কবর জিয়ারত করা, কবরস্থানে গিয়ে মৃত মুসলমানদের জন্য দোয়া করা ও মৃত্যুর কথা স্মরণ করা সুন্নাত ও সওয়াবের কাজ। রাসুল (সা.) মাঝে মাঝেই সাহাবিদের কবরস্থান জান্নাতুল বাকিতে যেতেন এবং বেশ কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থান করতেন, কবরবাসীদের
পবিত্র কোরআনের বহু আয়াতে বিশ্বনবী (সা.)-এর বহু গুণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যার প্রতিটিই আপন আপন জায়গায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি গুণ হলো, মহান আল্লাহ তাঁকে গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের জন্য রহমতস্বরূপ সৃষ্টি করেছেন।
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক সফরে রাসুল (সা.) আমাদের পেছনে রয়ে গিয়েছিলেন। আমরা আসরের নামাজ শুরু করতে দেরি করে ফেলেছিলাম। তিনি যখন আমাদের কাছে পৌঁছলেন, আমরা অজু করছিলাম এবং তাড়াহুড়ার কারণে আমাদের পা মাসেহ
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنَّ أَحَبَّ أَسْمَائِكُمْ إِلَى اللَّهِ: عَبْدُ اللَّهِ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ তোমাদের নামসমূহের মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় নাম হলো আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান। (সহিহ মুসলিম: ৫৭০৯) এ হাদিস
মু মিন বান্দা সবসময় আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য উদগ্রীব থাকে। যেকোনো আমলের কথা শুনলেই পালন করার জন্য সে তৎপর হয়ে ওঠে। মহান রবের আনুগত্যে নিজেকে সঁপে দেয়। সর্বদা ইবাদতে লেগে থাকে। সব ইবাদতই বান্দাকে আল্লাহর
মানবজীবনের সব দিক ও বিভাগে যাঁকে অনুসরণ করলে মহান আল্লাহর নৈকট্য ও ভালোবাসা অর্জিত হবে তিনি হলেন আমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মহানবি (সা.)। তিনি সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনায় আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হচ্ছে ঈমানের
হালালভাবে উপার্জিত ধন-সম্পদ মহান আল্লাহর অন্যতম নিয়ামত। তবে একে পরিচালনা করতে হবে মহান আল্লাহর নির্দেশিত পদ্ধতিতে। অন্যথায় এই ধন-সম্পদই মানুষের আজাবের কারণ হতে পারে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যারা স্বর্ণ ও রৌপ্য পুঞ্জীভূত করে
রাসুল (সা.) বলেছেন, বদ নজর সত্য। ( সহিহ বুখারি: ১০/২১৩) অর্থাৎ এর বাস্তবতা বা কুপ্রভাব আছে। এটা অমূলক ভিত্তিহীন কোনো ধারণা নয়। আরেকটি হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা বদনজরের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য আল্লাহ