ঘুমিয়ে থাকা, ভুলে যাওয়া বা কোনো অসুবিধার কারণে কোনো ওয়াক্তের নামাজ আদায় করতে না পারলে ওই নামাজ পরবর্তীতে আদায় করাকে কাজা নামাজ বলা হয়। ফরজ কিংবা ওয়াজিব নামাজ ছুটে গেলে তার কাজা আদায় করা আবশ্যক।
ফরজ নামাজে এক রাকাতে সুরা ফাতেহার পর একাধিক সুরা পড়া যায়, তাতে নামাজের কোনো ক্ষতি হয় না। কোনো কোনো সাহাবি এভাবে কেরাত পড়তেন বলে বর্ণিত রয়েছে। যেমন আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি
প্রতিটি মানুষ সফলতা চায় এবং তা অর্জনে হাজারো চেষ্টা করে। কিন্তু প্রকৃত সফলতা কী এবং তা কিভাবে অর্জিত হয় তা অনেকের অজানা। সফলতার অর্থ প্রত্যেক মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়া এবং জীবন থেকে সকল দুঃখ-কষ্ট দূর হওয়া।
নামাজ মুমিন ও কাফিরের মধ্যে পার্থক্যকারী। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ, যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’ (মুসলিম,
সালাতের সাথেই ব্যক্তির অন্যান্য কর্মকাণ্ড বিশুদ্ধ হওয়ার বিষয়টি জড়িত। সুতরাং সালাত যদি শুদ্ধ হয়ে যায় তবে অন্য আমলও তার বিশুদ্ধ হবে। আর যদি সালাতই শুদ্ধ না হয় তবে অন্যান্য আমলও তথৈবচ। তাই সালাতকে যথাযথভাবে পূর্ণাঙ্গভাবে
বৈঠক বা হাঁটুগেড়ে বসা নামাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। নামাজের প্রতি দুই রাকাত পর বৈঠক করতে হয়। দুই রাকাতবিশিষ্ট নামাজের শেষে বৈঠক করা ফরজ, চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজের প্রথম দুই রাকাতের পর বৈঠক করা ওয়াজিব এবং শেষের
জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার আজান হয়ে যাওয়ার পর দুনিয়াবি সব কাজকর্ম বাদ দিয়ে মসজিদে চলে যাওয়া ওয়াজিব। কুরআনে আল্লাহ মুমিনদের নির্দেশ দিয়েছেন জুমার নামাজের জন্য ডাকা হলে অর্থাৎ জুমার আজান
সফরের ক্লান্তি ও কষ্ট বিবেচনা করে ইসলাম মুসাফিরদের শরিয়ত পালনে কিছু ছাড় দিয়েছে। যেমন রমজানের ফরজ রোজা মুসাফিররা চাইলে ভেঙে পরে কাজা করে নিতে পারেন, জুমার নামাজ ও কুরবানি মুসাফিরদের ওপর ওয়াজিব নয়। এ ছাড়া