প্রশ্ন :রোজা অবস্থায় যদি কেউ চোখে, নাকে বা কানে ড্রপ দেয়, তাহলে তার রোজার কোনো ক্ষতি হবে কি? উত্তর :রোজা অবস্থায় দিনের বেলায় প্রয়োজনে চোখে, নাকে বা কানে ড্রপ দেওয়া যায়। কারণ, এটি পানাহারের অন্তর্ভুক্ত নয়।
হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি ন্যায়সঙ্গত হওয়া সত্ত্বেও ঝগড়া পরিহার করবে আমি তার জন্য জান্নাতের বেষ্টনীর মধ্যে একটি ঘরের জিম্মাদার; আর যে ব্যক্তি তামাশার ছলেও মিথ্যা বলে না
এক. প্রার্থনা করতে থাকুন। যারা আপনাকে ভালোবাসে তাদের জন্য প্রার্থনা করুন। যারা আপনাকে ঘৃণা করে তাদের জন্য প্রার্থনা করুন। যারা আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাদের জন্যও প্রার্থনা করুন। কেন? কারণ প্রার্থনা হলো সবচেয়ে মূল্যবান
এক. আপনি যা দেখছেন তাতে হতাশ হবেন না। এটি আপনার সামনে একটি বিশাল বাধা হতে পারে তবে ভুলে যাবেন না যে, পরীক্ষা যত বড়, পুরস্কারও তত বড়। সর্বশক্তিমান আপনার সামর্থ্যরে বাইরে আপনাকে পরীক্ষা করবেন না।
ইসলাম নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে। কখনো মা হিসেবে, কখনো স্ত্রী হিসেবে, কখনো মেয়ে হিসেবে, আবার কখনো বোন হিসেবে। ইসলাম আগমনের আগে জাহিলিয়াতের অন্ধকার যুগে নারীরা ছিল চরম অবহেলিত, ঘৃণিত। তখন তাদের বেঁচে থাকার অধিকারটুকু পর্যন্ত
এক. সর্বশক্তিমান অন্যদের জন্য যা করেছেন, তিনি আপনার জন্যও তা করতে পারেন। যখন তিনি তাদের জন্য কিছু করেন তখন বিচলিত হবেন না এবং ঈর্ষান্বিত হবেন না। আপনাকে তাঁর পরিকল্পনা বুঝতে হবে। অন্যদের বিজয় উদযাপন করুন,
সালাম আরবি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে- শান্তি, কল্যাণ, শুভকামনা। সালাম পরিপূর্ণ ইসলামি অভিবাদন। হজরত ইমরান ইবনে হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত-রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে একজন লোক এসে বললেন, আসসালামু আলাইকুম। নবি কারিম (সা.) বললেন, ১০ (নেকি)। তারপর
আমাদের হৃদয়কে নরম করে দিতে সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করতে থাকুন। যারা অকল্পনীয়ভাবে কষ্ট পায় তাদের জন্য আমাদের সহানুভূতি থাকতে পারে। তাদের জন্য আবেগের সাথে প্রার্থনা করতে শিখুন যেমন আমরা নিজেদের এবং আমাদের প্রিয়জনদের জন্য