মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় হাবিব মুহাম্মাদ সা:-কে জন্মগতভাবেই শিক্ষকসুলভ আচরণ দান করেছিলেন। তাঁর অনুপম শিক্ষানীতি ও পদ্ধতিতে মুগ্ধ ছিলেন সাহাবিরা। হজরত মুয়াবিয়া রা: বলেন, ‘তাঁর জন্য আমার বাবা ও মা উৎসর্গিত হোক। আমি তাঁর
শিশুর প্রতি বাবা-মায়ের একটি কর্তব্য হল তার সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা। আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, বাবার ওপর সন্তানের অধিকার হচ্ছে, সে তার উত্তম নাম রাখবে, তাকে ভালো স্থানে রাখবে এবং তাকে উত্তম আদব
আল্লাহ, আল্লাহর রাসুল বা শরিয়তের বিপক্ষে আলোচনা হয় এমন আলোচনায় বসা, এ রকম আলোচনা শোনা বা তা সম্বলিত বইপত্র পড়া মুসলমানদের জন্য নিষিদ্ধ। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
وَ اِذَا رَاَیۡتَ الَّذِیۡنَ یَخُوۡضُوۡنَ فِیۡۤ اٰیٰتِنَا فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ
আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-এর সম্মানিত পিতার নাম আবদুল্লাহ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব। তিনি ৫৪৪ খ্রিস্টাব্দে নাওশিরওনের রাজত্বে ২৪তম বর্ষে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মায়ের নাম ফাতিমা বিনতে আমির। ১০ ভাইয়ের মধ্যে আবদুল্লাহ ছিলেন সবার ছোট ও আদুরে। (ইসলামী
বয়সের কারণে চুল-দাড়ি পেকে গেলে কালো রং ব্যবহার করে বয়স গোপন করা নাজায়েজ। হাদিসে এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা এসেছে। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত রয়েছে, মক্কা বিজয়ের দিন আবু বকরের (রা.) বাবা আবু কুহাফাকে নিয়ে আসা
জুহাইর ইবনে হরব রা: ও আবুজর রা: থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সা:কে বলতে শুনেছেন, যে ব্যক্তি জেনেশোনে নিজের পিতার পরিবর্তে অন্য কাউকে পিতা বলে, সে কুফরি করল। আর যে ব্যক্তি এমন কোনো কিছুর দাবি করে,
উসায়দ ইবনে হুজাইর (রা.) নামে নবীজির (সা.) একজন সাহাবি ছিলেন। একদিন তিনি ঘোড়ার আস্তাবলে বসে কোরআন তিলাওয়াত করছিলেন। এ সময় তার ঘোড়া লাফাতে শুরু করল। তিনি আবারও তিলাওয়াত করতে শুরু করলে ঘোড়াটি আবারও লাফাতে শুরু
হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূল সা: বলেছেন, বান্দার (প্রতিটি) দোয়া কবুল করা হয়, যে পর্যন্ত না সে গুনাহের কাজের জন্য অথবা আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার জন্য এবং তাড়াহুড়া করে দোয়া করে।