোজার ক্ষতি হবে না। কারণ এগুলো পানাহারের অন্তর্ভুক্ত নয়। এর দ্বারা পানাহারের উদ্দেশ্যও সাধিত হয়
এন্ডোস্কপি হলো চিকন একটি পাইপ পাকস্থলিতে ঢুকিয়ে বাইরে থাকা মনিটরের মাধ্যমে রোগীর ভেতরের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা। এন্ডোস্কপি করার সময় যদি নলের সাহায্যে পাকস্থলিতে পানি বা ওষুধ না ঢোকানো হয়, তাহলে শুধু পাইপ ঢোকানোর কারণে রোজা
শবে বরাত যারা পালন করেন তারা শবে বরাত সম্পর্কে যে সকল ধারণা পোষণ করেন ও উহাকে উপলক্ষ করে যে সকল কাজ করে থাকেন তার কিছু নিম্নে উল্লেখ করা হল। তারা বিশ্বাস করে যে, শবে বরাতে
১. কোনো বিবাহিতা মহিলা ব্যভিচার করলে তার স্বামী, পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন মারাত্মকভাবে লাঞ্ছিত হয়। জনসমক্ষে তারা আর মাথা উঁচু করে কথা বলতে সাহস পায় না। ২. কোনো বিবাহিতা মহিলার ব্যভিচারের কারণে যদি তার পেটে সন্তান জন্ম নেয় তা হলে
ইসলামে ক্ষতিকর, অপবিত্র, নোংরা ও অরুচিকর কীট-পতঙ্গ খাওয়া নাজায়েজ যেমন তেলাপোকা, ছারপোকা, মশা, মাছি, পিঁপড়া ইত্যাদি। আল্লাহ বলেন, যারা সেই নিরক্ষর রাসুলের অনুসরণ করে চলে যার কথা তারা তাদের কাছে রক্ষিত তাওরাত ও ইনজিল কিতাবে