তাকবিরে তাহরিমার মাধ্যমে নামাজ শুরু করার পর নামাজের বাইরের সব কাজকর্ম হারাম বা নিষিদ্ধ হয়ে যায়। রাসুল (সা.) বলেন,
مِفْتَاحُ الصَّلاَةِ الطُّهُورُ وَتَحْرِيمُهَا التَّكْبِيرُ وَتَحْلِيلُهَا التَّسْلِيمُ সালাতের চাবি হলো পবিত্রতা। তাকবিরে তাহরিমা নামাজের বাইরের সব কাজ
সফরের ক্লান্তি ও কষ্ট বিবেচনা করে ইসলাম মুসাফিরদের শরিয়ত পালনে কিছু ছাড় দিয়েছে। যেমন রমজানের ফরজ রোজা মুসাফিররা চাইলে ভেঙে কাজা করে নিতে পারেন, জুমার নামাজ ও কোরবানি মুসাফিরদের ওপর ওয়াজিব নয়, প্রতিদিনের চার রাকাত
ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম একটি হলো নামাজ। এটি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের অন্যতম মাধ্যম। ইবাদতের মধ্যে সর্বোত্তম ইবাদত। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা (দ্বিনের ওপর) অবিচল থাকো, যদিও তোমরা আয়ত্তে রাখতে পারবে না।
জুমার দিন গোসল করে দ্রুত মসজিদে যাওয়া, ইমামের কাছাকাছি বসা উত্তম। রাসুল (সা.) বলেছেন, < مَنْ غَسَّلَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَاغْتَسَلَ وَبَكَّرَ وَابْتَكَرَ وَمَشَى وَلَمْ يَرْكَبْ وَدَنَا مِنَ الإِمَامِ فَاسْتَمَعَ وَلَمْ يَلْغُ - كَانَ لَهُ بِكُلِّ خَطْوَةٍ
জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার দিনের নাম জুমা বা সম্মিলন হয়েছে জুমার নামাজের জমায়েতের জন্যই। জুমার নামাজ প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ওয়াজিব। জুমার নামাজের গুরুত্ব বোঝাতে রাসুল (সা.) বলেন,
যে ব্যক্তি অলসতা করে
নামাজ ফরজ ইবাদত। নামাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৬টি কাজকে মুনাফিকের আলমত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। নামাজ পড়া সত্ত্বেও তা মুনাফিকের আলামত হিসেবে সাব্যস্ত। এই কাজ ৬টি কী?
মুমিনের আলামত হলো- নামাজ পড়া। রাত জেগে ইবাদত করা। দান-খয়রাত
নামাজ শুদ্ধ হওয়ার জন্য আরকান-আহকামগুলো যথাযথভাবে মেনে চলা জরুরি। যেমন- নামাজের জন্য দাঁড়ানো, রুক করা ও সেজদা দেওয়া ইত্যাদি। কিন্তু কেউ যদি দাঁড়াতে অক্ষম হয় কিংবা রুকু সেজদা করতে না পারে তবে কি তার জন্য
আমরা রুকু এবং সিজদায় যা যা বলি সেটা নিয়ে কখনো চিন্তা করেছেন কি? আমরা রুকুতে বলি "সুবহানা রব্বিয়াল আযীম"। অর্থঃ "আল্লাহ আপনি কতই না পবিত্র এবং আপনি সবচেয়ে শক্তিধর।" আমরা সিজদায় বলি, "সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা’.