মহররম মাস সেই চার মাসের একটি, যার শ্রেষ্ঠত্ব ও মহিমা আল্লাহ তাআলা মহাবিশ্ব সৃষ্টি করার সময়ই লিখে রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর কাছে আল্লাহর কিতাবে (অর্থাৎ লাওহে মাহফুজে) মাসের সংখ্যা ১২টি। সেই দিন
মানুষের শরীর, জীবনযাপন ও সব কাজকর্মের কেন্দ্র হলো অন্তর। অন্তর পরিশুদ্ধ হলে সব কিছু পরিশুদ্ধ হয়ে যায়। অন্তর অশুদ্ধ হলে সব কিছুই অশুদ্ধ হয়ে যায়। নোমান ইবনে বশির (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলার কাছে জুমার দিন বিশেষ ফজিলতপূর্ণ দিন। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বিভিন্ন হাদিসে জুমার দিনটিকে মর্যাদাপূর্ণ দিন ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন বলেছেন। আবু লুবাবা ইবনুল মুনজির থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
إِنَّ
কারো মৃত্যুর পর তার জন্য উচ্চৈস্বরে বা মাইক ব্যবহার করে বিলাপ ও আর্তনাদ করা হারাম। জাহেলি যুগে কাফেরদের মধ্যে এ রকম প্রচলন ছিল যা ইসলামে কঠোরভাবে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। বিলাপ ও আর্তনাদসহ কারো মৃত্যু
ইসলামে শপথ শুধু আল্লাহর নামেই করতে হয়। আল্লাহ ছাড়া কারো নামে শপথ করা হারাম ও ছোট শিরক যা বড় গুনাহসমূহের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর ছাড়া যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু যেমন ফেরেশতা, নবিজি (সা.), কাবা, আমানত, নামাজ,
আজান মসজিদে জামাতে নামাজ আদায়ের জন্য আহ্বান জানানোর ইসলামি পদ্ধতি। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য পাঁচবার মসজিদ থেকে আজান দেওয়া হয়। এ ছাড়া সফরে বের হলে, মসজিদ নেই এমন কোনো জায়গায় নামাজ পড়লেও আজান দেওয়ার
জিলহজ মাসের নবম দিন হাজিদের জন্য আরাফার ময়দানে সমবেত হওয়ার দিন। আরাফার ময়দানে সমবেত হওয়া হজের প্রধান কাজ। এ দিনটিতে পৃথিবীর সব মুসলমানদের জন্য রোজা রাখা মুস্তাহাব। এ দিন রোজার ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু
আকিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। রাসুল (সা.) বলেছেন, সব শিশু তার আকিকার সাথে দায়বদ্ধ অবস্থায় থাকে। জনুগ্রহণ করার সপ্তম দিনে তার পক্ষ থেকে জবাই করতে হবে, তার নাম রাখতে হবে এবং তার মাথা মুণ্ডন করে দিতে