সুস্থতা-অসুস্থতা মানবজীবনের অনুষঙ্গ। সুস্থতা আল্লাহর অনেক বড় নিয়ামত। আর অসুস্থতা কারো জন্য শাস্তি, কারো জন্য পরীক্ষা আবার কারো জন্য গুনাহ মাফের উপায় ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ। সুস্থতায় আল্লাহর শোকর আদায় করতে হয়। আর অসুস্থতায় ধৈর্য
সমাজে এমন অনেক মানুষ রয়েছে, যারা মানুষকে মুক্ত হস্তে দান করেন। অভুক্ত মানুষকে খাদ্য দান করেন। অসহায় মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করেন। তাদের জন্য দোয়া করতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম গুরুত্বারোপ করেছেন।নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
জুমার দিন সপ্তাহের সেরা দিন। মুসলিম উম্মাহর ইবাদত-বন্দেগির নির্ধারিত দিন। দিনটি আল্লাহর কাছে অতি মর্যাদাসম্পন্ন। দিনটিকে সদরে গ্রহণ করেছেন মুমিন মুসলমান। মুসলমানদের কাছে এ দিনের ফজিলত অনেক বেশি। জুমার দিনের ফজিলতগুলো হাদিসের একাধিক বর্ণনায় ওঠে
আমরা ঘুমের মধ্যে প্রায়ই কমবেশি স্বপ্ন দেখে থাকি। কেননা স্বপ্ন হচ্ছে মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তবে এই স্বপ্ন বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কখনো ভালো, আবার কখনো মন্দ। স্বপ্নের এই প্রকারভেদ হাদিসে নববি (সা.) দ্বারা স্বীকৃত। রাসুলুল্লাহ
আবদুল্লাহ ইব্নু ‘আমর রা: থেকে বর্ণিত, নবী সা: বলেন : চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোনো একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি
কোরআনের ঘোষণায় নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। মহান আল্লাহ বলেছেন,নিশ্চয় আপনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী।তিনি ছিলেন বিশ্ববাসীর জন্য অনুসরনীয় ও অনুকরণীয় আদর্শ। অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন,আবশ্যই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের
দোয়া অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। এটি মুমিনদের হাতিয়ার। কেবল দোয়ার মাধ্যমে অসম্ভবকেও সম্ভব করা যায়। এমনকি দোয়ার ফলে ভাগ্যও ঘুরে যায়। সর্বাবস্থায় যারা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করে, আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি দোয়াই কবুল
শিরক মারাত্মক অপরাধ। শিরক করলেই মানুষ ইসলাম থেকে বাহির হয়ে যায়। মানুষকে শিরকমুক্ত রাখতে আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অসংখ্য নবি-রাসুল এবং আসমানি কিতাব পাঠিয়েছেন। এ কারণেই শিরকমুক্ত থাকা একটি গুণ। যারা এ গুণ অর্জন করতে