গোপনে আমল করাই হলো ইখলাসের নির্দশন। আর গোপনে আমল করায় রয়েছে উত্তম প্রতিদান। যদি কারো আমল প্রকাশ হয়ে যায় তবে অন্যদের এ আমল করার সুযোগ মিলে যায়। ইমাম মুসলিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি স্বীয় গ্রন্থে এ রকম
উসামাহ বিন জায়েদ রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, ‘একদা আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে শাবান মাসে যত সিয়াম রাখতে দেখি তত অন্য কোনো মাসে তো রাখতে দেখি না, (এর রহস্য কী)?’ উত্তরে তিনি বললেন,
আউস ইবনে আউস আস-সাকাফি (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা.)কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি জুমার দিন উত্তমরূপে গোসল করবে এবং সকাল-সকাল জুমা আদায়ের জন্য যাবে, জুমার জন্য বাহনে চড়ে নয় বরং হেঁটে মসজিদে যাবে এবং কোনোরূপ
আয়েশা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, ‘নবী সা: শাবান মাসের চেয়ে বেশি নফল রোজা অন্য কোনো মাসে রাখতেন না। নিঃসন্দেহে তিনি পূর্ণ শাবান মাস রোজা রাখতেন।’ অন্য বর্ণনায় আছে, ‘অল্প কিছু দিন ছাড়া তিনি পূর্ণ
আমল বা ইবাদতের উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর অনুগ্রহ পেয়ে ধন্য হওয়া। এমন কিছু আমল ও সময় রয়েছে যেগুলো বান্দার জন্য আসমানের দরজা খুলে দেন। ফলে আসমান থেকে নাজিল হতে থাকে রহমত বা অনুগ্রহ। বান্দার সেসব আমল
পরোপকার মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আবার কেউ উপকার করলে তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকাও মুমিনের কাজ। এটি রাসুল (সা.)-এর শিক্ষা। রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে
দৈনন্দিন জীবনে ছোট ছোট আমলের গুরুত্ব অপরিসীম। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক আমলের দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এর মধ্যে সহজ ১০টি আমল তুলে ধরা হলো-
১. প্রতিদিন একশতবার سُبْحَانَ الله সুবহানাল্লাহ পাঠ করা। এতে একহাজার সওয়াব লেখা
আবুজার রা: থেকে বর্ণিত- নবী সা: বলেন, ‘তাঁর প্রভু আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘হে আমার বান্দারা! আমি জুলুম করাকে নিজের ওপর হারাম করেছি এবং তা তোমাদের মধ্যেও হারাম করে দিয়েছি। অতএব, তোমরা পরস্পরের প্রতি জুলুম করো