ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিকে যদি বলা হয়, তোমার যেকোনো চাহিদা পূরণ করা হবে। তবে আসামি মাত্রই সবার আগে বলবে যে, আমার ফাঁসি মওকুফ করা হোক। মহান আল্লাহর আমাদের ক্ষমা করাটাও সেরকম। আমাদের যাপিত জীবনে হেন
কারো ব্যক্তিগত সুনাম নষ্ট করা বান্দার হক নষ্ট করার অন্তর্ভুক্ত। এটি মানবাধিকার পরিপন্থী। ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুসলমান কর্তৃক অন্যের সুনাম, মর্যাদাকে নষ্ট করা তো দূরের কথা, বরং সর্বদা সে আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকে যে কখনো
সম্প্রতি দেশের স্বরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে। এ মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই। তা ছাড়া আল্লাহর সাহায্য লাভের এটাই সুবর্ণ সুযোগ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা সত্কর্ম ও তাকওয়ার
মুমিন ব্যক্তি পানিতে ডুবে মারা গেলে এর বিনিময়ে আল্লাহ তাকে শহীদের মর্যাদা দান করে। তাই বন্যায় পানিতে ডুবে মারা যাওয়া ব্যক্তিরাও শহীদের মর্যাদা লাভ করবে। পানিতে ডুবে মারা যাওয়া সহ আরও কিছু রোগে বা দুর্ঘটনায়
শুরু থেকে পৃথিবীতে ভালো-মন্দ দুটোর অবস্থান রয়েছে। তার কারণ হলো- জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা এগুলো সৃষ্টির সময় থেকে আরো দু’টি স্থান তৈরি করে রেখেছেন। যাদের নাম হলো জান্নাত-জাহান্নাম। দুনিয়ার জীবনে ভালো কর্মের অধিকারী যারা হবে
পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারায় এসেছে, ‘আর আমি (আল্লাহ) তোমাদের অবশ্যই পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দ্বারা। আর আপনি সুসংবাদ দিন ধৈর্যশীলদের।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৫৫)
বন্যা এমন একটি
আল্লাহ তা’আলা বলেন : তোমরা যদি বড় বড় গোনাহ থেকে দুরে থাকো, যা থেকে দুরে থাকার জন্য তোমাদের বলা হচ্ছে, তাহলে তোমাদের ছোট-খাট খারাপ কাজগুলো আমি তোমাদের হিসেব থেকে বাদ দিয়ে দিবো এবং তোমাদের সম্মান
মহান আল্লাহ তা'য়ালা কর্তৃক মানুষের প্রতি এক বিরাট এহসান হল মানুষ তার রবের সন্তুষ্টিতে দান-সদকা করা। এটা মানুষের জন্য আল্লাহর বিশেষ এহসান। কেননা এর মধ্য দিয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষের জন্য রেখেছেন অনেক কল্যাণ।