ভালো কাজ কিংবা নফল ইবাদত ছোট হলেও তাতে অবহেলা নয়। কারণ আমল যত ছোটই হোক না কেন তাতে গুরুত্ব দেওয়া খুবই জরুরি। হাদিসে পাকে এমনই দিকনির্দেশনা এসেছে। বলা তো যায় না! বান্দার কোন ছোট আমলটি
সুন্দর ও কল্যাণকামী জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। ইসলামের প্রতিটি কাজই সুন্দর। এর প্রতিফল আরও বেশি সুন্দর। দুনিয়ার জমিনে সত্য ও কল্যাণের জীবন ব্যবস্থা হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত ইসলাম। শুধু জীবন ব্যবস্থা হিসেবেই ইসলাম সুন্দর নয়; ইসলামের অনুসারীদের
বিবাহিত নারীরা তাদের নামের সঙ্গে স্বামীর নাম যুক্ত করতে পারবে কি? কিংবা নিজের নামের সঙ্গে স্বামীর নাম যুক্ত করে সে পরিচয়ে পরিচিত হতে পারবে কি? এ সম্পর্কে ইসলামের বিধানই বা কী?
অনেক সময় দেখা যায়, নারীরা
কুরআন এবং সুন্নাহতে খুব স্পষ্টভাবে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের নির্দেশাবলী অনুসরণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং ধর্মীয় ব্যাপারে নতুন কিছু সূচনা করাকে স্পষ্টত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:
ভাবার্থ:
বলুন [হে নবী]: যদি তোমরা সত্যিই
রাসূল সা: বলেন, যে ব্যক্তি কোনো উলঙ্গ মুসলমানকে কাপড় পরিধান করাবে আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবুজ কাপড় পরিধান করাবেন। যেকোনো ক্ষুধার্ত মুসলমানকে আহার করাবে আল্লাহ তাকে জান্নাতের ফল আহার করাবেন। যেকোনো পিপাসার্ত মুসলমানকে পানি পান করাবে
সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর নবজাতকের কানে আজান ও ইকামত দেওয়া হয়। কিন্তু সন্তান যদি ছেলে কিংবা মেয়ে হয় তবে উভয়ের ডান ও বাম কানে কি আজান দেওয়া আবশ্যক? নারীরা কি নবজাতকের কানে আজান-ইকামত দিতে পারবে?
কবর জিয়ারত মানুষকে পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। দুনিয়ার অপরাধ কর্মকাণ্ড থেকে মুক্ত রাখে। এ কারণেই কবর জিয়ারত করা সুন্নাত। এ সুন্নাত আমল কি শুধু পুরুষের জন্য? নারীরা কি বাবা-মা, স্বামী-সন্তান, আত্মীয়-স্বজনের কবর জিয়ারত করতে
সালাম দেওয়া সুন্নাত। উত্তর দেওয়া ওয়াজিব। ইচ্ছাকৃতভাবে সালামের উত্তর না দেওয়া ওয়াজিব তরকের গোনাহ। কিন্তু কেউ কেউ নীরবে, মনে মনে সালামের উত্তর দেয় আবার অনেকে সালাম শুনে মাথা নেড়ে সায় দেয়। কিন্তু এভাবে নীরবে কিংবা