আমরা ঘুমের মধ্যে প্রায়ই কমবেশি স্বপ্ন দেখে থাকি। কেননা স্বপ্ন হচ্ছে মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তবে এই স্বপ্ন বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কখনো ভালো, আবার কখনো মন্দ। স্বপ্নের এই প্রকারভেদ হাদিসে নববি (সা.) দ্বারা স্বীকৃত। রাসুলুল্লাহ
আবদুল্লাহ ইব্নু ‘আমর রা: থেকে বর্ণিত, নবী সা: বলেন : চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোনো একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি
কোরআনের ঘোষণায় নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। মহান আল্লাহ বলেছেন,নিশ্চয় আপনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী।তিনি ছিলেন বিশ্ববাসীর জন্য অনুসরনীয় ও অনুকরণীয় আদর্শ। অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন,আবশ্যই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের
দোয়া অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। এটি মুমিনদের হাতিয়ার। কেবল দোয়ার মাধ্যমে অসম্ভবকেও সম্ভব করা যায়। এমনকি দোয়ার ফলে ভাগ্যও ঘুরে যায়। সর্বাবস্থায় যারা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করে, আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি দোয়াই কবুল
শিরক মারাত্মক অপরাধ। শিরক করলেই মানুষ ইসলাম থেকে বাহির হয়ে যায়। মানুষকে শিরকমুক্ত রাখতে আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অসংখ্য নবি-রাসুল এবং আসমানি কিতাব পাঠিয়েছেন। এ কারণেই শিরকমুক্ত থাকা একটি গুণ। যারা এ গুণ অর্জন করতে
বিনা আমলে সওয়াব পাওয়া বান্দার জন্য আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। আমল ভালো হোক আর মন্দ হোক, প্রতিটি কাজের বিনিময়েই রয়েছে প্রাপ্তি। আমল যদি ভালো হয়, ফলাফলও হয় ভালো। আর যদি আমল মন্দ হয় তবে তার প্রাপ্তিও
হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব ও হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো বিপদগ্রস্ত ব্যক্তিকে দেখে নিম্নোক্ত দোয়াটি বলবে; তার প্রতি ওই বিপদ কখনো পৌঁছবে না; সে যেখানেই
ছোট্ট একটি হাদিসে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক মুসলমানের প্রতি অন্য মুসলমানের দায়িত্ব তুলে ধরেছেন। তাদের একজনের প্রতি অন্য জনের রয়েছে পাঁচটি অধিকার। সেই অধিকারগুলো কী? এর শিক্ষাই বা কী?
মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সমাজ জীবনে