মানুষের জীবনে স্মৃতিশক্তি একটি অনন্য নেয়ামত। পড়াশোনা, কাজকর্ম, ইবাদত সব ক্ষেত্রেই শক্তিশালী স্মৃতি কাজে লাগে। অনেক সময় আমাদের স্মৃতি দুর্বল হয়ে যায়। ভুলে যাওয়া, মনোযোগ হারিয়ে ফেলা কিংবা মুখস্থ না রাখতে পারা ইত্যাদি আমাদের জন্য
শাদ্দাদ ইবনে আওস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি সাইয়েদুল ইস্তেগফার সকালে পড়ে সন্ধ্যার আগে মারা যায় বা সন্ধ্যায় পড়ে সকাল হওয়ার আগে মারা যায়, তাহলে সে জান্নাত লাভ করবে। (সহিহ বুখারি)
সাইয়েদুল
ইসলামে পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে অজু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নামাজ আদায় ও তাওয়াফ করার জন্য এবং কোরআন স্পর্শ করার জন্য অজু অবস্থায় থাকা বাধ্যতামূলক। জিকির, তিলাওয়াতসহ অনেক আমল অজু ছাড়াও করা যায়, কিন্তু অজু অবস্থায় করলে
যে কোনো বিপদ আপদে, কঠিন পরিস্থিতিতে মুমিনের কর্তব্য হলো ধৈর্য ধারণ করা ও আল্লাহ তাআলারর সাহায্য প্রার্থনা করা। আল্লাহ তাআলাই মুমিনের চূড়ান্ত ভরসাস্থল। দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার কাছে সাহায্য প্রার্থনার পাশাপাশি মুমিনের ঈমানও প্রকাশ পায়।
নিচের হাদিসটি সততা, আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা এবং আমানতদারির এক অনন্য উদাহরণ:
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ ذَكَرَ رَجُلاً مِنْ بَنِي إِسْرَائِيلَ سَأَلَ بَعْضَ بَنِي إِسْرَائِيلَ أَنْ يُسْلِفَهُ أَلْفَ
আজানের পর দরুদ পাঠ করা সুন্নত। আজানের সময় অযথা কথাবার্তা না বলে আজান শোনা ও আজানের জবাব দেওয়া এবং আজানের পর নবিজির (সা.) জন্য দোয়া করার বিশেষ ফজিলত ও পুরস্কারের ঘোষণা এসেছে হাদিসে। আবদুল্লাহ ইবনে
কবর সংশ্লিষ্ট ফলক বা দেয়ালে কোরআনের আয়াত লেখা নাজায়েজ। এতে কোরআনের সম্মানহানী হয়। কবরের ফলক ও দেয়ালে কবিতা, স্তুতিবাক্য, হাদিসের বাণী ইত্যাদি লেখাও নিষিদ্ধ।
জাবের (রা.) বলেন, নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কবর পাকা করা, তার ওপরে
দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা, আল্লাহর পরিচয়, ইমান ও ইসলামের বিধিবিধান সম্পর্কে জানা মুসলমানদের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও আমল। জ্ঞান ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে যথাযথ আমল করা যায় না। যে পরিমাণ ইলম অর্জন না করলে ইমান ঝুঁকির