মৃত্যু অনিবার্য সত্য। জন্ম যার মৃত্যু তার জন্য অবধারিত। এ মৃত্যু থেকে কেউ রেহাই পাবে না। মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য যদি কেউ শক্ত দুর্গে কিংবা গহিন জঙ্গলে লুকিয়ে থাকে, মৃত্যু সেখানেও পাকড়াও করবে। আল্লাহ তায়ালা
কোরবানির জন্য পশু নির্ধারণে মুখের উচ্চারণ দ্বারা নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। এভাবে বলা যায় যে- এ পশুটি আমার কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো। তবে ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট করা যাবে না। এমন বলা যে- আমি এ
এক. আপনার হৃদয়ে ক্ষোভ এবং খারাপ অনুভূতি রাখবেন না। এটি আপনাকে হতাশ করবে এবং আপনাকে ভারাক্রান্ত করবে। এটি প্রকৃত কিছুরই পরিবর্তন করবে না এবং আপনি কষ্ট ভোগ করতে থাকবেন। এসবকে যেতে দিন। আপনার হৃদয়কে হালকা
সৃষ্টিকর্তা তাঁর সৃষ্টি সম্পর্কে মমত্ব অনুভব করবেন এমনটিই স্বাভাবিক। কারণ প্রতিটি সৃষ্টির পিছনে স্রষ্টার সৃজনশীল মনোভাব কাজ করে। এ মনোভাবই সৃষ্ট জিনিসের প্রতি ভালোবাসার সূত্র হিসেবে ভূমিকা রাখে। মহান আল্লাহ পৃথিবী, গ্রহ-নক্ষত্র, মানুষসহ সব প্রাণী,
আত্মীয়-স্বজন পরস্পরের জন্য আল্লাহর রহমত। মেহমান আল্লাহর পক্ষ থেকে মেজবানের জন্য রহমত নিয়ে হাজির হন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা আত্মীয়তার সুসম্পর্ক রক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। সুসম্পর্ক রক্ষা করা দুই পক্ষের উপরই নির্ভর করে। কিন্তু একপক্ষ
রোজা রেখেছেন, সম্পদ আছে ফিতরা দেওয়া ওয়াজিব। রোজা রাখতে পারেননি অবশ্যই ফিদইয়া দেওয়া আবশ্যক। কোনো কারণে রোজা রাখা হয়নি তাতেও কাজা-কাফফারা দিতে হবে। আর এসবই গরিবের হক। আজ রমজানের শেষ দিন। চাঁদ দেখা না গেলেও
আল্লাহ তাআলা তার মহত্ব ঘোষণায় তাকবির পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অধিকাংশ ওলামায়ে কেরাম ঈদের চাঁদ ওঠার পর থেকে তাকবির পড়াকে ওয়াজিব বা আবশ্যক বলেছেন। ঈদের (শাওয়ালের) চাঁদ দেখার পর থেকে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরে আসা পর্যন্ত
ঈদ। মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ১৪৪৩ হিজরির পবিত্র ঈদুল ফিতর ২ কিংবা ৩ মে অনুষ্ঠিত হবে। মুমিন মুসলমান প্রতি বছরে দুটি ঈদ উদযাপন করে থাকেন। যে কারণে অনেকেই ঈদের নামাজের নিয়ম ভুলে