বিতর নামাজ। ইশার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত সময়ে পড়তে হয়। এটি রাতের নামাজ। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফরজ নামাজের বাইরে সফর কিংবা মুসাফির সর্বাবস্থায় দুইটি নামাজ কখনো ছাড়তেন না। তার একটি হলো রাতের
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর প্রত্যেক নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতা আকাশ পৃথিবী বাতাস পর্বত এবং সমুদ্র জুমার দিনকে ভয় করে।’ কারণ এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল বিশেষ ৩টি ঘটনা। আছে বিশেষ একটি মুহূর্ত আরও একটি বিশেষ
নামাজ। ইসলামের দ্বিতীয় রোকন। ঈমানের পরে ইসলামের প্রধান ইবাদতও এটি। প্রাপ্ত বয়স্ক সব মুসলমানের ওপর প্রতিদিন নির্ধারিত ৫ সময় নামাজ পড়া ফরজ। পরকালে সর্বপ্রথম নির্ধারিত এই নামাজেরই হিসাব নেওয়া হবে। যারা নামাজের হিসাব দিতে পারবে
মুসলমানের সাপ্তাহিক ইবাদতের দিন জুমা। এ দিন জোহরের ওয়াক্তে নিরবে মনোযোগের সঙ্গে খুতবাহ শোনা এবং জামাতে দুই রাকাত নামাজ পড়া হচ্ছে প্রধান কাজ। অথচ জুমার খুতবায় অংশগ্রহণ করে নামাজ পড়ার পরও অনেকের নামাজ কোনো কাজে
জুমার নামাজ প্রত্যেক বয়স্ক পুরুষ ও জ্ঞানসম্পন্ন মুসলমানের উপর জামাতের সঙ্গে আদায় করা ফরজ। চাই সে শহরের বাসিন্দা হোক কিংবা গ্রামের। তবে গোলাম, রোগী, মুসাফির, শিশু ও নারীদের জন্য জুমার নামাজ ফরজ নয়। একবার হজরত
বান্দার সঙ্গে আল্লাহর সেতুবন্ধনের অন্যতম মাধ্যম নামাজ। এ কারণে ফরজ নামাজের পাশাপাশি নফল নামাজে বেশি মনোযোগ দেওয়ার গুরুত্ব অনেক বেশি। হাদিসের বিভিন্ন বর্ণনা নফল নামাজের একাধিক ফজিলত ও গুরুত্ব ওঠে এসেছে। নফল নামাজের এসব গুরুত্ব
নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত। ইসলামের প্রধান স্তম্ভগুলোর মধ্যে ঈমানের পরেই নামাজের অবস্থান। নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে অনেক সতর্ক থাকতে হয়। এমন কিছু কাজ আছে যেগুলো করলে নামাজ বাতিল হয়ে যায়। সেই কাজগুলো কী?
নামাজ বাতিল হওয়ার
জানাজার নামাজ হলো বিশেষ দোয়া। সমবেতভাবে এ দোয়া করা ফরজে কেফায়া। জানাজার নামাজ পড়া এবং কাতার হওয়া সম্পর্কে রয়েছে দিকনির্দেশনা। সেই সব দিকনির্দেশনা কী?
জানাজার নামাজ ফরজে কেফায়া। জানাজা নামাজে অংশগ্রহণ ও দাফন থাকার ফজিলত অনেক