ইফতারের মুহূর্তটি রোজাদারের কাছে বিশেষ আনন্দের। কেননা রোজাদার সারাদিন নিজেকে পানাহার ও শরিয়ত নির্ধারিত কাজ থেকে বিরত রাখার পর আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন ও কল্যাণ পেতে ইফতার করে। ইফতারে কল্যাণ রয়েছে এমনটি বলেছেন স্বয়ং নবিজি সাল্লাল্লাহু
হজরত ইবনু উমার রা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে সদকাহ এবং (মানুষের কাছে) হাত পাতা থেকে বিরত থাকার বিষয় উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, উপরের হাত নিচের হাত অপেক্ষা উত্তম। উপরের হাত
হজরত ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত, একবার তিনি রমজানের শেষ দিকে লোকেদের উদ্দেশে বললেন, তোমরা তোমাদের সিয়ামের সাদাকাহ দাও। রাসূলুল্লাহ সা: তোমাদের প্রত্যেক মুসলিম, স্বাধীন-অধীন, গোলাম-বাঁদি, পুরুষ-মহিলা, ছোট-বড় সবার পক্ষে ‘এক সা’ খেজুর ও যব
হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ যখন দোয়া করে, তখন সে যেন এটা না বলে, হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও যদি তুমি চাও। বরং সে যেন
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, এমন রোজাদার আছে যারা তাদের রোজা দ্বারা ‘ক্ষুধার্ত থাকা ছাড়া’ আর কোনো ফল লাভ করতে পারে না। এমন অনেক কিয়ামরত (রাতে ইবাদতকারী) ব্যক্তি আছে যাদের
আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের অন্যতম মাধ্যম রমজানের সিয়াম সাধনা। এ দিনগুলোতে আমরা তার সন্তুষ্টির জন্য যে কাজই করি না কেন, তিনি তাতে অশেষ কল্যাণ ও বরকত দান করেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো রমজানের সেহরি ও
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য রমজানের বরকতময় মাস এসেছে। এ মাসে সওম রাখা আল্লাহ তোমাদের জন্য ফরজ করে দিয়েছেন। এ মাসে জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয় এবং বন্ধ
আব্দুল্লাহ রা: থেকে বর্ণিত-তিনি বলন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, আল্লাহ তায়ালা তোমাদের মধ্যে উত্তম চরিত্র বণ্টন করে দিয়েছেন। যেমন তিনি তোমাদের মাঝে রিজিক বণ্টন করে দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা যাকে ভালোবাসেন তাকে দুনিয়া দিয়ে থাকেন, আবার যাকে