নেক সন্তান আল্লাহর অনেক বড় নেয়ামত। এই জীবনে যেমন নেক সন্তান চোখের শীতলতা ও সওয়াবের কারণ হয়, মৃত্যুর পরও নেক সন্তানের কারণে মানুষের সওয়াব জারি থাকে। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,
إِذَا مَاتَ ابْنُ آدَمَ
মানুষের শরীর, জীবনযাপন ও সব কাজকর্মের কেন্দ্র হলো অন্তর। অন্তর পরিশুদ্ধ হলে সব কিছু পরিশুদ্ধ হয়ে যায়। অন্তর অশুদ্ধ হলে সব কিছুই অশুদ্ধ হয়ে যায়। নোমান ইবনে বশির (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
মানুষ তিন ধরনের স্বপ্ন দেখে। কিছু স্বপ্ন আসে মানুষের কল্পনা থেকে। মানুষ যা ভাবে বা কল্পনা করে সেটাই ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন হয়ে আসে। এ সব স্বপ্ন মানুষ দেখে আবার ভুলে যায়। এগুলোতে বিশেষ কোনো ইশারা
ইসলামে নিজের সন্তানকে ত্যাজ্য করা বা তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার কোনো সুযোগ নেই। কেউ নিজের কোনো সন্তানকে মৌখিকভাবে লিখিতভাবে ত্যাজ্য করলে ইসলামি আইনে তা বাস্তবায়িত হয় না। তার মৃত্যুর পর ত্যাজ্য সন্তানও অন্যান্য সন্তানদের
যৌবন মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ সময় মানুষের শরীরে শক্তি-সামর্থ্য পূর্ণ মাত্রায় থাকে। প্রবৃত্তি পরিপূর্ণ সক্রিয় থাকে। কুপ্রবৃত্তি ও শয়তানের পক্ষ থেকে গুনাহের প্ররোচনা বা উস্কানিও বেশি থাকে। এ সময় যে নিজেকে গুনাহ থেকে রক্ষা
মসজিদে প্রবেশ করার সময় আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা সুন্নত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মসজিদে প্রবেশ করার সময় বলতেন,
أَعُوذُ بِاللَّهِ الْعَظِيمِ وَبِوَجْهِهِ
শিশুকে বুকের দুধ পান করানো অজু ভঙ্গের কারণ নয়। তাই কোরআন স্পর্শ করে তিলাওয়াতের সময়ও প্রয়োজনে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো যাবে। অজু থাকা অবস্থায় শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর পর অজু না করে কোরআন স্পর্শ করা
হাদিস একটি আরবি শব্দ যার মূল অর্থ কথা বা মন্তব্য। ইসলামে হাদিস বলে হজরত মুহাম্মাদের (সা.) কথা, কাজ ও নীরব অনুমোদন বোঝানো হয়। মুহাম্মাদ (সা.) যা বলেছিলেন, যা করেছিলেন এবং যে কাজ দেখার পর নীরবতা