উম্মে সালামা (রা.) বলেন, একদিন নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘর থেকে বের হয়ে দেখলেন একদল লোক উঁচু গলায় তাদের মধ্যকার একটা সমস্যা নিয়ে বিবাদ করছে। রাসুল (সা.) বললেন, আপনারা আমার কাছে ঝগড়া বিবাদ সমাধানের
দেয়ালে প্রাণীর ছবি টাঙানো থাকলে এবং ছবি দৃশ্যমান থাকলে ওই ঘরে নামাজ পড়া জায়েজ হলেও মাকরুহ। তবে নামাজের সময় যদি ছবি ঢাকা থাকে, তাহলে নামাজ মাকরুহ হবে না।কেউ ভুল করে বা বিকল্প জায়গার অভাবে প্রাণীর
মুসলমানদের জন্য জুমার দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنَّ هَذَا يَوْمُ عِيدٍ جَعَلَهُ اللَّهُ لِلْمُسْلِمِينَ فَمَنْ جَاءَ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلْيَغْتَسِلْ وَإِنْ كَانَ طِيبٌ فَلْيَمَسَّ مِنْهُ وَعَلَيْكُمْ بِالسِّوَاكِ নিশ্চয় আল্লাহ এ দিনটিকে মুসলমানদের জন্য ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ
পৃথিবীতে দোষমুক্ত মানুষ নেই। সুতরাং নিজের মধ্যে দোষ রেখে অন্যের দোষ খুঁজতে যাওয়া চরম বোকামি। অপরের দোষ খোঁজা কিছু মানুষের স্বভাব। অথচ মহানবী (সা.) অন্যের দোষ এড়িয়ে যেতে বলেছেন।রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের কেউ তার ভাইয়ের
জান্নাতের সবচেয়ে বড় নেয়ামত হবে আল্লাহর দিদার বা দর্শন লাভ। সুহাইব রুমী রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জান্নাতিরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, তোমরা আমার কাছে আরো কিছু চাও?
জান্নাতিরা
ইসলামে জুমার দিন সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। ইদুল ফিতর ও ইদুল আজহার দিনের চেয়েও জুমার দিনের মর্যাদা ও গুরুত্ব বেশি। রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنّ يَوْمَ الْجُمُعَةِ سَيِّدُ الْأَيّامِ وَأَعْظَمُهَا عِنْدَ اللهِ مِنْ يَوْمِ الْأَضْحَى وَيَوْمِ الْفِطْرِ
আরেকটি হাদিসে রাসুল
আবু মাসউদ আনসারি (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِذَا أَنْفَقَ الْمُسْلِمُ نَفَقَةً عَلٰى أَهْلِه وَهُوَ يَحْتَسِبُهَا كَانَتْ لَه صَدَقَةً
সওয়াবের আশায় কোন মুসলমান যখন তার পরিবার-পরিজনের জন্য ব্যয় করে, তা তার জন্য সদকা গণ্য হয়। (সহিহ
প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে যাদের উপার্জন হারাম, তারা অনেক সময় বাসায় দাওয়াত করে বা কোনো হাদিয়া দেয়, যা এড়ানো সম্ভব হয় না। এসব ক্ষেত্রে তাদের বাসায় দাওয়াত খাওয়া বা হাদিয়া নেওয়া বৈধ হবে। তবে এ