জিলহজ মাসের নবম দিন হাজিদের জন্য আরাফার ময়দানে সমবেত হওয়ার দিন। আরাফার ময়দানে সমবেত হওয়া হজের প্রধান কাজ। এ দিনটিতে পৃথিবীর সব মুসলমানদের জন্য রোজা রাখা মুস্তাহাব। এ দিন রোজার ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু
আকিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। রাসুল (সা.) বলেছেন, সব শিশু তার আকিকার সাথে দায়বদ্ধ অবস্থায় থাকে। জনুগ্রহণ করার সপ্তম দিনে তার পক্ষ থেকে জবাই করতে হবে, তার নাম রাখতে হবে এবং তার মাথা মুণ্ডন করে দিতে
সুরা মুলক কোরআনের ৬৭তম সুরা, মক্কায় অবতীর্ণ সুরাটির আয়াত ৩০টি, রুকু ২টি। বেশ কিছু হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাতে এ সুরা পাঠ করলে কবরে আল্লাহর আজাব থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। সুরাটি তার পাঠকারীর জন্য আল্লাহর সাথে
ইসলামে শপথ শুধু আল্লাহর নামেই করতে হয়। আল্লাহ ছাড়া কারো নামে শপথ করা হারাম ও ছোট শিরক যা বড় গুনাহসমূহের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর ছাড়া যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু যেমন ফেরেশতা, নবিজি (সা.), কাবা, আমানত, নামাজ,
ইসলামে জুমার দিন বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। জুমার দিনের এ বিশেষ মর্যাদার কারণ হলো, এ দিন সৃষ্টিকুলের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে ও ঘটবে। এভাবেও বলা যায় যে জুমার দিনটিকে বিশেষ মর্যাদা দিয়ে আল্লাহ জুমার দিনে
জুমার দিন সপ্তাহের সেরা দিন। মুসলিম উম্মাহর ইবাদত-বন্দেগির নির্ধারিত দিন। দিনটি আল্লাহর কাছে অতি মর্যাদাসম্পন্ন। দিনটিকে সদরে গ্রহণ করেছেন মুমিন মুসলমান। মুসলমানদের কাছে এ দিনের ফজিলত অনেক বেশি। জুমার দিনের ফজিলতগুলো হাদিসের একাধিক বর্ণনায় ওঠে
ইসলামের একটি প্রধান শিক্ষা হলো ইনসাফ। অন্যের প্রতি অন্যায় করে, অন্যকে ঠকিয়ে কেউ ভালো মুসলমান হতে পারে না। কোরআনে আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা আদল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়ে বলেন,
اِنَّ اللّٰهَ یَاۡمُرُ بِالۡعَدۡلِ وَ الۡاِحۡسَانِ وَ
সুরা কাহাফ তিলাওয়াত জুমার দিনের একটি বিশেষ আমল। জুমার দিন সুরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফজিলত সম্পর্কে আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে,