কতক পীর-ফকির, আলেম-জাহেল, কি শিক্ষিত, কি অশিক্ষিত অনেকেই তাবিজ-কবচ, তাগা, কড়ি, সামুক, ঝিনুক ও গাছ-গাছালির শিকর-বাকর ইত্যাদি দিয়ে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করেন এবং ইহা বৈধ ও জায়েজ মনে করেন। এ সম্পর্কে বাজারে কিছু বই পুস্তক
গোনাহমুক্ত পরিশুদ্ধ স্বচ্ছ এবং সুন্দর জীবনের অনন্য উপায় আত্মসমালোচনা। কুরআন-সুন্নাহর বর্ণনায় আত্মসমালোনার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয় সুস্পষ্ট। দুনিয়া ও পরকালীন জীবনের সফলতায় আত্মসমালোচনার বিকল্প নেই। তাই তো হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলতেন-
حَاسِبُوا أَنْفُسَكُمْ قَبْلَ
ছোট বাচ্চাকে আকৃষ্ট করতে যেভাবে নসিহত করা হয়; প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এভাবেই হজরত মুয়াজ রাদিয়াল্লাহু আনহুকে জবানের হেফাজতের নসিহত পেশ করেছেন। কেননা শান্তি ও নিরাপত্তার গ্যারান্টি মানুষের জবানের নিয়ন্ত্রণ। এটি অনেক বড়
সামর্থ্যবানদের জন্য কুরবানি দেওয়া ওয়াজিব। অনেককেই বলতে শোনা যায় যে, কুরবানি না দিয়ে এ টাকা গরিব-দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে দান করে দেওয়া উত্তম। আসলেই কুরবানি না করে গরিবদের মাঝে এ টাকা বণ্টন করা যাবে কি?ইসলামি
কোনো মৃতের পক্ষ থেকে স্বতন্ত্ররূপে একটি আলাদাই কুরবানী দেওয়া। যেমন, একটি ছাগল বা গরু বা গরু কিংবা উটের কোনো বিশেষ এক-দুই ভাগ মৃতের জন্য দেয়া। মৃতের জন্য এমন স্বতন্ত্র কুরবানী বৈধ নয়। সত্যিকারে কুরবানীর সুন্নতটি
আল্লাহ তাআলার নৈকট্য অর্জনের অনন্য মাধ্যম কুরবানি। এটি একটি আর্থিক ও আত্মিক ইবাদত। একনিষ্ঠ নিয়তে নির্ধারিত পরিমাণ সম্পদ বা টাকার মালিকের জন্য কুরবানি করা আবশ্যক। কিন্তু কী পরিমাণ সম্পদ বা টাকা থাকলে কুরবানি করা আবশ্যক?কুরবানি
অজু ইবাদত। নামাজসহ ইসলামের অনেক ইবাদতের জন্যই অজু করা ফরজ। কিন্তু অজুতে রয়েছে কিছু নিয়ম। অজুর সময় ধারাবাহিকতা রক্ষা করা, প্রত্যেক অঙ্গ কতবার ধুইতে হবে; তা-ও অনেকে জানেনা।অজু বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য ধারাবাহিকতা জরুরি। আবার প্রত্যেক
সুন্দর কথা ও উত্তম আচরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল। অনেকেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় না। অথচ বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুন্দর কথা বলার বিনিময়ে কত সুন্দর প্রতিদানের কথাই না ঘোষণা করেছেন। হাদিসের ঘোষণা সুন্দর কথা বলার