ইয়ামুল জুমা তথা শুক্রবার জুমার নামাজ পড়ার দিন। দিনটি মুসলমানদের সাপ্তাহিক ইবাদতের শ্রেষ্ঠ দিন। কিছু হুকুম ও শর্ত মেনে জুমার নামাজ আদায় করতে হয়। জুমা পড়ার জন্য হুকুম ও শর্তগুলো কী?
সাপ্তাহিক ফজিলতপূর্ণ ফরজ নামাজ জুমা।
নামাজ ফরজ ইবাদত। নামাজে সুরা ও কেরাত পড়তে হয়। এ কেরাত পড়ায় কিছু শর্ত আছে, যেগুলো মেনে নামাজ পড়তে হয়। যে শর্তগুলো পাওয়া না গেলে নামাজ হবে না, যা পালন করা জরুরি। তাহলো-
১. তেলাওয়াত শুদ্ধ
জুমার নামাজ পড়া আল্লাহ তাআলার নির্দেশ। শুক্রবার জোহরের ওয়াক্তে এ নামাজ পড়তে হয়। আল্লাহ তাআলা ঈমানদার বান্দাকে লক্ষ্য করে বলেন-
হে ঈমানদারগণ! জুমার দিন (শুক্রবার) যখন নামাজের জন্য (আজানের মাধ্যমে) আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা দ্রুত
নামাজ ফরজ ইবাদত। নবিজী বলেছেন, নামাজ সেভাবে পড়ো; যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো। আর আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখে। আবার সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নামাজ পড়ার কথাও এসেছে অন্য আয়াতে।
নবিজী
ফরজ বা ওয়াজিব নামাজ নির্ধারিত সময়ে আদায় না করে সময় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আদায় করলেই তাকে কাজা নামাজ বলা হয়। কাজা নামাজ আদায় করার অনুমতি শরিয়ত দিলেও ইচ্ছাকৃত নামাজ কাজা করা কবিরা গোনা। সুতরাং কোনো
আল্লাহ তাআলা এমন কিছু মানুষকে তার জিম্মায় রাখন; যাদের নাম তার মজলিশে আলোচনা করা হয়। দুনিয়ার নির্ধারিত কিছু ফরজ কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে মুমিন বান্দা এ মর্যাদার অধিকারী হয়। কী সেই ফরজ? কারাই বা আল্লাহ জিম্মায়
দিনের শুরুতে সূর্য উঠার আগেই ফজর নামাজ পড়তে হয়। দুই রাকাত সুন্নাত ও দুই রাকাত ফরজে এ নামাজ সীমাবদ্ধ। ফজরের নামাজে কিছু সুন্নাত আমল রয়েছে। তাহলো-
১. ফজরের সুন্নত নামাজের কেরাত নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
গভীর রাতে সুফি-দরবেশরা যে নামাজে সিজদায় লুটিয়ে পড়েন, তার নাম তাহাজ্জুদ। আল্লাহ বলেন, হে নবী, রাতে তাহাজ্জুদ পড় ন। এ ইবাদত আপনার জন্য নফল। আশা করা যায়, আল্লাহ এর প্রতিদানে আপনাকে সম্মানের উঁচু চূড়া দান