সব প্রশংসা ও গুণগান মহান আল্লাহ তাআলার জন্য যিনি বিশ্বগজতের মালিক। শতকোটি দরুদ ও সালাম নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি। যিনি উম্মতের দরদি নবি। মুমিন মুসলমানের সব কাজই হবে আল্লাহ তাআলাকে রাজি এবং খুশি
মেসওয়াক করা সুন্নাত। শেষ নবি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক মেসওয়াক করতেন। কারণ তার ভাষায়, মেসওয়াক মুখের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মাধ্যম এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উপায়। (বুখারি, মিশকাত)
উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ
মহানবী হজরত মুহাম্মদের সা: জীবনে মক্কার অদূরে হেরা পর্বত ছিল ইসলামের প্রথম প্রশিক্ষণকেন্দ্র। অলৌকিক ব্যবস্থাপনায় গড়ে ওঠা এই লৌকিক শিক্ষায়তনে আল্লাহর বিশেষ তত্ত্বাবধানে রাসূল সা: সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। একনিষ্ঠ ধ্যান ও নির্জনতা অবলম্বনের যথার্থ পরিবেশ
অজু বা গোসলের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করা যায়। কিন্তু পানি না পেলে বা পানি ব্যবহারে অপারগ হলে তখন কী করবেন? কোরআনুল কারিমে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট সমাধান দেওয়া আছে। শারীরিক পবিত্রতায় অজু-গোসলের বিকল্প হচ্ছে তায়াম্মুম।
কখন তায়াম্মুম
হজরত আবুদ দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলতেন, আমি আল্লাহর কাছে নিফাকমার্কা একাগ্রতা থেকে আশ্রয় চাই। তাকে প্রশ্ন করা হলো, নিফাকমার্কা একাগ্রতা কী? তিনি জবাব দিলেন, তুমি দেখবে বাহ্যিকভাবে শরীর একাগ্র ও বিনম্র কিন্তু অন্তর থাকবে আল্লাহ
আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কাউকে না ডাকা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে উদ্দেশ্য করে বলেন: “যখন প্রার্থনা করবে তখন শুধু আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করবে এবং যখন সাহায্য চাইবে তখন শুধু আল্লাহ্র কাছে সাহায্য চাইবে।[সুনানে
নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য গায়রে মাহরামের সঙ্গে পর্দা করা ফরজ। পর্দার সঙ্গে মাহরাম ও গায়রে মাহরামের সম্পর্কের বিষয়টি জড়িত। ইসলামী পরিভাষায় মাহরাম দ্বারা বুঝায়, যাদেরকে বিবাহ করা হারাম বা অবৈধ এবং দেখা করা বা দেখা দেওয়া
অভ্যর্থনা (Welcome) হলো সংবর্ধনা, আপ্যায়ন, সমাদর ও সসম্মানে গ্রহণ ইত্যাদি। পৃথিবীতে ইসলাম এসেছে সভ্য, উন্নত ও চির সুন্দর সমাজ বিনির্মাণের উদ্দেশ্যে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও বৈশ্বিক পরিমণ্ডলের ক্ষুদ্র থেকে শুরু করে সব বিষয়ে রয়েছে