সুরা সিজদা কোরআনের ৩২তম সুরা। সুরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩০টি।সুরা সিজদার প্রথমার্ধে ওহি, সৃষ্টিকর্তা, মানবজাতির সৃষ্টি, পুনরুত্থান এবং বিচারের দিন সম্পর্কে আলোচনা এসেছে। দ্বিতীয়ার্ধে যারা আল্লাহর সামনে সেজদা করে এবং যারা
কোরআন মজিদে মুমিনের যেসব বিষয়ের প্রতি বেশি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে তার মধ্যে তাকওয়া অন্যতম। কারণ তাকওয়া বা আল্লাহভীতি মুমিনের অনন্য বৈশিষ্ট্য। এই বৈশিষ্ট্য অর্জন ছাড়া দুনিয়া ও আখিরাতে মুমিন কখনো সফলতা লাভ করতে পারে না।
সুরা দাহর কোরআনের ৭৬তম সুরা। সুরাটির আয়াত সংখ্যা ৩১ এবং রুকু সংখ্যা ২। মক্কায় অবতীর্ণ এ সুরা সুরা ইনসান নামেও পরিচিত। সুরা দাহরের শুরুতে আল্লাহ মানুষকে তার সৃষ্টির প্রক্রিয়া স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছেন, মানুষ এক
দিনের শুরু থেকে আমরা সবাই জীবিকার জন্য কমবেশি দৌড়াই। জীবনের জন্য আমাদের রিজিক অথচ রিজিক মানেই শুধু ধন-সম্পদ অর্থবিত্ত বৈভব যে নয় তা আমরা মানতে নারাজ। আমরা রিজিক বলতে বুঝি ধন-সম্পদ আর অর্থ টাকা কড়ি।
সুরা ইখলাস কোরআনের ১১২তম সুরা, আয়াত সংখ্যা ৪টি, রুকু ১টি। সুরাটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ এ নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। মক্কার মুশরিক বা মদিনার ইহুদিরা নবিজিকে (সা.) প্রশ্ন করেছিল, আল্লাহর বংশ-পরিচয় কী? তাদের প্রশ্নের জবাবে এ
সুস্থতা সর্বাবস্থায় আল্লাহর হাতে। আল্লাহ যাকে চান রোগ দান করেন, যাকে চান সুস্থতা দান করেন। তবে সুস্থ থাকার জন্য আমাদের নিজেদেরও চেষ্টা থাকতে হবে। সাধ্যের মধ্যে উত্তম খাবার খেতে হবে। ক্ষতিকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত
পবিত্র কোরআনে বাতাসের আরবি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে রিহুন (একবচন) আর ব্যবহার করা হয়েছে রিয়াহুন (বহুবচন)। দুটি শব্দের অর্থই বাতাস। দুটি শব্দের ব্যবহার এ জন্য যে বাতাস শব্দটি কোরআনে যখন একবচনে ব্যবহার হবে তখন সেটি
পৃথিবীতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ব্যবসাই উপার্জনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম। ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যবসা দুই ধরনের লাভ বয়ে আনবে।
এক. দুনিয়ার লাভ : দুনিয়ায় ব্যবসার মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ দিয়ে সুন্দর জীবন যাপন করার সুযোগ পাওয়া যায়। দুনিয়ার