সৃষ্টিকর্তা তাঁর সৃষ্টি সম্পর্কে মমত্ব অনুভব করবেন এমনটিই স্বাভাবিক। কারণ প্রতিটি সৃষ্টির পিছনে স্রষ্টার সৃজনশীল মনোভাব কাজ করে। এ মনোভাবই সৃষ্ট জিনিসের প্রতি ভালোবাসার সূত্র হিসেবে ভূমিকা রাখে। মহান আল্লাহ পৃথিবী, গ্রহ-নক্ষত্র, মানুষসহ সব প্রাণী,
আত্মীয়-স্বজন পরস্পরের জন্য আল্লাহর রহমত। মেহমান আল্লাহর পক্ষ থেকে মেজবানের জন্য রহমত নিয়ে হাজির হন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা আত্মীয়তার সুসম্পর্ক রক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। সুসম্পর্ক রক্ষা করা দুই পক্ষের উপরই নির্ভর করে। কিন্তু একপক্ষ
রোজা রেখেছেন, সম্পদ আছে ফিতরা দেওয়া ওয়াজিব। রোজা রাখতে পারেননি অবশ্যই ফিদইয়া দেওয়া আবশ্যক। কোনো কারণে রোজা রাখা হয়নি তাতেও কাজা-কাফফারা দিতে হবে। আর এসবই গরিবের হক। আজ রমজানের শেষ দিন। চাঁদ দেখা না গেলেও
আল্লাহ তাআলা তার মহত্ব ঘোষণায় তাকবির পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অধিকাংশ ওলামায়ে কেরাম ঈদের চাঁদ ওঠার পর থেকে তাকবির পড়াকে ওয়াজিব বা আবশ্যক বলেছেন। ঈদের (শাওয়ালের) চাঁদ দেখার পর থেকে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরে আসা পর্যন্ত
ঈদ। মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ১৪৪৩ হিজরির পবিত্র ঈদুল ফিতর ২ কিংবা ৩ মে অনুষ্ঠিত হবে। মুমিন মুসলমান প্রতি বছরে দুটি ঈদ উদযাপন করে থাকেন। যে কারণে অনেকেই ঈদের নামাজের নিয়ম ভুলে
এক. আপনি আবার সেই পথে যাওয়ার পরিকল্পনা না করলে কখনোই পেছনে ফিরে তাকাবেন না। অতীত থেকে শিক্ষা নিন এবং বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে সুন্দর করার লক্ষ্য সামনে রাখুন। এগিয়ে যান সামনে এবং বেঁচে থাকুন। পুনশ্চ এক. আপনি কি
প্রশ্ন :রোজা অবস্থায় যদি কেউ চোখে, নাকে বা কানে ড্রপ দেয়, তাহলে তার রোজার কোনো ক্ষতি হবে কি? উত্তর :রোজা অবস্থায় দিনের বেলায় প্রয়োজনে চোখে, নাকে বা কানে ড্রপ দেওয়া যায়। কারণ, এটি পানাহারের অন্তর্ভুক্ত নয়।
হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি ন্যায়সঙ্গত হওয়া সত্ত্বেও ঝগড়া পরিহার করবে আমি তার জন্য জান্নাতের বেষ্টনীর মধ্যে একটি ঘরের জিম্মাদার; আর যে ব্যক্তি তামাশার ছলেও মিথ্যা বলে না