পরকালই মানুষের আসল ঠিকানা। সবাইকে দুনিয়া ছেড়ে পরকালে যেতে হবে। দুনিয়ার জীবনের সব কর্মকাণ্ডই হবে পরকালের জীবনের সুখ-শান্তির মানদণ্ড। তাই দুনিয়া থেকেই মুক্তির সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দুনিয়াতে উত্তম আমল করতে না পারলে পরকালের কঠিন হাশরের
রোগাক্রান্ত হলেই আল্লাহ মানুষের গুনাহ মাফ করে দেন। মানুষের গুনাহ মাফ করে দেওয়ার জন্য তিনি অনেক উপায় অবলম্বনের উপদেশ দিয়েছেন। রোগাক্রান্ত হলে যেখানে গুনাহ মাফ হয় সেখানে কেউ যদি রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যায় বা রোগ
মহানবী (সা.)-এর কাছে সাহাবীরা বিভিন্ন সময় ইসলামের নানা বিষয় জানতে চাইতেন। তাদের উত্তরে বিষয়গুলো বিস্তারিত বলতে তিনি। সবচেয়ে সম্মানিত ব্যক্তি কে এমন প্রশ্নের উত্তরে রাসূল (সা.) যা বলেছিলেন:
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূললুল্লাহ
দিনের শুরুতে ফজরের নামাজের সালাম ফেরানোর পরপর এ দোয়া পড়তেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এ আমলটি প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদার। কেননা মুমিন মুসলমানের তো হালাল রিজিক, উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমলই
নানান কারণে মানুষ দুঃখ-কষ্ট ও অস্থিরতায় থাকেন। এ সময় মহান আল্লাহকে স্মরণ করার বিকল্প নেই। তিনিই পারেন সব কষ্ট ও হতাশায় শান্তি দিতে। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখনই কোনো দুঃখ-কষ্ট ও অস্থিরতার মুখোমুখি হতেন
ইসলাম শুধু আল্লাহ তায়ালার ইবাদতের কথা বলেনি। ইবাদতের পাশাপাশি জীবনধারণে সব ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে। ঘরে বসে না থেকে কাজ-কর্মের নির্দেশ দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নামাজ যখন সম্পন্ন হয়, তখন তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং
বার্ধক্যজনিত কারণে কারও চুল বা দাড়ি পেকে সাদা হয়ে যায়। অনেকেই এসব সাদা চুল বা দাড়ি ওঠিয়ে ফেলেন। অথচ সাদা চুল বা দাড়ি মানুষের জন্য অনেক কল্যাণ ও মর্যাদা বয়ে আনে। যে কারণে সাদা চুল
ভোরে ঘুম থেকে ওঠা সারাদিনের কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সাতসকালে ওঠতে পারলে সময়ের পরিধি বেড়ে যায়। ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকেও সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। কারণ ভোররাতে বা দিনের শুরুর অংশে কল্যাণ ও