কোনো ব্যক্তি যে এলাকায় মৃত্যু বরণ করে, তাকে ওই এলাকার নিকটবর্তী কবরস্থানে দাফন করা উত্তম। কোনো প্রয়োজন ছাড়া দূরে নিয়ে দাফন করা অনুত্তম। তবে যদি দূরে নিয়ে যাওয়ার ফলে দাফনে অনেক বেশি দেরি না হয়
বিয়ে বা এ রকম অনুষ্ঠানগুলোতে যেসব উপহার মানুষ দেয়, তা যদি নির্দিষ্ট কাউকে দেওয়া হয়েছে বলে বোঝা যায় বা উপহারদাতা নির্দিষ্ট কারো নাম বলে দেয় তাহলে ওই উপহারের মালিক বলে সে-ই হবে। যেমন উপহারদাতা যদি
আজানে হাইয়া আলাস সালাহ অর্থাৎ নামাজের দিকে এসো বলার সময় ডান দিকে এবং হাইয়া আলাল ফালাহ অর্থাৎ কল্যাণের দিকে এসো বলার সময় বাম দিকে চেহারা ফেরানো সুন্নত। তবে চেহারা না ফেরালেও আজান শুদ্ধ হবে যেহেতু
জুমার দুই খুতবার মাঝে দোয়া করা উচিত। এ সময় দোয়া কবুল হবে বলে আশা করা যায়। জুমার দিনের একটি বিশেষত্ব হলো এ দিনে এমন কিছু মুহূর্ত রয়েছে, যখন আল্লাহর কাছে যে কোনো দোয়া কবুল হয়।
হাদিস শরিফে আজান ও ইকামতের মধ্যে দোয়া করার প্রতি তাগিদ দেওয়া হয়েছে। এ সময় দোয়া করলে তা কবুল হয়। রাসুল (সা.) বলেন, আজান ও ইকামতের মাঝে দোয়া প্রত্যাখ্যাত হয় না।
(আবু দাউদ, হাদিস : ৫৩৪)
আজান ও
৫. আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “নিশ্চয় সর্বপ্রথম ব্যক্তি কিয়ামতের দিন যার ওপর ফয়সালা করা হবে, সে ব্যক্তি যে শহীদ হয়েছিল। তাকে আনা হবে, অতঃপর
কুরআন ও সহীহ হাদীসে বহু জায়গায় তাওবাহ ও ক্ষমা প্রার্থনার কথা উল্লেখিত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে যারা মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করেছে, তাদের প্রশংসা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন,
إِنَّ اللهَ يُحِبُّ التَّوَّابِيْنَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِيْنَ
‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবাহকারীদের ভালোবাসেন এবং পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালোবাসেন’ (সূরা আল-বাকারাহ : ২২২) ।
আনাস বিন মালিক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
لَلّٰهُ أَشَدُّ فَرَحًا بِتَوْبَةِ عَبْدِهِ حِيْنَ يَتُوبُ إِلَيْهِ، مِنْ أَحَدِكُمْ كَانَ عَلَى رَاحِلَتِهِ بِأَرْضِ فَلَاةٍ، فَانْفَلَتَتْ مِنْهُ
স্বাভাবিকভাবে বসে খেতে পারে এমন ব্যক্তির জন্য হেলান দিয়ে খাওয়া অপছন্দনীয় বা মাকরুহ। আবু জুহাইফা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন, আমি হেলান দিয়ে খাবার খাইনা। (সহিহ বুখারি:৫৩৯৮)
অন্য একটি হাদিসে আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) তার