জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার আজান হয়ে যাওয়ার পর দুনিয়াবি সব কাজকর্ম বাদ দিয়ে মসজিদে চলে যাওয়া ওয়াজিব। কুরআনে আল্লাহ মুমিনদের নির্দেশ দিয়েছেন জুমার নামাজের জন্য ডাকা হলে অর্থাৎ জুমার আজান
সফরের ক্লান্তি ও কষ্ট বিবেচনা করে ইসলাম মুসাফিরদের শরিয়ত পালনে কিছু ছাড় দিয়েছে। যেমন রমজানের ফরজ রোজা মুসাফিররা চাইলে ভেঙে পরে কাজা করে নিতে পারেন, জুমার নামাজ ও কুরবানি মুসাফিরদের ওপর ওয়াজিব নয়। এ ছাড়া
জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল জুমার নামাজ। জুমার নামাজের গুরুত্ব বোঝাতে রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি অলসতা করে ধারাবাহিকভাবে তিনটি জুমার জামাতে অনুপস্থিত থাকে, আল্লাহ তা আলা তার অন্তরে মোহর মেরে দেন। (সুনানে নাসাঈ: ১৩৭২)
প্রতিবারের ন্যায় পবিত্র মাহে রমজান আমাদের মাঝে আবার ফিরে এসেছে। মাহে রমজানুল মোবারক আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অফুরন্ত রহমত নিয়ে আমাদের কাছে আসে; শ্রাবণের বৃষ্টিধারার মতো বর্ষিত হতে থাকে সেই রহমত। এই মোবারক মাসে মানুষ নিজের
রমজান মাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল তারাবীর নামায। আবূ হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন : যে ব্যক্তি রমজান মাসে সওয়াবের আশায় কিয়ামে রমজান আদায় করবে আল্লাহ তাআলা তার পেছনের সকল গুনাহ মাফ
রমজানে তারাবিহ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও সাওয়াব লাভের আশায় রমজানের রাতে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করবে, তার আগের সব
সব নামাজেই নামাজে প্রতি রাকাতে দুটি সিজদা দিতে হয়। কেউ যদি নামাজের কোনো রাকাতে ভুল করে তিন বার সেজদা করে, তাহলে তার ওপর সাহু সিজদা দেওয়া ওয়াজিব হবে। সাহু সিজদা দিলে নামাজ শুদ্ধ হয়ে যাবে।
কোনো বিশেষ অসুবিধা ছাড়া মধ্যরাতের পর ইশার নামাজ আদায় করা মাকরুহ। ইশার নামাজ রাতের প্রথম এক তৃতীয়াংশের মধ্যে আদায় করে নেওয়া উত্তম। প্রথম এক তৃতীয়াংশের মধ্যে পড়তে না পারলেও মধ্যরাতের আগে পড়ে নিলে তা মাকরুহ