ইসলামের একটি প্রধান শিক্ষা হলো ইনসাফ। অন্যের প্রতি অন্যায় করে, অন্যকে ঠকিয়ে কেউ ভালো মুসলমান হতে পারে না। কোরআনে আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা আদল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়ে বলেন,
اِنَّ اللّٰهَ یَاۡمُرُ بِالۡعَدۡلِ وَ الۡاِحۡسَانِ وَ
সুরা কাহাফ তিলাওয়াত জুমার দিনের একটি বিশেষ আমল। জুমার দিন সুরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফজিলত সম্পর্কে আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে,
রাসুল সা. বলেছেন, প্রত্যেক কাজ নিয়তের সাথে সম্পর্কিত। মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। যার হিজরত হবে দুনিয়া লাভ অথবা কোনো নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে, সেই উদ্দেশ্যই হবে তার হিজরতের প্রাপ্য। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
মানুষের
ইসলামে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের ওপর শরিয়তের বিধিবিধান ফরজ বা ওয়াজিব হয় না। তাদের ভালো ও মন্দ কাজের হিসাব-নিকাশ শুরু হয় না। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, তিন শ্রেণীর মানুষ হিসাবের বাইরে। ঘুমন্ত ব্যক্তি জেগে ওঠা পর্যন্ত, শিশু
সপ্তাহের ফজিলতপূর্ণ দিন হলো শুক্রবার। মুসলিম উম্মাহর জন্য জুমার দিনটি হলো নেয়ামত। এই দিনটি নেক আমলে ভরপুর।
পবিত্র কোরআনে এই দিনটির গুরুত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে, হে ইমানদারগণ, জুমার দিন যখন সালাতের জন্য (তোমাদের) ডাকা হয় (তখন)
ঈদ শব্দটি আরবি আওদ থেকে উৎকলিত। আওদ অর্থ ঘুরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। ঈদ মানে প্রতি বছর ঘুরে ফিরে আসে এ রকম একটি দিন। আরবিতে বিশেষ দিবস বা উৎসবের দিনকে ঈদ বলে। ফিতর অর্থ রোজা ভাঙা
রমজানের শেষ দশকে যারা ইতেকাফে বসেছেন, তারা জানাজার নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদ থেকে বের হলে তাদের ইতেকাফ ভেঙে যাবে। হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, ইতেকাফকারী অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাবে না এবং (মসজিদের বাইরে) জানাজার নামাজে
রমজান ও ইদুল ফিতরের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত হলো সদকাতুল ফিতর। সম্পদশালী মুসলমানদের পাশাপাশি দরিদ্র মুসলামানরাও যেন ঈদের আনন্দে শামিল হতে পারে, সে জন্য আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা ফিতরা বা সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করে দিয়েছেন,