শাওয়াল আরবি চান্দ্রবর্ষের দশম মাস, এটি হজের তিন মাসের প্রথম মাস, যার প্রথম তারিখে ঈদুল ফিতরের নামাজ ও সদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এ মাসে সংশ্লিষ্ট রয়েছে হজের মাস এবং তার আগে রয়েছে পবিত্র রমজানুল
হিজরি বছরের দশম মাস শাওয়াল। হজের মাসগুলোর একটিও এ মাস। শাওয়াল মাস থেকেই হজের উদ্দেশ্যে মুসলিম উম্মাহ পবিত্র নগরী মক্কায় যাওয়া শুরু করেন। এ মাসের প্রথম দিন পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করে রোজাদার মুমিন মুসলমান।
সহজ আমল কিন্তু অবহেলার কারণে ছেড়ে দেয়। উদাসিনতার কারণে এমনটি হয়। সহজ দুটি অভ্যাসে মানুষের অনেক সওয়াব পাওয়ার সুযোগ আছে। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে এ সহজ সুযোগের কথা তুলে ধরেছেন। সহজ দুটি
ইফতারের মুহূর্তটি রোজাদারের কাছে বিশেষ আনন্দের। কেননা রোজাদার সারাদিন নিজেকে পানাহার ও শরিয়ত নির্ধারিত কাজ থেকে বিরত রাখার পর আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন ও কল্যাণ পেতে ইফতার করে। ইফতারে কল্যাণ রয়েছে এমনটি বলেছেন স্বয়ং নবিজি সাল্লাল্লাহু
হজরত ইবনু উমার রা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে সদকাহ এবং (মানুষের কাছে) হাত পাতা থেকে বিরত থাকার বিষয় উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, উপরের হাত নিচের হাত অপেক্ষা উত্তম। উপরের হাত
হজরত ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত, একবার তিনি রমজানের শেষ দিকে লোকেদের উদ্দেশে বললেন, তোমরা তোমাদের সিয়ামের সাদাকাহ দাও। রাসূলুল্লাহ সা: তোমাদের প্রত্যেক মুসলিম, স্বাধীন-অধীন, গোলাম-বাঁদি, পুরুষ-মহিলা, ছোট-বড় সবার পক্ষে ‘এক সা’ খেজুর ও যব
হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ যখন দোয়া করে, তখন সে যেন এটা না বলে, হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও যদি তুমি চাও। বরং সে যেন
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, এমন রোজাদার আছে যারা তাদের রোজা দ্বারা ‘ক্ষুধার্ত থাকা ছাড়া’ আর কোনো ফল লাভ করতে পারে না। এমন অনেক কিয়ামরত (রাতে ইবাদতকারী) ব্যক্তি আছে যাদের