সপ্তাহের সেরা দিন জুমআ। এ দিন পায়ে হেঁটে দ্রুত মসজিদে আসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সাওয়াবের কাজ। যারা আগে আগে মসজিদে আসবে তারা কোরবানির সাওয়াব পাবে। কিন্তু জুমআর নামাজে পায়ে হেঁটে দ্রুত আসা কি জরুরি? এ
আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সুসম্পর্ক ও সেতুবন্ধন তৈরির সেরা মাধ্যম নামাজ। কোরআন-সুন্নায় নামাজের ফজিলত, উপকারিতা ও মর্যাদা তুলে ধরে নামাজের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। একনিষ্ঠতার সঙ্গে নামাজ আদায়কারীর জন্য রয়েছে সুসংবাদ ও বিশেষ মর্যাদা। যা অন্য
নামাজ ফরজ ইবাদত। ঈমানের পর ইসলামের প্রধান ইবাদত এটি। আল্লাহ তাআলা পুরো জমিনকে নামাজের জন্য পবিত্র করেছেন মর্মে হাদিসে ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্বনবি। কিন্তু তারপরও কিছু স্থানে তিনি নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন। সেসব স্থান কোনগুলো?
দুনিয়াজুড়ে সব
নির্ধারিত সময়ে নামাজ পড়ার দিকনির্দেশনা এসেছে কোরআনে। ফজর নামাজ দিয়েই দিনের শুরু হয়। কিন্তু ফজরের নামাজের নির্ধারিত সময় কখন? ফজরের ওয়াক্ত সম্পর্কে হাদিসের দিকনির্দেশনাগুলোই বা কী?
সময় মতো নামাজ পড়ার দিকনির্দেশনা দিয়ে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন- فَأَقِيمُواْ
শুরু হয়েছে নতুন আরবি বছর ১৪৪৩ হিজরি। নতুন বছরের মহররম মাসের প্রথম জুমআ আজ। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বাভাবিক নিয়মেই খুতবাহ ও জুমআর নামাজ পড়বেন মুসল্লিরা। প্রাণঘাতী বৈশ্বিক মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাবের ব্যাপকতার মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে ওমরাহ
নামাজ ইসলামের প্রধান ইবাদত। আবার কুরআন তেলাওয়াতও ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। আর নামাজে কুরআন তেলাওয়াত করা আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নামাজে কুরআন পড়ার গুরুত্ব ও ফজিলতের বিষয়টি হাদিসের একাধিক বর্ণনায় ওঠে এসেছে।
এমনিতে শুধু কুরআন তেলাওয়াতের গুরুত্ব ও
নামাজসহ অনেক ইবাদত-বন্দেগির জন্য অজু করা শর্ত। অজু ছাড়া অনেক ইবাদত করা মারাত্মক গোনাহ। বিশেষ করে নামাজের জন্য ৪টি ফরজ নির্দেশনা মেনে অজু করতে হয়। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অজুর পর দুই রাকাআত
ঈদুল আজহা বা কুরবানির ঈদ। ত্যাগ ও উৎসর্গের ঈদ কুরবানি। প্রতিবছর জিলহজ মাসের ১০ তারিখ এ ঈদ পালিত হয়। সে হিসেবে আগামীকাল ২১ জুলাই পবিত্র কুরবানির ঈদ অনুষ্ঠিত হবে।যদিও করোনা মহামারির কারণে অন্যান্য বছরের তুলনায়