ইসলামে নিজের সন্তানকে ত্যাজ্য করা বা তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার কোনো সুযোগ নেই। কেউ নিজের কোনো সন্তানকে মৌখিকভাবে লিখিতভাবে ত্যাজ্য করলে ইসলামি আইনে তা বাস্তবায়িত হয় না। তার মৃত্যুর পর ত্যাজ্য সন্তানও অন্যান্য সন্তানদের
যৌবন মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ সময় মানুষের শরীরে শক্তি-সামর্থ্য পূর্ণ মাত্রায় থাকে। প্রবৃত্তি পরিপূর্ণ সক্রিয় থাকে। কুপ্রবৃত্তি ও শয়তানের পক্ষ থেকে গুনাহের প্ররোচনা বা উস্কানিও বেশি থাকে। এ সময় যে নিজেকে গুনাহ থেকে রক্ষা
মসজিদে প্রবেশ করার সময় আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা সুন্নত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মসজিদে প্রবেশ করার সময় বলতেন,
أَعُوذُ بِاللَّهِ الْعَظِيمِ وَبِوَجْهِهِ
শিশুকে বুকের দুধ পান করানো অজু ভঙ্গের কারণ নয়। তাই কোরআন স্পর্শ করে তিলাওয়াতের সময়ও প্রয়োজনে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো যাবে। অজু থাকা অবস্থায় শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর পর অজু না করে কোরআন স্পর্শ করা
হাদিস একটি আরবি শব্দ যার মূল অর্থ কথা বা মন্তব্য। ইসলামে হাদিস বলে হজরত মুহাম্মাদের (সা.) কথা, কাজ ও নীরব অনুমোদন বোঝানো হয়। মুহাম্মাদ (সা.) যা বলেছিলেন, যা করেছিলেন এবং যে কাজ দেখার পর নীরবতা
নাফিসা বিনতে হাসান (রহ.) আহলে বাইয়াতের শ্রেষ্ঠ নারীদের অন্যতম। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দৌহিত্র হজরত হাসান বিন আলী (রা.)-এর পৌত্রের মেয়ে। তার মাতা-পিতা উভয়ে চাচাতো ভাই-বোন ছিলেন।১৪৫ হিজরিতে তিনি মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন এবং মদিনায় বেড়ে ওঠেন। ইলম,
ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। প্রতিটি বিষয়ের মতো খাবার গ্রহণেও আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নত রয়েছে। খাবারের পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয় তা নিম্নে তুলে ধরা হল-
দোয়াটি হলো (আরবি) : الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَطْعَمَنِي هَذَا الطَّعَامَ وَرَزَقَنِيهِ
জান্নাতের অধিবাসী হওয়ার জন্য মৌলিকভাবে দুটি শর্ত প্রযোজ্য। (১) ঈমান আনা, (২) আমলে ছালেহ তথা সত্কর্ম সম্পাদন করা। এর পাশাপাশি হাদিস শরিফে এমন কিছু আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা জান্নাতে ঘর নির্মাণ