আব্দুল্লাহ রা: থেকে বর্ণিত-তিনি বলন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, আল্লাহ তায়ালা তোমাদের মধ্যে উত্তম চরিত্র বণ্টন করে দিয়েছেন। যেমন তিনি তোমাদের মাঝে রিজিক বণ্টন করে দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা যাকে ভালোবাসেন তাকে দুনিয়া দিয়ে থাকেন, আবার যাকে
যৌবন আল্লাহ প্রদত্ত বিশেষ নিয়ামত, যা মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জীবনের মাঝামাঝি সময়ে দিয়ে থাকেন। কারণ মানুষ যখন ভূমিষ্ঠ হয়, তখন সে দুর্বল থাকে। কথা বলতে পারে না, নিজ হাতে খেতে পারে না। সব কাজেই
দুনিয়ার দৃষ্টিনন্দন সব সুন্দর সৃষ্টিই একদিন ধ্বংসশীল। ছোট্ট একটি হুকুমে মুহূর্তেই সবকিছু ধ্বংস হয়ে যাবে; এমনকি তার ভয়াবহতাও কল্পনাতীত। কেয়ামতের কঠিন দিনে আল্লাহর কাছে যেন হেয় হতে না হয়, সে জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি
সুবহানাল্লাহ! সাধারণ একটি ইবাদত, কিন্তু মুছে যাবে আগের জীবনের সব গুনাহ। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে ইবাদতমুখী করার জন্য এরকম ছোট ছোট অসংখ্য আমলের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু বিগত জীবনের সব গুনাহ মাফের ছোট্ট এ
আল্লাহর কাছে প্রিয় ওই ব্যক্তি যে গোপনে আল্লাহর বিধান পালনের মাধ্যমে নিজেকে ইবাদতে নিয়োজিত করে। ব্যক্তি জীবনে বিলাসিতা বর্জন করে। ধন-সম্পদের অহমিকা থেকে দূরে থাকে। আল্লাহর জন্য আত্ম-সম্মানবোধ, প্রশংসা কিংবা তিরস্কারকে মাথা পেতে নেয়।
আল্লাহর পছন্দনীয়
হজরত শাহর ইবনু হাওশাব রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আমি হজরত উম্মু সালামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহাকে বললাম, হে উম্মুল মুমিনিন! রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনার কাছে অবস্থানকালে অধিকাংশ সময় কোন দোয়াটি পাঠ করতেন? তিনি বললেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু
গোপনে আমল করাই হলো ইখলাসের নির্দশন। আর গোপনে আমল করায় রয়েছে উত্তম প্রতিদান। যদি কারো আমল প্রকাশ হয়ে যায় তবে অন্যদের এ আমল করার সুযোগ মিলে যায়। ইমাম মুসলিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি স্বীয় গ্রন্থে এ রকম
উসামাহ বিন জায়েদ রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, ‘একদা আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে শাবান মাসে যত সিয়াম রাখতে দেখি তত অন্য কোনো মাসে তো রাখতে দেখি না, (এর রহস্য কী)?’ উত্তরে তিনি বললেন,