জাদু নষ্ট করার ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। এর পদ্ধতি হচ্ছে- জাদুতে আক্রান্ত রোগীর উপর অথবা কোন একটি পাত্রে আয়াতুল কুরসি অথবা সূরা আরাফ, সূরা ইউনুস, সূরা ত্বহা’র জাদু বিষয়ক আয়াতগুলো পড়বে।
এগুলোর সঙ্গে সূরা
সূরা তাওবার ৫১ নম্বর আয়াত কুরআনের অন্যতম শক্তিশালী আয়াতগুলোর একটি। কুরআনের সব আয়াতই প্রিয় এবং আশীর্বাদপুষ্ট। কিন্তু কিছু কিছু আয়াতের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। এই আয়াতটি সবার মুখস্থ করা ভালো। কারণ, আয়াতটি সত্যিই বিপদের সময় আমাদের অন্তরে
জুমা অর্থ সম্মিলন বা জমায়েত। জুমা শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো কিছু সংখ্যাক মানুষের জমায়েত। কিছু সংখ্যাক মানুষ একসাথে জামাতবদ্ধ হয়েই জুমার নামাজ আদায় করতে হয়। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ একা আদায় করা গেলেও জুমার
রাস্তা-ঘাটে কুড়িয়ে পাওয়া টাকা-পয়সার ক্ষেত্রে শরিয়তের বিধান হলো, যদি টাকার পরিমাণ এত কম হয় যে, মালিক তা অনুসন্ধান করবে না বলে মনে হয় তাহলে কোনো ফকিরকে তা সদকা করে দিবে। আর যদি অনেক টাকা বা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আগে ও পরের সব ত্রুটি ক্ষমার ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও তিনি তাহাজ্জুদে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে ইবাদত করতেন। এতে তাঁর দুই পা ফুলে যেত। কিন্তু এ নিয়ে তিনি কখনো অহংকার করতেন না। এ প্রসঙ্গে আয়েশা (রা.)-এর
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিকে যদি বলা হয়, তোমার যেকোনো চাহিদা পূরণ করা হবে। তবে আসামি মাত্রই সবার আগে বলবে যে, আমার ফাঁসি মওকুফ করা হোক। মহান আল্লাহর আমাদের ক্ষমা করাটাও সেরকম। আমাদের যাপিত জীবনে হেন
কারো ব্যক্তিগত সুনাম নষ্ট করা বান্দার হক নষ্ট করার অন্তর্ভুক্ত। এটি মানবাধিকার পরিপন্থী। ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুসলমান কর্তৃক অন্যের সুনাম, মর্যাদাকে নষ্ট করা তো দূরের কথা, বরং সর্বদা সে আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকে যে কখনো
সম্প্রতি দেশের স্বরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে। এ মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই। তা ছাড়া আল্লাহর সাহায্য লাভের এটাই সুবর্ণ সুযোগ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা সত্কর্ম ও তাকওয়ার