আমরা সবাই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দুনিয়ায় এসেছি। এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আমাদের অনন্ত অসীম পরকালের প্রস্তুতি নিতে হবে। তাই দুনিয়ার জীবনের কোনো মুহূর্তকেই অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ মুমিনের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ। জীবনের একেকটি
আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, যখন তোমাদের শাসক হবে তোমাদের ভালো লোকেরা, তোমাদের বিত্তবান ব্যক্তিরা হবে দানশীল এবং তোমাদের যাবতীয় কাজকর্ম সম্পাদিত হবে পারস্পরিক পরামর্শের ভিত্তিতে, তখন জমিনের পেট অপেক্ষা তার
শরিয়তের পরিভাষায় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কৃত যে কোনো দানকেই সদকা বলা হয়। সদকা ফরজ ও নফল হতে পারে। সম্পদশালী মুমিনদের জন্য প্রতি বছর নির্দিষ্ট পরিমাণ সদকা করা ফরজ যা জাকাত হিসেবে পরিচিত। যদিও আমাদের দেশে
কবরে বড় বড় কবিতা, স্তুতিবাক্য, কবিতা, আয়াত বা হাদিসের বাণী লিখে রাখা নিষিদ্ধ। জাবের রা. বলেন,
نَهَى النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ تُجَصَّصَ القُبُورُ، وَأَنْ يُكْتَبَ عَلَيْهَا، وَأَنْ يُبْنَى عَلَيْهَا، وَأَنْ تُوطَأَ. নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
উম্মে সালামা (রা.) বলেন, একদিন নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘর থেকে বের হয়ে দেখলেন একদল লোক উঁচু গলায় তাদের মধ্যকার একটা সমস্যা নিয়ে বিবাদ করছে। রাসুল (সা.) বললেন, আপনারা আমার কাছে ঝগড়া বিবাদ সমাধানের
দেয়ালে প্রাণীর ছবি টাঙানো থাকলে এবং ছবি দৃশ্যমান থাকলে ওই ঘরে নামাজ পড়া জায়েজ হলেও মাকরুহ। তবে নামাজের সময় যদি ছবি ঢাকা থাকে, তাহলে নামাজ মাকরুহ হবে না।কেউ ভুল করে বা বিকল্প জায়গার অভাবে প্রাণীর
মুসলমানদের জন্য জুমার দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنَّ هَذَا يَوْمُ عِيدٍ جَعَلَهُ اللَّهُ لِلْمُسْلِمِينَ فَمَنْ جَاءَ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلْيَغْتَسِلْ وَإِنْ كَانَ طِيبٌ فَلْيَمَسَّ مِنْهُ وَعَلَيْكُمْ بِالسِّوَاكِ নিশ্চয় আল্লাহ এ দিনটিকে মুসলমানদের জন্য ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ
পৃথিবীতে দোষমুক্ত মানুষ নেই। সুতরাং নিজের মধ্যে দোষ রেখে অন্যের দোষ খুঁজতে যাওয়া চরম বোকামি। অপরের দোষ খোঁজা কিছু মানুষের স্বভাব। অথচ মহানবী (সা.) অন্যের দোষ এড়িয়ে যেতে বলেছেন।রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের কেউ তার ভাইয়ের