আত্মহত্যা একটি কবিরা গুনাহ বা বড় পাপ। আত্মহত্যাকারী কবিরা গুনাহে লিপ্ত হওয়ার কারণে পাপী ও ফাসেক; কিন্তু সে কাফের নয়। তাই তার জানাজা পড়তে হবে। বর্ণিত রয়েছে, ইবরাহিম নাখঈকে (রহ.) প্রশ্ন করা হয়েছিল, আত্মহত্যাকারীর জানাজা
শুধু আল-কুরআনে কিংবা সহীহ হাদীসে নেই, বরং আপনি ফিক্হের নির্ভরযোগ্য কিতাবগুলো পড়ে দেখুন, কোথাও শবে বরাত নামের কিছু পাবেন না। বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশে দ্বীনি মাদ্রাসাগুলিতে ফিক্হের যে সিলেবাস রয়েছে যেমন মালাবুদ্দা মিনহু, নুরুল ইজাহ,
‘শব’ একটি ফারসী শব্দ এর অর্থ রাত। ‘বারায়াত'কে যদি আরবী শব্দ ধরা হয় তাহলে এর অর্থ হচ্ছে সম্পর্কচ্ছেদ, পরোক্ষ অর্থে মুক্তি। যেমন কুরআন মাজীদে সূরা বারায়াত রয়েছে যা সূরা তাওবা নামেও পরিচিত। ইরশাদ হয়েছেঃ
ইবরাহিম ইবনে আদহাম (রহ.) বসরা শহরের একটি বাজারের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। লোকজন তাঁর পাশে সমবেত হয়ে জিজ্ঞেস করল, আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব। কিন্তু আমরা অনেক প্রার্থনা করার পরও
কোনো ব্যক্তি যে এলাকায় মৃত্যু বরণ করে, তাকে ওই এলাকার নিকটবর্তী কবরস্থানে দাফন করা উত্তম। কোনো প্রয়োজন ছাড়া দূরে নিয়ে দাফন করা অনুত্তম। তবে যদি দূরে নিয়ে যাওয়ার ফলে দাফনে অনেক বেশি দেরি না হয়
বিয়ে বা এ রকম অনুষ্ঠানগুলোতে যেসব উপহার মানুষ দেয়, তা যদি নির্দিষ্ট কাউকে দেওয়া হয়েছে বলে বোঝা যায় বা উপহারদাতা নির্দিষ্ট কারো নাম বলে দেয় তাহলে ওই উপহারের মালিক বলে সে-ই হবে। যেমন উপহারদাতা যদি
আজানে হাইয়া আলাস সালাহ অর্থাৎ নামাজের দিকে এসো বলার সময় ডান দিকে এবং হাইয়া আলাল ফালাহ অর্থাৎ কল্যাণের দিকে এসো বলার সময় বাম দিকে চেহারা ফেরানো সুন্নত। তবে চেহারা না ফেরালেও আজান শুদ্ধ হবে যেহেতু
জুমার দুই খুতবার মাঝে দোয়া করা উচিত। এ সময় দোয়া কবুল হবে বলে আশা করা যায়। জুমার দিনের একটি বিশেষত্ব হলো এ দিনে এমন কিছু মুহূর্ত রয়েছে, যখন আল্লাহর কাছে যে কোনো দোয়া কবুল হয়।