মুমিন ব্যক্তি পানিতে ডুবে মারা গেলে এর বিনিময়ে আল্লাহ তাকে শহীদের মর্যাদা দান করে। তাই বন্যায় পানিতে ডুবে মারা যাওয়া ব্যক্তিরাও শহীদের মর্যাদা লাভ করবে। পানিতে ডুবে মারা যাওয়া সহ আরও কিছু রোগে বা দুর্ঘটনায়
শুরু থেকে পৃথিবীতে ভালো-মন্দ দুটোর অবস্থান রয়েছে। তার কারণ হলো- জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা এগুলো সৃষ্টির সময় থেকে আরো দু’টি স্থান তৈরি করে রেখেছেন। যাদের নাম হলো জান্নাত-জাহান্নাম। দুনিয়ার জীবনে ভালো কর্মের অধিকারী যারা হবে
পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারায় এসেছে, ‘আর আমি (আল্লাহ) তোমাদের অবশ্যই পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দ্বারা। আর আপনি সুসংবাদ দিন ধৈর্যশীলদের।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৫৫)
বন্যা এমন একটি
আল্লাহ তা’আলা বলেন : তোমরা যদি বড় বড় গোনাহ থেকে দুরে থাকো, যা থেকে দুরে থাকার জন্য তোমাদের বলা হচ্ছে, তাহলে তোমাদের ছোট-খাট খারাপ কাজগুলো আমি তোমাদের হিসেব থেকে বাদ দিয়ে দিবো এবং তোমাদের সম্মান
মহান আল্লাহ তা'য়ালা কর্তৃক মানুষের প্রতি এক বিরাট এহসান হল মানুষ তার রবের সন্তুষ্টিতে দান-সদকা করা। এটা মানুষের জন্য আল্লাহর বিশেষ এহসান। কেননা এর মধ্য দিয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষের জন্য রেখেছেন অনেক কল্যাণ।
আমাদের দেশে দস্তরখানা বলতে বোঝানো হয় কাপড় বা প্লাস্টিকের এক ধরনের বিছানাকে যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে খাওয়া হয়। আমাদের দেশে অনেকেই ধারণা খাওয়ার সময় এ রকম দস্তরখানা বিছানো সুন্নত। এ ধারণাটি সঠিক নয়।খাবার কোনো
জুলুম করা মহাপাপ। একটি মারাত্মক কবিরা গুনাহ। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের গণ্ডি ছাড়িয়ে পৃথিবীজুড়ে চলছে জুলুমের ভয়ংকর প্রতিযোগিতা। চারদিকে প্রকাশ পাচ্ছে দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার। অথচ পরিণতি খুবই ভয়াবহ। অন্যের ওপর অন্যায়-অবিচার করে নিজের পতন ও
হযরত আলী (আঃ) বলেছেন, প্রয়োজনাতিরিক্ত ব্যয়ই হলো ইসরাফ বা অপচয়। বাংলায় অপচয় ও অপব্যয় শব্দ দুটি অনেক ক্ষেত্রে সমার্থক হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এ দুইয়ের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি মাত্রায় ব্যয় করার নামই