হজরত আনাস ইবনু মালিক দিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একটি শুকনা পাতাওয়ালা গাছের কাছ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি তার লাঠি দিয়ে তাতে আঘাত করলে হঠাৎ পাতাগুলো ঝরে পরে। এরপর তিনি বললেন, কোনো
আবু মাসউদ আনসারী রা: থেকে বর্ণিত- আল্লাহর রাসূল সা: নিষেধ করেছেন, কুকুরের মূল্য, ব্যভিচারের বিনিময় ও গণকের পারিশ্রমিক (গ্রহণ করতে) বুখারি : ২২৮২, ৫৩৪৬, ৫৭৬১, মুসলিম : ১৫৬৭, তিরমিজি : ১১৩৩। উক্ত হাদিসে তিনটি বিষয়ের হারাম
ইয়াওমুল জুমা, গরিবের হজের দিন। মুসলমানের খুশির দিনও। ঈমানদারের ঈমান বৃদ্ধি দিন। তাই ছোট বড় সবার জন্য আনন্দ-উৎসবের সঙ্গেই জুমার দিন অতিবাহিত করা জরুরি। আগে আগে মসজিদে যাওয়া জরুরি। দিনটি অনেক পুরস্কার ও কল্যাণে ভরপুর।
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, মু’মিনের ইন্তেকালের পরও তার যেসব নেক আমল ও নেক কাজের সাওয়াব তার কাছে সবসময় পৌঁছতে থাকবে, তার মধ্যে- ১. ‘ইলম বা জ্ঞান- যা সে শিখেছে
মানসিক চাপ থেকে হাতাশা ও দুঃশ্চিন্তার সৃষ্টি হয়। তাই মানসিক চাপ থেকে বেঁচে থাকা জরুরি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে কোনো বিষয়ে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতেন। এটি হতে পারে উম্মতে
পরকালের চিন্তা করার মানুষের সংখ্যা খুবই কম। দুনিয়া নিয়েই মানুষ বেশি ব্যস্ত থাকে। অথচ পরকালের চিন্তা-ভাবনায় মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার দুনিয়ার সব কাজকেই সহজ করে দেন। পরকালের চিন্তা-ভাবনায় মানুষের দুনিয়ার অনেক পেরেশানি দূর হয়ে যায়।
ইবনে উমার রা: থেকে বর্ণিত- রাসূলুল্লহ সা: লোকদের সামনে দাজ্জাল সংক্রান্ত আলোচনা করে বললেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ কানা নন। সাবধান! মসিহ দাজ্জালের ডান চোখ কানা এবং তার চোখটি যেন (গুচ্ছ থেকে) ভেসে ওঠা আঙ্গুর।’ (অর্থাৎ অন্য
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। মানবজীবনের ছোট-বড় সবধরনের সমস্যার সমাধান ইসলামে বিদ্যমান। অন্য সব বিধানের মতো অর্থনীতির ব্যাপারেও ইসলামে রয়েছে পূর্ণাঙ্গ বিধান। তাই একজন সচেতন মুসলমানের জন্য আবশ্যক হলো, সে অর্থনীতির হালাল-হারামের বিষয়টিও ইসলামের আলোকেই সমাধান