প্রশ্ন: কোনো বিবাহিত নারীর বাবার বাড়ি যদি স্বামীর বাড়ি থেকে সফর পরিমাণ দূরত্বে অবস্থিত হয়, তাহলে ওই নারী বাবার বাড়িতে বেড়াতে গেলে কি মুসাফির গণ্য হবেন এবং নামাজ কসর করবেন?
উত্তর: কোনো নারী যদি বিয়ের পর
প্রশ্ন: সফরে থাকা অবস্থায় দুইজন মিলে জুমা আদায় করা যাবে?
উত্তর: জুমা অর্থ সম্মিলন বা জমায়েত। জুমা শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো কিছু সংখ্যাক মানুষের জমায়েত। কিছু সংখ্যাক মানুষ একসাথে জামাতবদ্ধ হয়েই জুমার নামাজ আদায় করতে
নো ব্যক্তি ৪৮ মাইল (৭৭.২৩২ কিলোমিটার) রাস্তা অতিক্রম করে কোনো জায়গায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে নিজের শহর থেকে বের হলে ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় তাকে মুসাফির বলা হয়। মুসাফির গণ্য হওয়ার জন্য সফর পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করা জরুরি
আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) একদিন মসজিদে ঢুকলেন, তখন একজন সাহাবি এসে নামাজ আদায় করলেন। তারপর তিনি এসে নবিজিকে (সা.) সালাম করলেন। নবিজি সালামের জবাব দিয়ে বললেন, আবার গিয়ে নামাজ আদায় করো, তুমি
প্রশ্ন: ফজরের সময় ঘুম না ভাঙার কারণে ফজরের নামাজ কাজা হলে এই কাজা নামাজ কখন পড়ব?
উত্তর: ঘুমিয়ে থাকার কারণে ফজরের নামাজ যদি সময়মতো না পড়তে পারেন, তাহলে ঘুম ভাঙার পর সূর্য পুরোপুরি উদিত হয়ে যাওয়ার
সাধারণ অবস্থায় এবং নামাজেও পুরুষের সতর হলো নাভির নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত জায়গা। শরীরের এইটুকু অংশ নামাজে ঢেকে রাখা ফরজ। শরীরের অন্যান্য অংশ অনাবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে। তবে বিনা কারণে মাথা, পেট-পিঠ, কাঁধ
বৈঠক বা হাঁটুগেড়ে বসা নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। দুই রাকাতবিশিষ্ট নামাজের শেষে বৈঠক করা ফরজ, চার রাকাত ও তিন রাকাতবিশিষ্ট নামাজের প্রথম দুই রাকাতের পর বৈঠক করা ওয়াজিব এবং শেষ বৈঠক ফরজ। নামাজের প্রথম বৈঠকে
সূর্যোদয়, সূযাস্ত ও ঠিক মধ্যাহ্নের সময় নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। এ তিন সময়ে নামাজ আদায় করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এ সময়গুলোতে তিলাওয়াতের সিজদা ও জানাজার নামাজ আদায় করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।যায়েদ ইবনে খালেদ