আল্লাহ তায়ালা যে জাতিকে ভালোবাসেন, তাকে নানা ধরনের পরীক্ষায় ফেলেন। নেক বান্দার পাপের শাস্তি আল্লাহ দুনিয়াতেই দিয়ে থাকেন বলে হাদিসে উল্লেখ রয়েছে।হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ যখন তার কোনো
শিশুরা কোনও খেলনা কেনার জন্য বায়না ধরলে বা কিছু নিয়ে বারবার জেদ করলে বাবা-মা শান্ত্বনা দেওয়ার জন্য অনেক সময় মিথ্যা বলেন। তাৎক্ষণিক শিশুটি হয়তো থেমে যায়। আবার সময়ের সাথে সাথে ভুলেও যায় যে কি নিয়ে
কোরবানি সামর্থবানদের জন্য ওয়াজিব। কোরবানি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের অনন্য ইবাদতও বটে। কিন্তু কোরবানির পর এ গোশত কী করবেন? কতদিন খাওয়া যাবে কোরবানির পশুর গোশত? এ সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনাই বা কী?
কোরবানির ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর বান্দারা আরো
ঈদুল আজহার নির্ধারিত দিন ১০ জিলহজ। মুসলিম উম্মাহ এ দিনেই পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করে থাকেন। ঈদের নামাজ পড়েন এবং পশু কোরবানি করেন। কিন্তু কোরবানি কি শুধু ১০ জিলহজ সম্পন্ন করতে হবে? নাকি কোরবানির জন্য
এক. আমরা ক্রুদ্ধ এক সময়ে বাস করি। সোশ্যাল মিডিয়াতে সব কিছু শেয়ার করা এটিকে আরো খারাপ করে তোলে। প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আপনার অন্তর্নিহিত তাগিদকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন। আপনাকে সবকিছুর উত্তর দিতে হবে না। আপনি যখন
মৃত্যু অনিবার্য সত্য। জন্ম যার মৃত্যু তার জন্য অবধারিত। এ মৃত্যু থেকে কেউ রেহাই পাবে না। মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য যদি কেউ শক্ত দুর্গে কিংবা গহিন জঙ্গলে লুকিয়ে থাকে, মৃত্যু সেখানেও পাকড়াও করবে। আল্লাহ তায়ালা
কোরবানির জন্য পশু নির্ধারণে মুখের উচ্চারণ দ্বারা নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। এভাবে বলা যায় যে- এ পশুটি আমার কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট করা হলো। তবে ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট করা যাবে না। এমন বলা যে- আমি এ
এক. আপনার হৃদয়ে ক্ষোভ এবং খারাপ অনুভূতি রাখবেন না। এটি আপনাকে হতাশ করবে এবং আপনাকে ভারাক্রান্ত করবে। এটি প্রকৃত কিছুরই পরিবর্তন করবে না এবং আপনি কষ্ট ভোগ করতে থাকবেন। এসবকে যেতে দিন। আপনার হৃদয়কে হালকা