সপ্তাহের ফজিলতপূর্ণ দিন হলো শুক্রবার। মুসলিম উম্মাহর জন্য জুমার দিনটি হলো নেয়ামত। এই দিনটি নেক আমলে ভরপুর।
পবিত্র কোরআনে এই দিনটির গুরুত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে, হে ইমানদারগণ, জুমার দিন যখন সালাতের জন্য (তোমাদের) ডাকা হয় (তখন)
ঈদ শব্দটি আরবি আওদ থেকে উৎকলিত। আওদ অর্থ ঘুরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। ঈদ মানে প্রতি বছর ঘুরে ফিরে আসে এ রকম একটি দিন। আরবিতে বিশেষ দিবস বা উৎসবের দিনকে ঈদ বলে। ফিতর অর্থ রোজা ভাঙা
রমজানের শেষ দশকে যারা ইতেকাফে বসেছেন, তারা জানাজার নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদ থেকে বের হলে তাদের ইতেকাফ ভেঙে যাবে। হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, ইতেকাফকারী অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাবে না এবং (মসজিদের বাইরে) জানাজার নামাজে
রমজান ও ইদুল ফিতরের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত হলো সদকাতুল ফিতর। সম্পদশালী মুসলমানদের পাশাপাশি দরিদ্র মুসলামানরাও যেন ঈদের আনন্দে শামিল হতে পারে, সে জন্য আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা ফিতরা বা সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করে দিয়েছেন,
আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলার কাছে জুমার দিন বিশেষ ফজিলতপূর্ণ দিন। এ দিনটিকে মর্যাদা দান করে আল্লাহ এ দিন বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন এবং আরও কিছু কাজের জন্য এ দিনটিকে নির্ধারণ করে রেখেছেন। একটি হাদিসে জুমার
মুসলমানদের জন্য জুমার দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয় আল্লাহ এ দিনটিকে মুসলমানদের জন্য ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ করেছেন। তাই যে ব্যক্তি জুমার নামাজ আদায় করতে আসবে সে যেন গোসল করে এবং সুগন্ধি থাকলে তা
ইসলামে মানুষের উদ্যম ও কর্মতৎপরতা পছন্দনীয়। অলসতা, অকর্মণ্যতা অপছন্দনীয়। বিশেষত ইবাদতে যারা অলসতা করে, কোরআনে আল্লাহ তাদের নিন্দা করেছেন। এটাকে মুনাফিকদের কাজ বলে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন,
اِنَّ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یُخٰدِعُوۡنَ اللّٰهَ وَ هُوَ خَادِعُهُمۡ وَاِذَا
ইসলামে অজু কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি পন্থা। নামাজ, তাওয়াফ, কোরআন স্পর্শ করার জন্য অজু অবস্থায় থাকা বাধ্যতামূলক। জিকির, তিলাওয়াতসহ অনেক আমল অজু ছাড়াও করা যায়, কিন্তু অজু অবস্থায় করলে সওয়াব বেড়ে