ইসলাম পরিশ্রমী ও কর্মবীর মানুষদের পছন্দ করে। কর্মবিমুখ ও পরনির্ভর মানুষদের ইসলাম পছন্দ করে না। এ জন্য মুমিনদের নিজ নিজ কর্মে দক্ষতা অর্জন করতে নানাভাবে উৎসাহিত করেছে। কোরআন ও হাদিসের আলোকে বিষয়টি তুলে ধরা হলো।
অজু বা গোসলে ব্যবহৃত পানি দিয়ে অজু বা গোসল করা যায় না, তবে বাহ্যিক নাপাকি দূর করা যায়। অর্থাৎ শরীরে লেগে থাকা কোনো নাপাকি ব্যবহৃত পানি দিয়ে ধুলে শরীর পবিত্র হবে কিন্তু কারো অজু না
নেক আমল করার ক্ষেত্রে ইসলাম মুমিনদের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য অর্জনের নির্দেশ দিয়েছে। যে বৈশিষ্ট্যগুলো অন্য ধর্মাবলম্বীদের ভালো কাজ থেকে মুসলমানের ভালো কাজকে পৃথক করে। যে বৈশিষ্ট্যগুলো মুসলিম সমাজে তুলনামূলক বেশি ধর্মচর্চা হওয়ার অনুপ্রেরণা ও কারণও বটে।
স্বামীর জন্য মৃত স্ত্রীর চেহারা দেখা জায়েজ। স্ত্রীর জন্যও মৃত স্বামীর চেহারা দেখা জায়েজ। কেউ কেউ ধারণা করেন, স্বামীর জন্য তার মৃত স্ত্রীর চেহারা দেখা জায়েজ নেই, স্ত্রীর জন্যও মৃত স্বামীর চেহারা দেখা জায়েজ নেই
মানুষের জীবনোপকরণ ‘রিজক’ জীবিকার জোগান হলো ফসলি মাঠ। মাটির অতলান্ত গভীরে মানুষের রিজিকের ব্যবস্থা করে রেখে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই তোমাদের জন্য মাটিকে ব্যবহারের উপযোগী করে দিয়েছেন। সুতরাং তোমরা এর দিক দিগন্তে বিচরণ করো
কেউ যখন মৃত্যু বরণ করে, তখন তার সম্পদ মিরাস বা পরিত্যাক্ত সম্পদ গণ্য হয় এবং মিরাস বণ্টনের নীতিমালা অনুযায়ী ওই সম্পদ বণ্টন করতে হয়।জীবিত থাকা অবস্থায় একজন মানুষ যেমন তার মালিকানাধীন সম্পদ নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী
দুঃখ ও দুশ্চিন্তা মানুষকে নিঃসঙ্গ করে দেয়। সব সময় এসব থেকে মহান আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া মুমিনের কর্তব্য। মহানবী (সা.) এসব পরিস্থিতি থেকে মুক্তির জন্য দোয়া করতেন। আনাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, আমি দীর্ঘকাল রাসুল (সা.)-এর সেবা করেছি। আমি তাঁকে নিম্নের দোয়াটি
জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো ঈমান। ঈমানের বিপরীত কুফর। ঈমানের শেষ ঠিকানা জান্নাত আর কুফরের শেষ গন্তব্য জাহান্নাম। জন্মগতভাবে মানুষ কাফির হওয়া ছাড়াও নানা কারণে তার মধ্যে কুফরির প্রকাশ ঘটে এবং ধীরে ধীরে তা