নামাজ শুরু করার আগে নিয়ত করা জরুরি
আমাদের প্রত্যেকটি কাজ নিয়তের সাথে সম্পর্কিত বা প্রত্যেকটি কাজের প্রতিদান আমরা পাবো আমাদের নিয়ত অনুযায়ী। ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,
إِنَّمَا الأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَإِنَّمَا لِكُلِّ
আজকের যান্ত্রিক ও প্রযুক্তি নির্ভর জীবনে মনোযোগ ধরে রাখা যেন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার অগণিত নোটিফিকেশন, দ্রুতগতির জীবনধারা এবং নিরবচ্ছিন্ন ডিজিটাল বার্তাপ্রবাহ আমাদের মনোযোগকে ক্ষণস্থায়ী, অস্থির ও বিভ্রান্তিকর করে তুলছে। আধুনিক গবেষণায়
জুমার দিন জোহরের পরিবর্তে জুমা ওয়াজিব মুসলমান প্রাপ্তবয়স্ক, জ্ঞানসম্পন্ন (যিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন নন) মুকিম (যিনি মুসাফির নন) স্বাধীন (যিনি ক্রিতদাস নন) নগর বা লোকালয়ের অধিবাসী পুরুষদের ওপর; যার এমন কোনো গ্রহণযোগ্য অসুবিধা, অসুস্থতা বা বার্ধক্য
নামাজের বাইরে সাধারণ অবস্থায় হাঁচি দেওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ বলা মুস্তাহাব। হাদিসে হাঁচি দেওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ পড়া এবং তার জবাব দেওয়ার নির্দেশনা এসেছে। আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,
إِذَا عَطسَ أحَدُكُمْ
মহান আল্লাহ মানুষকে ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করতে বলেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, নামাজের ভেতর নির্ধারিত দোয়ার বাইরে অন্য কোনো দোয়া করা যাবে বা আল্লাহর কাছে কোনো কিছু চাওয়া যাবে?
নামাজে দোয়া করার বিধান, কয়েকটি
নামাজ পড়তে গিয়ে অনেক সময় মন এলোমেলো হয়ে যায়। মনোযোগ সরে যায় রাকাত সংখ্যা থেকে। সন্দেহ তৈরি হয় এখন যে রাকাতে আছি তা দ্বিতীয়, তৃতীয় নাকি শেষ রাকাত। কারো কারো ক্ষেত্রে এমনটি প্রায় হয়ে থাকে,
নামাজের সময় নারীদের মুখমণ্ডল, কবজি পর্যন্ত দুই হাত ও টাখনু পর্যন্ত পা ছাড়া পূর্ণ শরীর ঢেকে রাখা ফরজ। এটা সব অবস্থায়ই ফরজ। অন্যদের সামনে নামাজ আদায়ের সময় যেমন ফরজ, একা ঘরে নির্জনে নামাজ আদায়ের সময়ও
যে ব্যক্তির কাজা নামাজের সংখ্যা ছয় ওয়াক্তের কম, তার জন্য সেগুলো আদায়ের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা ওয়াজিব। অর্থাৎ কাজা নামাজগুলোর মধ্যে প্রথম কাজা হওয়া নামাজটি তিনি প্রথম আদায় করবেন, তারপর দ্বিতীয় নামাজ, তারপর তৃতীয় নামাজ।