অতিবৃষ্টি, বন্যা, প্লাবনসহ যে কোনো প্রাকৃতিকর দুর্যোগ আমাদের মনে করিয়ে দেয় মহান আল্লাহ তাআলার শক্তি ও ক্ষমতার কথা, আমাদের দুর্বলতা, হীনতা ও মুখাপেক্ষিতার কথা। তাই এ সব দুর্যোগ ও বিপদের সময় আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ
আল্লাহতায়ালা পৃথিবীর বুকে মানবজাতিকে টিকিয়ে রাখার জন্য মানুষের দ্বারা অনেক উপায়-উপকরণ তৈরি করে রেখেছেন। যাতে মানুষ তাদের জীবন চলার পথকে সহজ করে নিতে পারে। নিজেদের কাজকর্ম সঠিক ও নির্ভুলভাবে পরিচালনা করতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম
মুহাররম হিজরী বর্ষের প্রথম মাস এবং আরবী বার মাসের মধ্যে সম্মানিত চারটি মাসের একটি। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন : নিশ্চয় আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারটি। তন্মধ্যে
মহররম মাস সেই চার মাসের একটি, যার শ্রেষ্ঠত্ব ও মহিমা আল্লাহ তাআলা মহাবিশ্ব সৃষ্টি করার সময়ই লিখে রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর কাছে আল্লাহর কিতাবে (অর্থাৎ লাওহে মাহফুজে) মাসের সংখ্যা ১২টি। সেই দিন
মানুষের শরীর, জীবনযাপন ও সব কাজকর্মের কেন্দ্র হলো অন্তর। অন্তর পরিশুদ্ধ হলে সব কিছু পরিশুদ্ধ হয়ে যায়। অন্তর অশুদ্ধ হলে সব কিছুই অশুদ্ধ হয়ে যায়। নোমান ইবনে বশির (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলার কাছে জুমার দিন বিশেষ ফজিলতপূর্ণ দিন। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বিভিন্ন হাদিসে জুমার দিনটিকে মর্যাদাপূর্ণ দিন ও সর্বশ্রেষ্ঠ দিন বলেছেন। আবু লুবাবা ইবনুল মুনজির থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
إِنَّ
কারো মৃত্যুর পর তার জন্য উচ্চৈস্বরে বা মাইক ব্যবহার করে বিলাপ ও আর্তনাদ করা হারাম। জাহেলি যুগে কাফেরদের মধ্যে এ রকম প্রচলন ছিল যা ইসলামে কঠোরভাবে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। বিলাপ ও আর্তনাদসহ কারো মৃত্যু
ইসলামে শপথ শুধু আল্লাহর নামেই করতে হয়। আল্লাহ ছাড়া কারো নামে শপথ করা হারাম ও ছোট শিরক যা বড় গুনাহসমূহের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর ছাড়া যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু যেমন ফেরেশতা, নবিজি (সা.), কাবা, আমানত, নামাজ,