মানুষের জীবনে অনেক সময় দুঃখ-দুর্দশা নেমে আসে। তখন অস্থির হয়ে পড়ে সবার অন্তর। এমন বিপদঘন মুহূর্তে মহানবী (সা.)-এর একটি দোয়া বেশি পড়তেন। দোয়াটি হলো-
«لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ الْعَظِيمُ الْحَلِيمُ، لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ رَبُّ الْعَرْشِ
মৃত্যুর কথা স্মরণ করলে দুনিয়ার আকর্ষণ কমে যায়। আখেরাতের স্মরণ অন্তরে জাগরুক হয়। নেক আমলে আগ্রহ বাড়ে। তাই কোরআনে বারবার মৃত্যুর কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। বারবার মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে মানুষ কিছুতেই মৃত্যু থেকে
তখন যাকে তার আমলনামা তার ডান হাতে দেয়া হবে, সে বলবে, নাও, আমার আমলনামা পড়ে দেখো। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতাম যে, আমাকে আমার হিসাবের সম্মুখীন হতে হবে। -সূরা আল হাক্কাহ : ১৯-২০
মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় হাবিব মুহাম্মাদ সা:-কে জন্মগতভাবেই শিক্ষকসুলভ আচরণ দান করেছিলেন। তাঁর অনুপম শিক্ষানীতি ও পদ্ধতিতে মুগ্ধ ছিলেন সাহাবিরা। হজরত মুয়াবিয়া রা: বলেন, ‘তাঁর জন্য আমার বাবা ও মা উৎসর্গিত হোক। আমি তাঁর
শিশুর প্রতি বাবা-মায়ের একটি কর্তব্য হল তার সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, বাবার ওপর সন্তানের অধিকার হচ্ছে, সে তার উত্তম নাম রাখবে, তাকে ভালো স্থানে রাখবে এবং তাকে উত্তম আদব
আল্লাহ, আল্লাহর রাসুল বা শরিয়তের বিপক্ষে আলোচনা হয় এমন আলোচনায় বসা, এ রকম আলোচনা শোনা বা তা সম্বলিত বইপত্র পড়া মুসলমানদের জন্য নিষিদ্ধ। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
وَ اِذَا رَاَیۡتَ الَّذِیۡنَ یَخُوۡضُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ
আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-এর সম্মানিত পিতার নাম আবদুল্লাহ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব। তিনি ৫৪৪ খ্রিস্টাব্দে নাওশিরওনের রাজত্বে ২৪তম বর্ষে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মায়ের নাম ফাতিমা বিনতে আমির। ১০ ভাইয়ের মধ্যে আবদুল্লাহ ছিলেন সবার ছোট ও আদুরে। (ইসলামী
বয়সের কারণে চুল-দাড়ি পেকে গেলে কালো রং ব্যবহার করে বয়স গোপন করা নাজায়েজ। হাদিসে এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা এসেছে। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত রয়েছে, মক্কা বিজয়ের দিন আবু বকরের (রা.) বাবা আবু কুহাফাকে নিয়ে আসা