আমাদের দেশে দস্তরখানা বলতে বোঝানো হয় কাপড় বা প্লাস্টিকের এক ধরনের বিছানাকে যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে খাওয়া হয়। আমাদের দেশে অনেকেই ধারণা খাওয়ার সময় এ রকম দস্তরখানা বিছানো সুন্নত। এ ধারণাটি সঠিক নয়।খাবার কোনো
জুলুম করা মহাপাপ। একটি মারাত্মক কবিরা গুনাহ। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের গণ্ডি ছাড়িয়ে পৃথিবীজুড়ে চলছে জুলুমের ভয়ংকর প্রতিযোগিতা। চারদিকে প্রকাশ পাচ্ছে দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার। অথচ পরিণতি খুবই ভয়াবহ। অন্যের ওপর অন্যায়-অবিচার করে নিজের পতন ও
হযরত আলী (আঃ) বলেছেন, প্রয়োজনাতিরিক্ত ব্যয়ই হলো ইসরাফ বা অপচয়। বাংলায় অপচয় ও অপব্যয় শব্দ দুটি অনেক ক্ষেত্রে সমার্থক হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এ দুইয়ের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি মাত্রায় ব্যয় করার নামই
সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য মনোবল ধরে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোবল ভেঙে গেলে মানুষ ক্রমেই পিছিয়ে পড়তে থাকে, সাফল্য তার কাছে হয়ে যায় সোনার হরিণ।
ইসলাম মানুষকে মনোবল ধরে রাখার শিক্ষা দিয়েছে। কোরআনে বর্ণিত হয়েছে মনোবল
সেকেন্ড থেকে ঘণ্টা, ঘণ্টা থেকে দিন, আর এভাবেই মাস ও বছর পর্যন্ত রুটিনের সঠিক ও উপযুক্ত বিভাজনকে আরবিতে তাকবিম, উর্দুতে নিজামুল আওকাত, ইংরেজিতে ক্যালেন্ডার এবং বাংলায় বর্ষপঞ্জি বলা হয়। আর সময় এমন একটি বস্তু, যা
সম্প্রতি শেষ হলো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জুন ক্লোজিং। ফলে গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাচ্ছে বার্ষিক সুদ বা মুনাফার টাকা। যারা সুদের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানে, তারা যথাসম্ভব সুদি কার্যক্রম থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে। জুন ক্লোজিংয়ের
অপর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আল্লাহর ওপরই তাওয়াক্কুল করো, যদি তোমরা মুমিন হও। (সূরা মায়েদা, আয়াত : ২৩)
আরও বর্ণিত হয়েছে, ‘যখন তুমি দৃঢ় সংকল্প করবে, তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন। মুমিনদের
হতাশা একটি মানবীয় দুর্বলতা। এটি মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়। মানুষের কর্মক্ষমতা থেকে জীবনের সুখগুলো কেড়ে নেয়। মহান আল্লাহ এই দুর্বলতাকে প্রশ্রয় দিতে নিষেধ করেছেন।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা হীনবল হয়ো না এবং চিন্তিতও