বিনা আমলে সওয়াব পাওয়া বান্দার জন্য আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। আমল ভালো হোক আর মন্দ হোক, প্রতিটি কাজের বিনিময়েই রয়েছে প্রাপ্তি। আমল যদি ভালো হয়, ফলাফলও হয় ভালো। আর যদি আমল মন্দ হয় তবে তার প্রাপ্তিও
হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব ও হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো বিপদগ্রস্ত ব্যক্তিকে দেখে নিম্নোক্ত দোয়াটি বলবে; তার প্রতি ওই বিপদ কখনো পৌঁছবে না; সে যেখানেই
ছোট্ট একটি হাদিসে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক মুসলমানের প্রতি অন্য মুসলমানের দায়িত্ব তুলে ধরেছেন। তাদের একজনের প্রতি অন্য জনের রয়েছে পাঁচটি অধিকার। সেই অধিকারগুলো কী? এর শিক্ষাই বা কী?
মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সমাজ জীবনে
বাড়ছে শীত। ঘন কুয়াশায় সূর্যও দেখা যায় না। শীতের তীব্রতায় বস্ত্রহীন অসহায় মানুষের ভোগান্তি চরমে। তাই সাধ্যমতো শীতবস্ত্র দিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো খুবই জরুরি। বস্ত্রহীন মানুষকে শীতবস্ত্র দানও ইবাদত। তাতে মহান আল্লাহ মানুষকে পুরস্কৃত
নতুন বছরের শুরুতে নিজেদের ঈমান ও ইসলামের নিরাপত্তার পাশাপাশি জীবনের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য দোয়া করা জরুরি। পাশাপাশি জিন ও শয়তানের আক্রমণ থেকে মুক্ত থাকতে আল্লাহর কাছে দোয়ার মাধ্যমে বেশি বেশি কান্নাকাটি করা উচিত।
দোয়াটি
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন,আমি ইউনুসকে উদ্ধার করেছি এবং এভাবেই আমি আমার মুমিন বান্দাদের উদ্ধার করে থাকি। এজন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, এই দোয়া বিপদগ্রস্তদের দোয়া। ক্রান্তিকালে যে বান্দা আল্লাহকে এই দোয়ার মাধ্যমে স্মরণ
পারস্পরিক হাদিয়া-তোহফা বিনিময় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পারস্পরিক হাদিয়া বিনিময়ে উৎসাহিত করেছেন। কারণ, এর দ্বারা অন্তরে ভালোবাসা তৈরি হয়। সম্পর্ক দৃঢ় হয়। যেটি দুনিয়ার জীবনে অনেক বড় নেয়ামত। বিপদ-মুসিবত থেকে হেফাজতের
কবরে মৃত ব্যক্তিকে দাফনের কতক্ষণ পর ফেরেশতারা প্রশ্ন করা শুরু করেন? এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কী বলেছেন?
মৃত ব্যক্তিকে গোসল কাফন জানাজার কাজগুলো ধারাবাহিকভাবে করা হয়। জানাজা শেষ হলে মৃত ব্যক্তিকে কবরে দাফন