প্রশ্ন:আমি চট্টগ্রামে থাকি। কয়েকদিনের মধ্যে আমার ঢাকা যেতে হবে। বাসে যাব। বাসের মধ্যে নামাজ আদায় করা তো সম্ভব না। কী করব?
উত্তর:বাসে যেহেতু সাধারণত দাঁড়িয়ে স্বাভাবিকভাবে নামাজ পড়া যায় না তাই কাছাকাছি যাতায়াতের ক্ষেত্রে ওয়াক্ত শেষ
তাহাজ্জুদ প্রথম নবী হজরত আদম আ: থেকে শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ সা: পর্যন্ত সব নবী-রাসূলের বৈশিষ্ট্য। যুগ-যুগান্তরে গাউস, কুতুব, ওলি-আবদালদের অভ্যাস ও আল্লাহ প্রেমিকদের বিশেষ অবলম্বন এবং দ্বীনের দায়িত্ব পালনে তাবলিগ ও দাওয়াহ কর্মীদের রুহানি
ফরজ নামাজ জামাতে পড়ার জন্য অপেক্ষা করা, ফরজ নামাজ জামাতে পড়া এবং নামাজের পর মসজিদে অবস্থান করার ফজিলত ও মর্যাদা অনেক বেশি। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মসজিদে গিয়ে জামাতের জন্য অপেক্ষা করার এবং জামাতে
যখন আল্লাহর কোনো বান্দা নামাজে দাঁড়ায় তখন তার সব গুনাহকে উপস্থিত করা হয় এবং গুনাহগুলো তার মাথা ও ঘাড়ের ওপর রাখা হয়। তারপর যখন সে রুকু করে এবং সেজদা করে তখন তার গুনাহসমূহ ঝরে যায়।
বিতর নামাজ। ইশার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত সময়ে পড়তে হয়। এটি রাতের নামাজ। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফরজ নামাজের বাইরে সফর কিংবা মুসাফির সর্বাবস্থায় দুইটি নামাজ কখনো ছাড়তেন না। তার একটি হলো রাতের
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর প্রত্যেক নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতা আকাশ পৃথিবী বাতাস পর্বত এবং সমুদ্র জুমার দিনকে ভয় করে।’ কারণ এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল বিশেষ ৩টি ঘটনা। আছে বিশেষ একটি মুহূর্ত আরও একটি বিশেষ
নামাজ। ইসলামের দ্বিতীয় রোকন। ঈমানের পরে ইসলামের প্রধান ইবাদতও এটি। প্রাপ্ত বয়স্ক সব মুসলমানের ওপর প্রতিদিন নির্ধারিত ৫ সময় নামাজ পড়া ফরজ। পরকালে সর্বপ্রথম নির্ধারিত এই নামাজেরই হিসাব নেওয়া হবে। যারা নামাজের হিসাব দিতে পারবে
মুসলমানের সাপ্তাহিক ইবাদতের দিন জুমা। এ দিন জোহরের ওয়াক্তে নিরবে মনোযোগের সঙ্গে খুতবাহ শোনা এবং জামাতে দুই রাকাত নামাজ পড়া হচ্ছে প্রধান কাজ। অথচ জুমার খুতবায় অংশগ্রহণ করে নামাজ পড়ার পরও অনেকের নামাজ কোনো কাজে