ফরজ বা ওয়াজিব নামাজ নির্ধারিত সময়ে আদায় না করে সময় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আদায় করলেই তাকে কাজা নামাজ বলা হয়। কাজা নামাজ আদায় করার অনুমতি শরিয়ত দিলেও ইচ্ছাকৃত নামাজ কাজা করা কবিরা গোনা। সুতরাং কোনো
আল্লাহ তাআলা এমন কিছু মানুষকে তার জিম্মায় রাখন; যাদের নাম তার মজলিশে আলোচনা করা হয়। দুনিয়ার নির্ধারিত কিছু ফরজ কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে মুমিন বান্দা এ মর্যাদার অধিকারী হয়। কী সেই ফরজ? কারাই বা আল্লাহ জিম্মায়
দিনের শুরুতে সূর্য উঠার আগেই ফজর নামাজ পড়তে হয়। দুই রাকাত সুন্নাত ও দুই রাকাত ফরজে এ নামাজ সীমাবদ্ধ। ফজরের নামাজে কিছু সুন্নাত আমল রয়েছে। তাহলো-
১. ফজরের সুন্নত নামাজের কেরাত নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
গভীর রাতে সুফি-দরবেশরা যে নামাজে সিজদায় লুটিয়ে পড়েন, তার নাম তাহাজ্জুদ। আল্লাহ বলেন, হে নবী, রাতে তাহাজ্জুদ পড় ন। এ ইবাদত আপনার জন্য নফল। আশা করা যায়, আল্লাহ এর প্রতিদানে আপনাকে সম্মানের উঁচু চূড়া দান
প্রশ্ন:আমি চট্টগ্রামে থাকি। কয়েকদিনের মধ্যে আমার ঢাকা যেতে হবে। বাসে যাব। বাসের মধ্যে নামাজ আদায় করা তো সম্ভব না। কী করব?
উত্তর:বাসে যেহেতু সাধারণত দাঁড়িয়ে স্বাভাবিকভাবে নামাজ পড়া যায় না তাই কাছাকাছি যাতায়াতের ক্ষেত্রে ওয়াক্ত শেষ
তাহাজ্জুদ প্রথম নবী হজরত আদম আ: থেকে শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ সা: পর্যন্ত সব নবী-রাসূলের বৈশিষ্ট্য। যুগ-যুগান্তরে গাউস, কুতুব, ওলি-আবদালদের অভ্যাস ও আল্লাহ প্রেমিকদের বিশেষ অবলম্বন এবং দ্বীনের দায়িত্ব পালনে তাবলিগ ও দাওয়াহ কর্মীদের রুহানি
ফরজ নামাজ জামাতে পড়ার জন্য অপেক্ষা করা, ফরজ নামাজ জামাতে পড়া এবং নামাজের পর মসজিদে অবস্থান করার ফজিলত ও মর্যাদা অনেক বেশি। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মসজিদে গিয়ে জামাতের জন্য অপেক্ষা করার এবং জামাতে
যখন আল্লাহর কোনো বান্দা নামাজে দাঁড়ায় তখন তার সব গুনাহকে উপস্থিত করা হয় এবং গুনাহগুলো তার মাথা ও ঘাড়ের ওপর রাখা হয়। তারপর যখন সে রুকু করে এবং সেজদা করে তখন তার গুনাহসমূহ ঝরে যায়।