নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে সালাত আদায় করেছেন ঠিক সেভাবে সালাত করাই সালাতের বিশুদ্ধ পদ্ধতি। মালেক ইব্ন হুয়াইরিস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“তোমরা আমাকে যেভাবে সালাত আদায় করতে দেখ, সেভাবে
নিশ্চয় এই বিষয়টি অত্যন্ত জ্ঞানপূর্ণ বিষয়সমূহের মধ্য থেকে অন্যতম বড় একটি বিষয়, যার ব্যাপারে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সকল যুগের আলেমগণ বিতর্ক বা মতবিরোধ করেছেন; ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল র. বলেন:
“সালাত বর্জনকারী মুসলিম মিল্লাত
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,ফরজ নামাজের ঘাটতি থাকলে তা নফল নামাজ দ্বারা পূরণ করে দেয়া হয়। তাই তোমরা বেশি বেশি নফল নামাজ পড়। ফরজ নামাজের রাকাত সংখ্যা ও সময় নির্ধারিত থাকলেও নফল যে কোনো
জুমার দিনের সবচেয়ে বড় আমল হলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে জুমার নামাজ পড়া। ভালোভাবে পাক-পবিত্র হয়ে পরিষ্কার ও উত্তম জামা-কাপড় পরে প্রথম ওয়াক্তে মসজিদে চলে যাওয়া এবং নামাজ ও দোয়া-জিকিরে মগ্ন থাকা। এরপর একাগ্রতার সঙ্গে ইমাম
ইয়ামুল জুমা তথা শুক্রবার জুমার নামাজ পড়ার দিন। দিনটি মুসলমানদের সাপ্তাহিক ইবাদতের শ্রেষ্ঠ দিন। কিছু হুকুম ও শর্ত মেনে জুমার নামাজ আদায় করতে হয়। জুমা পড়ার জন্য হুকুম ও শর্তগুলো কী?
সাপ্তাহিক ফজিলতপূর্ণ ফরজ নামাজ জুমা।
নামাজ ফরজ ইবাদত। নামাজে সুরা ও কেরাত পড়তে হয়। এ কেরাত পড়ায় কিছু শর্ত আছে, যেগুলো মেনে নামাজ পড়তে হয়। যে শর্তগুলো পাওয়া না গেলে নামাজ হবে না, যা পালন করা জরুরি। তাহলো-
১. তেলাওয়াত শুদ্ধ
জুমার নামাজ পড়া আল্লাহ তাআলার নির্দেশ। শুক্রবার জোহরের ওয়াক্তে এ নামাজ পড়তে হয়। আল্লাহ তাআলা ঈমানদার বান্দাকে লক্ষ্য করে বলেন-
হে ঈমানদারগণ! জুমার দিন (শুক্রবার) যখন নামাজের জন্য (আজানের মাধ্যমে) আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা দ্রুত
নামাজ ফরজ ইবাদত। নবিজী বলেছেন, নামাজ সেভাবে পড়ো; যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো। আর আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখে। আবার সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নামাজ পড়ার কথাও এসেছে অন্য আয়াতে।
নবিজী